ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দ্য উইক-এ শেখ হাসিনার বিস্ফোরক নিবন্ধ: ‘অনির্বাচিত শাসকদের আগেও মোকাবেলা করেছি, দেশ এখন বারুদের স্তূপে’
হাসিনার বলিষ্ঠ বার্তা: দায় স্বীকারের সৎ সাহস ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পাল্টা চ্যালেঞ্জে নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
হেনস্তা ও আইফোন চুরির অভিযোগ, কিশোরগঞ্জ ছাড়ার ঘোষণা আইনজীবীর
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
চট্টগ্রাম ৮ আসনে রক্তাক্ত সংঘর্ষের ছায়া: নিহত সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন উত্তেজনা
উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনে এখনো ফ্যাসিস্ট হাসিনার ছবি
উত্তরা দিয়াবাড়ী বটতলা মেট্রোরেল স্টেশন উত্তরা উত্তর এর সিঁড়ির পাশে ফুটপাথে এখনো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ছবি। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানির লিমিটেড এর মালিকানাধীন মেট্রোরেল স্টেশনের মতো একটা জায়গায় ছাত্র-জনতার বুকের উপর গুলি চালিয়ে রক্ত চোষা খুনি হাসিনার ছবি দেখে এলাকার মানুষ ক্ষুব্ধ।
স্থানীয়রা বলছেন, তারা গুরুত্বপূর্ণ এ জায়গাতে খুনি হাসিনার ছবি দেখতে চায় না। রাজধানী ঢাকার যানজট এড়াতে দিয়াবাড়ী বটতলা উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন দিয়ে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ মিরপুর, শাহবাগ, ঢাবি, সচিবালয় ও মতিঝিল যাতায়াত করেন। এদের বেশির ভাগই সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবী। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন পেশার হাজার হাজার মানুষ।
জানা যায়, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড এর
এই প্রকল্পটি উত্তরার সার্বিক পরিবেশকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়েছে। যাতায়াত নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত এখানকার ফ্লট মালিকেরা অনিশ্চিয়তার মধ্যে থাকলেও মেট্রোরেল স্টেশন চালু হওয়ায় এখানে মানুষ বসবাস করা শুরু করেছে। বর্তমানে এখানকার প্রতিটি সেক্টরে বড় বড় ভবন তৈরি হচ্ছে। এতে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। দিয়াবাড়ি উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের আশপাশের সড়কে গড়ে উঠেছে নামি-দামি গাড়ির শোরুম ও বড় বড় গ্যারেজ। খালি প্লটগুলোতে হরেক রকম দোকানপাট বসিয়ে বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে। এতে এখানকার মানুষের জীবনযাত্রা সহজ ও উন্নতি হয়েছে। মেট্রোরেল স্টেশনের কাজ শুরু হওয়ার পর পর এখানকার জায়গা জমির দাম কিছুটা বেড়েছে। গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ সালে এ স্টেশনটি চালু হওয়ার
পর থেকে এখানকার জায়গা জমিনের দাম অনেক গুন বেড়েছে, কোথাও কোথাও প্রায় দ্বিগুণ হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উত্তরা ১৫নং সেক্টর উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের প্লাটফর্মে উঠার সিঁড়ি ব্যবহার করার আগেই ফুটপাথের পূর্ব পাশে রেলিং এর ভিতর দেশের গণতন্ত্র হত্যাকারী ও রাষ্ট্রিয় সম্পদ লুটপাটকারী খুনি হাসিনা ও শেখ মুজিবের ছবি ওয়ালা বিলবোর্ড/ভাস্কর্য এখনো রয়েছে। এতে স্থানীয় জনগণ, মেট্রোরেল যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় কয়েকজন পথচারীর সাথে আলাপকালে তারা বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে। মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। যে পালিয়ে গিয়েছে তার ছবি আমরা দেখতে চাই না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরো
কয়েকজন পথচারী বলেন, শেখ হাসিনার নির্দেশেই বিডিআর বিদ্রোহে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়েছে। বিডিআর বিদ্রোহের নামে চৌকস ও মেধাবী সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করেছে। সে নিজে ক্ষমতায় টিকে থাকতে গুম, হত্যাসহ গণমানুষের উপর জুলুম নির্যাতন করেছে,তার ছবি আমরা দেখতে চাই না। খুনি শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছর যাবত পাতানো নির্বাচন দিয়ে অবৈধ সরকার গঠন করে জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে রেখেছিলো। মেট্রোরেল স্টেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ এমন একটা জায়গায় খুনি হাসিনার ছবি দেখে এলাকায় মানুষ হতবাক। স্থানীয়রা এটি অপসারণের জোর দাবি জানান। এ বিষয়ে জানতে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মহাব্যবস্থাপক (পি-ওয়ে ও সিভিল) অতিরিক্ত দায়িত্ব মোহাম্মদ শাহজাহানকে মুঠো ফোনে বার
