ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ বছরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ২৫০ শতাংশ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেস মিনিস্টার সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজা
নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের নতুন কমিটি গঠিত
বাইডেনের বিস্ফোরক সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ট্রাম্পপুত্র বললেন, তারা ‘তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ চায়’
নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের নতুন কমিটি গঠিত
ম্যানহাটনে ছুরি হামলায় নিহত ২, সন্দেহভাজন আটক
৫ জানুয়ারি থেকে ম্যানহাটানে টোল
একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ড ও অভিবাসন বিতর্কে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া রাজ্যে একজন সেবিকা(নার্সিং) শিক্ষার্থী লেকেন রাইলি হত্যার অভিযোগে একজন অবৈধ অভিবাসীর বিচার শুরু হয়েছে।এই ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রে চলমান অভিবাসন নীতির বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সালে,জর্জিয়ার অ্যাথেন্স শহরের ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়ার ক্যাম্পাসের নিকটবর্তী একটি বনে লেকেন রাইলির মৃতদেহ পাওয়া যায়।২২ বছর বয়সী এই শিক্ষার্থী সকালে দৌড়াতে (শরীরচর্চা) বেরিয়ে নিখোঁজ হন।অভিযোগে ভেনেজুয়েলা থেকে আসা জোসে আন্তোনিও ইবারা নামের এক ব্যক্তি তাকে হত্যা করেছেন।এটি নিয়ে রিপাবলিকানরা যুক্তরাষ্ট্রের অবৈধ অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলে,বিশেষত ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময়।
শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) শুরু হওয়া বিচার প্রক্রিয়ায় প্রসিকিউশন দাবি করেছে যে ইবারা রাইলিকে অসৎ উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে তখন রাইলি আত্মরক্ষা
করার চেষ্টা করলে ইবারা একটি পাথর দিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন।রাইলির স্মার্টওয়াচ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী,তিনি সকাল ৯:১১-এ পুলিশকে কল করেন এবং ৯:২৮-এর মধ্যে তার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। প্রসিকিউশন ইবারার বিরুদ্ধে ডিজিটাল,ফরেনসিক এবং ভিডিও প্রমাণ উপস্থাপন করেছে।ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে ইবারা রক্তমাখা পোশাক ও গ্লাভস ফেলে দিচ্ছেন।এছাড়াও রাইলির নখে ইবারার ডিএনএ এবং তার মোবাইল ফোনে ইবারার আঙুলের ছাপ পাওয়া গেছে।ইবারার আইনজীবী ডাস্টিন কার্বি স্বীকার করেছেন যে রাইলিকে হত্যা করা হয়েছে,তবে এই হত্যার সঙ্গে ইবারাকে জড়িত করার প্রমাণ যথেষ্ট নয় বলে দাবি করেছেন। লেকেন রাইলির মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির উপর রাজনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করেছে।অভিযোগ রয়েছে যে, ইবারা ২০২২ সালে অবৈধভাবে
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেন এবং তার আগের অপরাধমূলক রেকর্ড থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশে থাকতে সক্ষম হন।রিপাবলিকানরা এই ঘটনার জন্য বাইডেন প্রশাসনকে দায়ী করেছে। লেকেন রাইলির মৃত্যু শুধু একটি মর্মান্তিক অপরাধ নয়,এটি অভিবাসন নীতি নিয়ে বিতর্কের সূচনা করেছে।যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন বিষয়ে নীতিগত পরিবর্তনের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তথ্যসূত্র : বিবিসি
করার চেষ্টা করলে ইবারা একটি পাথর দিয়ে তার মাথায় আঘাত করেন।রাইলির স্মার্টওয়াচ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী,তিনি সকাল ৯:১১-এ পুলিশকে কল করেন এবং ৯:২৮-এর মধ্যে তার হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। প্রসিকিউশন ইবারার বিরুদ্ধে ডিজিটাল,ফরেনসিক এবং ভিডিও প্রমাণ উপস্থাপন করেছে।ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে ইবারা রক্তমাখা পোশাক ও গ্লাভস ফেলে দিচ্ছেন।এছাড়াও রাইলির নখে ইবারার ডিএনএ এবং তার মোবাইল ফোনে ইবারার আঙুলের ছাপ পাওয়া গেছে।ইবারার আইনজীবী ডাস্টিন কার্বি স্বীকার করেছেন যে রাইলিকে হত্যা করা হয়েছে,তবে এই হত্যার সঙ্গে ইবারাকে জড়িত করার প্রমাণ যথেষ্ট নয় বলে দাবি করেছেন। লেকেন রাইলির মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির উপর রাজনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করেছে।অভিযোগ রয়েছে যে, ইবারা ২০২২ সালে অবৈধভাবে
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেন এবং তার আগের অপরাধমূলক রেকর্ড থাকা সত্ত্বেও তিনি দেশে থাকতে সক্ষম হন।রিপাবলিকানরা এই ঘটনার জন্য বাইডেন প্রশাসনকে দায়ী করেছে। লেকেন রাইলির মৃত্যু শুধু একটি মর্মান্তিক অপরাধ নয়,এটি অভিবাসন নীতি নিয়ে বিতর্কের সূচনা করেছে।যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন বিষয়ে নীতিগত পরিবর্তনের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তথ্যসূত্র : বিবিসি