ঋণপ্রবাহের গতি সর্বনিম্ন – ইউ এস বাংলা নিউজ




ঋণপ্রবাহের গতি সর্বনিম্ন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৩ আগস্ট, ২০২৫ | ৭:৫২ 3 ভিউ
দেশের সামগ্রিক বা অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধির হার রেকর্ড পরিমাণে কমেছে। বিদায়ি অর্থবছরে এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ। যা স্মরণকালের সর্বনিম্ন। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহের হার রেকর্ড পরিমাণে কমায় সামগ্রিক ঋণ প্রবাহে সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বিদায়ি অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাদ ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ। এটিও রেকর্ড। এমন কী বেসরকারি খাতসহ সামগ্রিক খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির হার করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সময়ের চেয়েও কম। মূলত বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ মাত্রাতিরিক্ত হারে কমার কারণে এমনটি হয়েছে। দেশের মোট ঋণ প্রবাহের মধ্যে বেসরকারি খাতই নিচ্ছে প্রায় ৭৭ শতাংশ বাকি ২৩ শতাংশ সরকারি ও অন্যান্য খাতে যাচ্ছে। দেশের সার্বিক

অর্থনৈতিক পরিস্থিতির তথ্যউপাত্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৈরি হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপর একটি প্রতিবেদনে ঋণ প্রবাহ কমার জন্য বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেই ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য উত্তেজনা, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা, গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও আন্দোলন পরবর্তী সৃষ্ট অস্থিরতা, ডলার সংকট ও দাম বৃদ্ধি, ঋণের সুদের ঊর্ধ্বমুখী হার, চড়া মূল্যস্ফীতি, সংকোচনমুখী মুদ্রানীতিকে দায়ী করা হয়েছে। সেখানে আরও বলা হয়, সামগ্রিকভাবে ঋণ প্রবাহ কমলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক উৎপাদন খাতে ঋণের জোগান অব্যাহত রেখেছে। উৎপাদনমুখী কিছু খাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশেষ তহবিল থেকে ঋণের জোগান দেওয়া হচ্ছে। এভাবে উৎপাদন খাতকে সঠিক ধারায় রাখা হয়েছে। যে কারণে শিল্প ও কৃষি উৎপাদন এখনো ঊর্ধ্বমুখী। এদিকে

মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) এক প্রতিবেদনে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ রেকর্ড পরিমাণে কমাকে উদ্বেগজনক হিসাবে উল্লেখ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, অব্যাহতভাবে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য ভালো নয়। প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, অর্থনৈতিক মন্দায় করোনার আগের বছরেই সামগ্রিক ঋণ প্রবাহ সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে আসে। করোনার সময় তা আরও কমে যায়। করোনার পর এক বছর ঋণ প্রবাহ বাড়লেও পরের বছর থেকে কমছে। সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সামগ্রিক ঋণ প্রবাহ কমায় কর্মসংস্থান বাড়ছে না। সরকারি-বেসরকারি দুই খাতেই একই চিত্র। ঋণ প্রবাহ কমায় নতুন শিল্প স্থাপনের গতি কমে গেছে। আগের শিল্প গ্রুপগুলোও তাদের কারখানার

সম্প্রসারণ করছে না। সরকারের ঋণ গ্রহণ এখন কিছুটা বাড়লেও তা থেকে বিনিয়োগ হচ্ছে না। দৈনন্দিন কাজে খরচ করছে। যে কারণে চাকরির বাজারে বিরাজ করছে নিদারুণ মন্দা। জানতে চাইলে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তফা কে মুজেরী বলেন, দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে বেসরকারি খাত। এই খাতে অব্যাহতভাবে ঋণপ্রবাহ কমে যাওয়াটা ভালো লক্ষণ নয়। এক মাস, দুই মাস কমতে পারে। কিন্তু বছরজুড়ে কমতে থাকার মানে হচ্ছে বেসরকারি খাত সমস্যাকবলিত। এখন বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে সর্বনিম্নে নেমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব শিল্প-বাণিজ্য কর্মসংস্থানে পড়ছে। বেসরকারি খাতকে চাঙা করা ছাড়া অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হবে না।

