ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশের এলজিবিটি কমিউনিটিকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র: পর্ব-২
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়কে দাবিয়ে রাখার বৃথা চেষ্টা আখ্যা নেতাকর্মীদের
চট্টগ্রাম-ফতুল্লা পাইপলাইন: মাঝপথে উধাও ৪ লাখ লিটার ডিজেল, যমুনার হিসাবে ঘাপলা নাকি কারসাজি?
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুর ও অফিস সহকারীকে আটকের প্রতিবাদ ওয়ার্কার্স পার্টির
ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ করার চেষ্টার অভিযোগ, ‘ওরা নেতা নয়, সন্ত্রাসী’—ইমতু রাতিশের পোস্টে তোলপাড়
ধানমন্ডিতে মারধরের শিকার সেই সালমা জুলাই মামলায় কারাগারে
সাত জেলায় ককটেল, আগুন স্কুল বাসের চালক দগ্ধ
এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের বিরুদ্ধে পিপি নিয়োগে ৫০ লাখ টাকা দাবির অভিযোগ
ফেসবুক লাইভে এসে এ অভিযোগ তুলেছেন দল থেকে অব্যাহতি পাওয়া নেতা মুনতাসির মাহমুদ। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেনের বিরুদ্ধে জেলায় জেলায় পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) নিয়োগ দেওয়ার বিনিময়ে ৫০ লাখ টাকা করে ঘুষ দাবির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার মধ্যরাতে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে লাইভে এসে এই অভিযোগ তোলেন দল থেকে সম্প্রতি স্থায়ীভাবে অব্যাহতি পাওয়া কেন্দ্রীয় সংগঠক মুনতাসির মাহমুদ।
লাইভে আসার আগে মুনতাসির এনসিপির শীর্ষ নেতা আখতার হোসেনকে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার জন্য এক ঘণ্টার সময় বেঁধে দেন।
ফেসবুক লাইভে মুনতাসির মাহমুদ নরসিংদীর একটি ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, "তখন আমি ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরে যখন ড. আসিফ নজরুল স্যাররা
(অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা) দায়িত্ব নিয়েছেন, তখন সারা দেশে পিপি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছিল। আমরা নরসিংদীর শিরিন আক্তার শেলীর নাম প্রস্তাব করেছিলাম, যার ছেলে গোলাম রেশাদ তমাল আমাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।" তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, "আখতারের লোকজন তখন শিরিন আপার নাম কেটে দিয়ে অন্য এক নারীর কাছ থেকে টাকা খেয়ে তার নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। অথচ এই শিরিন আপা ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে আমাদের এবং আখতারকেও কী পরিমাণ সমর্থন দিয়েছেন, তা বলার মতো না।" মুনতাসির মাহমুদের এই অভিযোগের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়েছে। তবে এ বিষয়ে অভিযুক্ত জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো
বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
(অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা) দায়িত্ব নিয়েছেন, তখন সারা দেশে পিপি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছিল। আমরা নরসিংদীর শিরিন আক্তার শেলীর নাম প্রস্তাব করেছিলাম, যার ছেলে গোলাম রেশাদ তমাল আমাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।" তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, "আখতারের লোকজন তখন শিরিন আপার নাম কেটে দিয়ে অন্য এক নারীর কাছ থেকে টাকা খেয়ে তার নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। অথচ এই শিরিন আপা ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে আমাদের এবং আখতারকেও কী পরিমাণ সমর্থন দিয়েছেন, তা বলার মতো না।" মুনতাসির মাহমুদের এই অভিযোগের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়েছে। তবে এ বিষয়ে অভিযুক্ত জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো
বক্তব্য পাওয়া যায়নি।



