এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য সুখবর – ইউ এস বাংলা নিউজ




এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য সুখবর

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৭:১০ 51 ভিউ
বেসরকারি স্কুল-কলেজে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া দিতে কত টাকা প্রয়োজন সেই তথ্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় এ তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র । ব্যয় বিবরণীতে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া শতকরা হারে দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য মূল বেতনের শতকরা ২০ শতাংশ (নূন্যতম ৩ হাজার) এবং শতকরা ১৫ শতাংশ (নূন্যতম ২ হাজার), ১০ শতাংশ (নূন্যতম ২ হাজার) ও ৫ শতাংশ (নূন্যতম ২ হাজার) হারে বাড়ি ভাড়ার মাসিক ও বাৎসরিক আর্থিক সংশ্লেষের বিবরণী

টেবিল আকারে উপস্থাপন করা হলো। এমন পরিস্থিতিতে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া শতকরা হারে দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আর্থিক সংশ্লেষের বিবরণী পরবর্তী প্রয়োজনীয় কার্যার্থে নির্দেশক্রমে পাঠানো হলো। এদিকে মাউশির সূত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া শতাংশ হারে দিতে কত টাকা প্রয়োজন, সে বিষয়ে একটি ড্রাফট তৈরি করা হয়েছে। এ ড্রাফটি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় অর্থের বিষয়টি পর্যালোচনা করে সেটি অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে এ বিষয়ে পরিপত্র জারি করা হবে। এর আগে গত ২৭ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণলয় থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের শতকরা হারে বাড়িভাড়া ভাতা দিতে আর্থিক ব্যয় বিবরণী পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়। সেই চিঠিতে বলা হয়, বেসরকারি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ভাতা শতকরা হারে প্রদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রহণের জন্য শতকরা ২০ শতাংশ ন্যূনতম ৩ হাজার টাকার নিচে নয় ও শতকরা ১৫ শতাংশ ও ১০ শতাংশ ন্যূনতম ২ হাজার টাকার নিচে নয় হারে বাড়ি ভাড়া ভাতা দেয়ার মাসিক ও বাৎসরিক আর্থিক সংশ্লেষ বিবরণী স্ল‍্যাব বা টেবিল আকারে প্রস্তুতপূর্বক পাঠানোর জন্য বলা হলো।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বাংলাদেশের জন্য দুঃসংবাদ: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বড় ছাঁটাই আসছে বাজারে সবজির সেঞ্চুরি: ১০০ টাকার নিচে মিলছে না কিছুই রাজনৈতিক অস্থিরতায় রপ্তানিতে ধাক্কা, বিনিয়োগে স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি: ভয়াবহ সংকটে অর্থনীতি পুলিশি বাধায় চারুকলার পর গেণ্ডারিয়াতেও পণ্ড ‘শরৎ উৎসব’: ১৯ বছরের ধারাবাহিকতায় ছেদ তালেবান মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা ভারতের, ভারতকে ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ আখ্যা আওয়ামী লীগ কি সশস্ত্র সংগ্রাম করবে? কারাবন্দীদের উপর নির্যাতন: সংবিধান ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি বেবিচকের এ কেমন সংস্কার! দুদকের মামলার একদিন পরই আসামী উল্টো পুরস্কৃত, পেলেন আরও বড় দায়িত্ব নৃশংস বর্বরতা আর নরকীয়তার ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত স্থাপিত হল – নূরুল মজিদ হুমায়ূনের নিথর দেহে হাতকড়া লাগিয়ে। ন্যায়বিচারের পথে এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ ট্রাম্প নয় শান্তিতে নোবেল পেলেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া ট্রাম্পকে হারিয়ে নোবেল জেতা কে এই মাচাদো? শিশুদের ‘নোবেল’ শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত সাতক্ষীরার তরুণ সুদীপ্ত শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেপ্তার ২ টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ ১৯ বছর ধরে ইসরায়েলে বন্দি কে এই ‘দ্বিতীয় ইয়াহিয়া সিনওয়ার’? হংকংয়ের কাছে হেরেও যে সমীকরণে এশিয়ান কাপে খেলবে বাংলাদেশ মিরপুরে কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ, শিশু আহত শাহবাগ এলাকা থেকে ৩ লাশ উদ্ধার