সরকারি খাতেও বিনিয়োগ কম। সরকার যেসব ঋণ নিচ্ছে তার বড় অংশই খরচ করছে দৈনন্দিন কাজে। ফলে সরকারি খাতেও কর্মসংস্থান হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, বেসরকারি খাতের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তার সমাধান করতে হবে জরুরি ভিত্তিতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে গত অর্থবছর পর্যন্ত এই ১৬ বছরের মধ্যে বেসরকারি খাতে সবচেয়ে বেশি ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২০১০-১১ অর্থবছরে। ওই সময়ে এ খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল ২৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ। যা এখন পর্যন্ত একটি রেকর্ড। অবশ্য ওই সময়ে অর্থনৈতিক লুটপাট হয়েছিল ব্যাপক। যে কারণে ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল। ওইসব টাকার একটি বড় অংশ বিদ্যুৎ খাতের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। গত

১৬ বছরের মধ্যে এ খাতের ঋণ প্রবাহে সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধি হয়েছে বিদায়ি অর্থবছরে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ। নিম্ন প্রবৃদ্ধির দিক থেকে এটিও একটি রেকর্ড। সরকারি খাতে ঋণে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৫৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। মূলত করোনার কারণে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যাওয়া ও খরচ বাড়ার কারণে ওই সময়ে সরকারের ঋণ বেশি মাত্রায় বেড়েছিল। দেশের মোট অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবাহের স্থিতি জুন পর্যন্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ লাখ ৮৪ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে বেসরকারি খাতে গিয়েছে ১৭ লাখ ৪৮ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৫ লাখ ৩৬ হাজার কোটি সরকারি ও অন্যান্য খাতে গেছে। অর্থাৎ মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের ৭৭ শতাংশ বেসরকারি খাতে

