ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার অতিক্রম করলো
দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর অব্যাহত নির্মম সামরিক অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭১ জন নিহত হয়েছেন।এর ফলে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় মোট নিহতের সংখ্যা ৪৪ হাজার ছাড়িয়েছে।বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর)গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে,২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরাইলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজার ৫৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এ সময় দখলদার বাহিনীর হামলায় আহত হয়েছেন এক লাখ ৪ হাজার ২৬৮ জন।হতাহতদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু।এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭১ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে উপত্যকার স্বাস্থ্য বিভাগ।এসময় আহত হয়েছেন ১৭৬ জন।স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলছে,তবে নিহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি।কারণ যেসব মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপের তলায় চাপা পড়ে আছে,সেগুলো উদ্ধার করা
সম্ভব হয়নি এবং গণনার মধ্যেও ধরা হয়নি। ২০২৩ সালে ইসরাইলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা।এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী,যা এখনো চলছে। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানিয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন,হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত
করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।তথ্যসূত্র :আল-জাজিরা
সম্ভব হয়নি এবং গণনার মধ্যেও ধরা হয়নি। ২০২৩ সালে ইসরাইলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা।এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী,যা এখনো চলছে। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানিয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন,হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত
করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।তথ্যসূত্র :আল-জাজিরা