![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/19-12-2502051436.webp)
ধানমন্ডির ৩২ নাম্বারের ইতিহাস কি আজকে শেষ?
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/f278856e-225d-4b54-ae78-23c5ce6b2d47-2502051426.webp)
ভাঙ্গা হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/20-2-2502051425.webp)
স্লোগান দিয়ে ভাঙ্গা হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ প্রস্তুত বোল্ড ডোজার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/c4ab6a1e-fcde-466b-873d-034a752f616c-2502051348.webp)
আ.লীগের আমলে যা করছো, এখন আরও বেশি করমু: ছাত্রদল নেতার অডিও ফাঁস
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/3-2-2502051151.webp)
প্রশাসনে আসছে বড় পরিবর্তন!
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/2025-02-05_181713.jpg)
রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/2025-02-05_181217.jpg)
দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত এমনিতেই আসেনি : ড. ইউনূসকে মার্কিন চার সিনেটর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/09/image-492728-1726977804.jpg)
বাংলাদেশকে সমর্থন এবং গণতন্ত্রের সফল উত্তরণে সহায়তার কথা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র সিনেটের চার সদস্য। সম্প্রতি হওয়া ব্যাপক বিক্ষোভের প্রেক্ষাপটে দেশে জরুরি ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক সংস্কারকাজ চালানো এবং জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তাঁরা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা এক চিঠিতে এই কথা জানিয়েছেন মার্কিন ওই চার আইন প্রণেতা। তাঁরা বাংলাদেশে বাস্তবিক অর্থেই রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তন আনার আহবান জানিয়েছেন।
গত শুক্রবার মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটির ওয়েবসাইটে এই চিঠি প্রকাশ করা হয়। চিঠিতে সই করা আইন প্রণেতারা হলেন এই কমিটির প্রধান ও সিনেটর বেন কার্ডিন, সিনেটর ক্রিস মারফি, ক্রিস ভ্যান হলেন ও জেফ
মার্কলে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বদানের ভার গ্রহণ করায় চিঠির শুরুতেই ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সিনেটররা। তাঁরা হিন্দু সম্প্রদায়, কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাসহ দুর্বল জনগোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানিয়েছেন। চিঠিতে মার্কিন আইন প্রণেতারা লেখেন, ‘সাম্প্রতিক কয়েক সপ্তাহে বাংলাদেশের জনগণ সম্মিলিত পদক্ষেপের মাধ্যমে কিভাবে পরিবর্তন আনয়নকারী শক্তির সাহসী প্রদর্শন করেছে, সেটি নিজেদের সরকার (শেখ হাসিনার সরকার) ও বিশ্ববাসী দেখেছে। এই রূপান্তর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার, মানবাধিকার রক্ষা, শাসনব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, নাগরিক সমাজ ও স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রতি সমর্থন দান এবং দেশের জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় আনার ঐতিহাসিক
এক সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠার অধিকার রাখে, যা তাদের মতামতকে সম্মান জানাবে, অধিকারের সুরক্ষা দেবে ও মর্যাদা সমুন্নত রাখবে।’ সিনেটররা বলেন, ‘ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত এমনিতেই আসেনি। বিক্ষোভকারীদের যৌক্তিক দাবিদাওয়ার সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত না করে র্যাবসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বরং নিষ্ঠুরভাবে শক্তি খাটিয়েছে। এতে শত শত বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে হাজারো মানুষ। অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’ মার্কিন আইন প্রণেতারা আরো বলেন, ‘আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন বাংলাদেশিদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার পুনর্গঠন করতে হবে, যা বাংলাদেশের বিপুল সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাবে।’
মার্কলে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বদানের ভার গ্রহণ করায় চিঠির শুরুতেই ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সিনেটররা। তাঁরা হিন্দু সম্প্রদায়, কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাসহ দুর্বল জনগোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানিয়েছেন। চিঠিতে মার্কিন আইন প্রণেতারা লেখেন, ‘সাম্প্রতিক কয়েক সপ্তাহে বাংলাদেশের জনগণ সম্মিলিত পদক্ষেপের মাধ্যমে কিভাবে পরিবর্তন আনয়নকারী শক্তির সাহসী প্রদর্শন করেছে, সেটি নিজেদের সরকার (শেখ হাসিনার সরকার) ও বিশ্ববাসী দেখেছে। এই রূপান্তর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার, মানবাধিকার রক্ষা, শাসনব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, নাগরিক সমাজ ও স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রতি সমর্থন দান এবং দেশের জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় আনার ঐতিহাসিক
এক সুযোগ এনে দিয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠার অধিকার রাখে, যা তাদের মতামতকে সম্মান জানাবে, অধিকারের সুরক্ষা দেবে ও মর্যাদা সমুন্নত রাখবে।’ সিনেটররা বলেন, ‘ঐতিহাসিক এ মুহূর্ত এমনিতেই আসেনি। বিক্ষোভকারীদের যৌক্তিক দাবিদাওয়ার সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত না করে র্যাবসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী বরং নিষ্ঠুরভাবে শক্তি খাটিয়েছে। এতে শত শত বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে হাজারো মানুষ। অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’ মার্কিন আইন প্রণেতারা আরো বলেন, ‘আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন বাংলাদেশিদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার পুনর্গঠন করতে হবে, যা বাংলাদেশের বিপুল সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাবে।’