ও ২৩ শতাংশ সরকারি এবং অন্যান্য খাতে দেওয়া হয়েছে। সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ হ্রাস বা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কোন ঋণ শৃঙ্খলা (লক্ষ্যমাত্রা) মেনে চলে না। যে কোনো সংকট বা অস্থিরতায় রাজস্ব আয় কম হলেও বা সরকারের খরচ বাড়লে বা কমলে ঋণ গ্রহণও হ্রাস বা বৃদ্ধি পায়। অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দেশের ও বৈশ্বিক সার্বিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি। বেসরকারি খাতে ঋণের অংশীদারত্ব অনেক বেশি বলে এ খাতে ঋণ প্রবাহ কমলেই সার্বিকভাবে ঋণের প্রবৃদ্ধি কমে যায়। যেমন ঘটছে গত কয়েক বছর ধরে। প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল ২৪ দশমিক ২৪ শতাংশ। ওই বছরে সামগ্রিক ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। আগের বছরের তুলনায় সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ কমেছিল। ২০১০-১১ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল ২৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ। যা ছিল রেকর্ড। ওই বছরে সামগ্রিক ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল ২৭ দশমিক ৪০ শতাংশ। এ বছর সরকারি খাতেও ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল। সরকারি ও বেসরকারি দুই খাতেই ঋণ প্রবাহ বেশি বাড়ায় অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবাহেও রেকর্ড প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। ২০১১-১২ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ আবার কিছুটা কমে প্রবৃদ্ধি দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। ওই বছরে সামগ্রিক ঋণ বেড়েছিল ১৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ বছরে সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ আগের বছরের তুলনায় কিছুটা কমেছিল। ২০১২-১৩ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ আরও কমে প্রবৃদ্ধি দাঁড়ায় ১১ দশমিক ০৪ শতাংশে। একই বছরে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবাহ কমে দাঁড়ায় ১৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে আগের বছরের তুলনায় সরকারি খাতের ঋণ কিছুটা বেড়েছিল। পরের ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ সামান্য বেড়ে দাঁড়ায় ১২ দশমিক ২৭ শতাংশে। সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বৃদ্ধির হার ছিল আগের চেয়ে কম। ফলে সামগ্রিক ঋণ প্রবাহ কিছুটা কমে দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ২০১৪-১৫ থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বৃদ্ধির হার ছিল ডাবল ডিজিটে। ওই সময়ে গড়ে প্রতিবছর ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে সামগ্রিক ঋণ প্রবাহ প্রতিবছর বেড়েছিল গড়ে ১২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা ছিল। তারপরও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এগিয়েছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে। এর বিপরীতে টাকা পাচারও হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনার সংক্রমন ঘটে। এতে বৈশ্বিক ও দেশের অর্থনীতি আবার মন্দার কবলে পড়ে। ওই বছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ কমে সিঙ্গেল ডিজিটে নেমে যায়। ওই বছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয় ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ। সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ রেকর্ড দাঁড়ায় ৫৯ দশমিক ৯২ শতাংশে। করোনার কারণে সরকারের খরচ বাড়ায় ও রাজস্ব আয় কমায় সরকারকে বেশি মাত্রায় ঋণ নিতে হয়েছিল। ওই বছরে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল ১৪ দশমিক ০২ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরের করোনার সংক্রমণ ছিল। যে কারণে অর্থনৈতিক মন্দাও ছিল। ওই বছরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ আগের বছরের চেয়ে কম ছিল। সরকারি ঋণ ও সামগ্রিক ঋণ প্রবাহও আগের বছরের তুলনায় কম ছিল। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ২০২১-২২ অর্থবছরের ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে বৈশ্বিক মন্দা শুরু হয়। এর প্রভাব দেশেও পড়ে। তখন আমদানি খরচ মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়। এ কারণে আমদানিতে অর্থায়নও বৃদ্ধি পায় ফলে আলোচ্য সময়ে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়ে ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশে ওঠে। ওই সময়ে সরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ ২৮ দশমিক ১৮ শতাংশ ও সামগ্রিক ঋণ প্রবাহ বেড়েছিল ১৬ দশমিক ১০ শতাংশ। বেসরকারি ঋণে এরপর আর প্রবৃদ্ধি বাড়েনি। বরং কমছে। টানা দুই অর্থবছর ধরে এ খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি কমছে। অর্থাৎ সিঙ্গেল ডিজিটে রয়েছে। এর আগের ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ডাবল ডিজিটে থাকলে কার্যত ছিল সিঙ্গেল ডিজিটে। কারণ ওই সময়ে ডলারের দাম বেড়েছে ও মূল্যস্ফীতির হার ছিল চড়া। এ হিসাবে ওই সময়ে কার্যকর ঋণের প্রবৃদ্ধি ডাবল ডিজিটের নিচে ছিল। করোনার কারণে এর আগের দুই বছর অর্থাৎ ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ অর্থবছরেও এ খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল সিঙ্গেল ডিজিটে। অর্থাৎ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সর্বশেষ বেসরকারি খাতের ঋণে প্রবৃদ্ধির হার ডাবল ডিজিটে ছিল। এরপর থেকে টানা ৬ বছর ধরে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি সিঙ্গেল ডিজিটে রয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
শ্বশুরবাড়িতে মদপানে জামাইয়ের মৃত্যু ‘প্রযুক্তি সরঞ্জাম সংকট, আইন প্রয়োগে ধীরগতি’ মোমেনকে নিয়ে হজম করতে চেয়েছিলেন ডিসি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে নতুন উদ্যোগ ঋণপ্রবাহের গতি সর্বনিম্ন নিরাপদ ক্যাম্পাসের প্রতিশ্রুতি প্রার্থীদের লাগামহীন খেলাপি ঋণ, কমছে সম্পদের পরিমাণ রাজধানীতে নামে-বেনামে অর্ধশতাধিক ‘সিসা বার’ আজকের মুদ্রার রেট: ২৩ আগস্ট ২০২৫ আজকের স্বর্ণের দাম: ২৩ আগস্ট ২০২৫ বর্ষায় ভ্রমণে মাথায় রাখুন এসব বিষয় ট্রাকচালকদের ভিসা বন্ধ যুক্তরাষ্ট্রে, কারণ কী? নিখোঁজের পর নদীতে মিলল সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ গেণ্ডারিয়ায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণে দগ্ধ একজনের মৃত্যু রাতে যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রবৃষ্টির আভাস ‘দুর্ভিক্ষ’ শুরু হয়েছে গাজায়, হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল যে কারণে বদলে ফেলা হলো ভারত-বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু মোবাইলের ডায়াল প্যাড আগের মতো করবেন যেভাবে সৌদির নারীদের সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য সাবেক প্রেসিডেন্ট রণিল বিক্রমাসিংহে গ্রেপ্তার