
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সপ্তাহখানেকের মধ্যে একীভূত হচ্ছে ৫ ইসলামী ব্যাংক: গভর্নর

স্থলপথে বাংলাদেশের আরও ৪ পাটপণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

সিন্ডিকেটের থাবায় আবার অস্থির পেঁয়াজের বাজার

ফের ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

ভারত থেকে পোশাক কেনা স্থগিত করছে মার্কিন কোম্পানি

জুলাইয়ে আবারও বেড়েছে মূল্যস্ফীতি

শুল্ক ইস্যুতে বিশ্ববাজারে বাড়ল সোনার দাম
এবার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬৩.৫০ বিলিয়ন ডলার

পণ্য ও সেবা মিলিয়ে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬ হাজার ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার। এর মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা রয়েছে। গত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৭৫০ কোটি মার্কিন ডলার।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান।
বাণিজ্য সচিব জানান, চলতি অর্থবছরের এই লক্ষ্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি।
তিনি বলেন, তৈরি পোশাক খাতের ওভেন খাত থেকে ২০.৭৯ বিলিয়ন ডলার এবং নিট পোশাক থেকে ২৩.৭০ বিলিয়ন ডলার আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।এছাড়া চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য থেকে ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, পাট
ও পাটজাত পণ্য থেকে ৯০০ মিলিয়ন ডলার এবং কৃষিপণ্য থেকে ১.২১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির আশা করা হচ্ছে। সেবা খাতে আয় বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে মন্ত্রণালয়ের পূর্বাভাসের তুলনায় বেশি হতে পারে- এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বাণিজ্য সচিব বলেন, লক্ষ্য নির্ধারণের আগে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে প্রতিটি খাতের প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করে রপ্তানি বাধাগুলো শনাক্ত ও সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে। প্রতিটি খাতের জন্য এক বা দুটি বড় প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করবে মন্ত্রণালয়। সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, লক্ষ্যটি তুলনামূলকভাবে রক্ষণশীলভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে
এবং বাস্তবে রপ্তানি আরও বেশি হতে পারে। অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি ও নতুন বাজার সম্প্রসারণে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
ও পাটজাত পণ্য থেকে ৯০০ মিলিয়ন ডলার এবং কৃষিপণ্য থেকে ১.২১ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির আশা করা হচ্ছে। সেবা খাতে আয় বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে মন্ত্রণালয়ের পূর্বাভাসের তুলনায় বেশি হতে পারে- এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়ে বাণিজ্য সচিব বলেন, লক্ষ্য নির্ধারণের আগে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে প্রতিটি খাতের প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করে রপ্তানি বাধাগুলো শনাক্ত ও সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে। প্রতিটি খাতের জন্য এক বা দুটি বড় প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করবে মন্ত্রণালয়। সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, লক্ষ্যটি তুলনামূলকভাবে রক্ষণশীলভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে
এবং বাস্তবে রপ্তানি আরও বেশি হতে পারে। অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি ও নতুন বাজার সম্প্রসারণে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।