বার চেষ্টা করে ও পাওয়া যায় নি। উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের পাশে থাকা খুনি হাসিনার ছবি সরানোর বিষয় জানতে চাইলে, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড পরিচালক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন মো. আব্দুল বাকী মিয়া বলেন, এটি ডেমেজ অবস্থায় আছে। তিনি প্রকৌশলীর সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিবেন। কতোদিনের মধ্যে নিবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এমন জায়গায় শেখ হাসিনার স্পষ্ট ছবি সেখানে থাকা কথা নয়। তবে তিনি তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজাহান এর সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।
এই প্রকল্পটি উত্তরার সার্বিক পরিবেশকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়েছে। যাতায়াত নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত এখানকার ফ্লট মালিকেরা অনিশ্চিয়তার মধ্যে থাকলেও মেট্রোরেল স্টেশন চালু হওয়ায় এখানে মানুষ বসবাস করা শুরু করেছে। বর্তমানে এখানকার প্রতিটি সেক্টরে বড় বড় ভবন তৈরি হচ্ছে। এতে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। দিয়াবাড়ি উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের আশপাশের সড়কে গড়ে উঠেছে নামি-দামি গাড়ির শোরুম ও বড় বড় গ্যারেজ। খালি প্লটগুলোতে হরেক রকম দোকানপাট বসিয়ে বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্য শুরু হয়েছে। এতে এখানকার মানুষের জীবনযাত্রা সহজ ও উন্নতি হয়েছে। মেট্রোরেল স্টেশনের কাজ শুরু হওয়ার পর পর এখানকার জায়গা জমির দাম কিছুটা বেড়েছে। গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ সালে এ স্টেশনটি চালু হওয়ার
পর থেকে এখানকার জায়গা জমিনের দাম অনেক গুন বেড়েছে, কোথাও কোথাও প্রায় দ্বিগুণ হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উত্তরা ১৫নং সেক্টর উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের প্লাটফর্মে উঠার সিঁড়ি ব্যবহার করার আগেই ফুটপাথের পূর্ব পাশে রেলিং এর ভিতর দেশের গণতন্ত্র হত্যাকারী ও রাষ্ট্রিয় সম্পদ লুটপাটকারী খুনি হাসিনা ও শেখ মুজিবের ছবি ওয়ালা বিলবোর্ড/ভাস্কর্য এখনো রয়েছে। এতে স্থানীয় জনগণ, মেট্রোরেল যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় কয়েকজন পথচারীর সাথে আলাপকালে তারা বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে। মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। যে পালিয়ে গিয়েছে তার ছবি আমরা দেখতে চাই না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরো
কয়েকজন পথচারী বলেন, শেখ হাসিনার নির্দেশেই বিডিআর বিদ্রোহে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়েছে। বিডিআর বিদ্রোহের নামে চৌকস ও মেধাবী সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করেছে। সে নিজে ক্ষমতায় টিকে থাকতে গুম, হত্যাসহ গণমানুষের উপর জুলুম নির্যাতন করেছে,তার ছবি আমরা দেখতে চাই না। খুনি শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছর যাবত পাতানো নির্বাচন দিয়ে অবৈধ সরকার গঠন করে জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে রেখেছিলো। মেট্রোরেল স্টেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ এমন একটা জায়গায় খুনি হাসিনার ছবি দেখে এলাকায় মানুষ হতবাক। স্থানীয়রা এটি অপসারণের জোর দাবি জানান। এ বিষয়ে জানতে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মহাব্যবস্থাপক (পি-ওয়ে ও সিভিল) অতিরিক্ত দায়িত্ব মোহাম্মদ শাহজাহানকে মুঠো ফোনে বার
বার চেষ্টা করে ও পাওয়া যায় নি। উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশনের পাশে থাকা খুনি হাসিনার ছবি সরানোর বিষয় জানতে চাইলে, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড পরিচালক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন মো. আব্দুল বাকী মিয়া বলেন, এটি ডেমেজ অবস্থায় আছে। তিনি প্রকৌশলীর সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিবেন। কতোদিনের মধ্যে নিবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এমন জায়গায় শেখ হাসিনার স্পষ্ট ছবি সেখানে থাকা কথা নয়। তবে তিনি তত্ত্বাবধায় প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজাহান এর সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।



