ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
একাত্তরে তাঁদের সাহস, দৃঢ়তা আর সংকল্প আমাদের এনে দিয়েছিল স্বাধীনতা
একাত্তরে তাঁদের সাহস, দৃঢ়তা আর সংকল্প আমাদের এনে দিয়েছিল স্বাধীনতা, পতাকা আর ভাষা। লাখো বীর মুক্তিযোদ্ধার অতুলনীয় দেশপ্রেমের কারণেই ১৬ ডিসেম্বর এমন একটি দিনের প্রতিবিম্ব, যেদিন থেকে আমরা সারা বিশ্বের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পেরেছি।
পাকিস্তানি বাহিনীর যুদ্ধাপরাধের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন থাকা সত্ত্বেও, সেই বর্বর দখলদার বাহিনী এবং তাদের সহযোগী রাজাকারদের (যুদ্ধাপরাধী) বিরুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল শহীদদের যে আত্মত্যাগ, তা আগামী প্রজন্মকে সবসময় ন্যায়, সমতা, সাম্য এবং ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য লড়াই করতে এবং আমাদের জাতীয় মূলনীতিকে রক্ষা করতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।
পাঁচ দশক পর, আবারও বাংলাদেশ সেই পুরোন শকুনের খপ্পরে। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর দালালরা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। এই দালালদের আজ্ঞাবহ
ইউনুস সরকার আমাদের আত্মপরিচয় মুছেফেলতে গণহত্যার উৎসব শুরু করেছে, লুটতরাজ-হত্যা-ধর্ষণের মত ঘটনায় দায়মুক্তি দিচ্ছে। ১৯৭১ সালের সেই ভয়াল দিনগুলোর মতোই, এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর করা নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলাকে "অপরাধ" হিসেবে গণ্য করা হয়। এর ফলস্বরূপ দেশজুড়ে চলছে মিথ্যা মামলায় আটক ও বিনা বিচারে জেলে পাঠানো এবং জেলেই মৃত্যু; বিশ্বমানবতা এখানে চুপ যেন কিছু দেখতে পাচ্ছেনা, শুনতে পাচ্ছে না। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাগ্যের মতোই, স্বাধীনতার স্থপতি এই জাতির মহান পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকেও পাকিস্তানপন্থী এই সরকার বিশ্বাসঘাতক হিসেবে গণ্য করছে। জয় বাংলা স্লোগান দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এমনকি আমরা দেখেছি, যে জাতীয় সঙ্গীত লক্ষ লক্ষ মানুষকে স্বাধীনতার সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছিল, সেটিও
পরিবর্তন করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরাধিকারকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র সবসময়ই ব্যর্থ হয়েছে। এই সরকার এবং তার সমর্থকরা ভুলে গেলে চলবে না যে, ১৯৭১ সালে মহাশক্তিধর সেনাবাহিনী নিয়েও পাকিস্তান ১৬ ডিসেম্বরে আত্মসমর্পণ করেছিল। সেদিনের মতো আজও "জয় বাংলা" দমানো যাবে না, আর দেশের সম্মানকেও কেড়ে নিতে পারবে না। এই বিজয় দিবসে, আমাদের অবশ্যই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে , লাল-সবুজের পতাকা তুলে ধরতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশকে এই নৈরাজ্য থেকে উদ্ধার করে এই সবুজ শ্যামল বাংলাকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে হবে। জয় বাংলা
ইউনুস সরকার আমাদের আত্মপরিচয় মুছেফেলতে গণহত্যার উৎসব শুরু করেছে, লুটতরাজ-হত্যা-ধর্ষণের মত ঘটনায় দায়মুক্তি দিচ্ছে। ১৯৭১ সালের সেই ভয়াল দিনগুলোর মতোই, এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর করা নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলাকে "অপরাধ" হিসেবে গণ্য করা হয়। এর ফলস্বরূপ দেশজুড়ে চলছে মিথ্যা মামলায় আটক ও বিনা বিচারে জেলে পাঠানো এবং জেলেই মৃত্যু; বিশ্বমানবতা এখানে চুপ যেন কিছু দেখতে পাচ্ছেনা, শুনতে পাচ্ছে না। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাগ্যের মতোই, স্বাধীনতার স্থপতি এই জাতির মহান পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকেও পাকিস্তানপন্থী এই সরকার বিশ্বাসঘাতক হিসেবে গণ্য করছে। জয় বাংলা স্লোগান দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এমনকি আমরা দেখেছি, যে জাতীয় সঙ্গীত লক্ষ লক্ষ মানুষকে স্বাধীনতার সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছিল, সেটিও
পরিবর্তন করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরাধিকারকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র সবসময়ই ব্যর্থ হয়েছে। এই সরকার এবং তার সমর্থকরা ভুলে গেলে চলবে না যে, ১৯৭১ সালে মহাশক্তিধর সেনাবাহিনী নিয়েও পাকিস্তান ১৬ ডিসেম্বরে আত্মসমর্পণ করেছিল। সেদিনের মতো আজও "জয় বাংলা" দমানো যাবে না, আর দেশের সম্মানকেও কেড়ে নিতে পারবে না। এই বিজয় দিবসে, আমাদের অবশ্যই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে , লাল-সবুজের পতাকা তুলে ধরতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশকে এই নৈরাজ্য থেকে উদ্ধার করে এই সবুজ শ্যামল বাংলাকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে হবে। জয় বাংলা



