
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মুসলিম দেশগুলোর যৌথবাহিনী গঠনের ইঙ্গিত, থাকবে পাকিস্তানও

মোদির জন্মদিনে ট্রাম্পের ফোন

গাজা নিয়ে জাতিসংঘের ৭২ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে যা আছে

আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধকে গণহত্যা বলছে জাতিসংঘের তদন্ত সংস্থা

কাতারে আর হামলা চালাবে না ইসরায়েল: ট্রাম্প

নেপাল, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, তবে কি দক্ষিণ এশিয়া জেন-জি বিপ্লবের উর্বর ভূমি?
ইসরাইলি হামলায় আরও ১০২ ফিলিস্তিনি নিহত

ইসরাইলি সেনাবাহিনীর অব্যাহত হামলায় গাজার পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বুধবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি হামলায় আরও ১০২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
এর ফলে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান ইসরাইলি হামলায় এ পর্যন্ত মোট নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩,১৬৩ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া হামলায় আহত হয়েছেন ১,০১,৫১০ জনেরও বেশি মানুষ।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনী গাজার বিভিন্ন অঞ্চলে পাঁচটি পরিবারের ওপর নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে। যার ফলে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে। উদ্ধারকর্মীরা চেষ্টা চালালেও পরিস্থিতির কারণে অনেক স্থানেই পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না।
ইসরাইল গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি
স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের আক্রমণের প্রতিশোধ হিসেবে গাজায় ব্যাপক অভিযান শুরু করে, যা এখনও অব্যাহত। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও ইসরাইল এই প্রস্তাবকে উপেক্ষা করে যাচ্ছে। এর ফলে গাজার প্রায় সমস্ত জনগণ বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং খাদ্য, পানি, ওষুধসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অবরোধের ফলে চরম সংকট দেখা দিয়েছে। যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র, মিশর এবং কাতারের উদ্যোগ সত্ত্বেও, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের কারণে এই প্রচেষ্টা সফল হতে পারেনি। এদিকে ইসরাইলের কর্মকাণ্ডের জন্য আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার মামলা শুরু হয়েছে। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি
স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের আক্রমণের প্রতিশোধ হিসেবে গাজায় ব্যাপক অভিযান শুরু করে, যা এখনও অব্যাহত। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও ইসরাইল এই প্রস্তাবকে উপেক্ষা করে যাচ্ছে। এর ফলে গাজার প্রায় সমস্ত জনগণ বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং খাদ্য, পানি, ওষুধসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অবরোধের ফলে চরম সংকট দেখা দিয়েছে। যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র, মিশর এবং কাতারের উদ্যোগ সত্ত্বেও, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের কারণে এই প্রচেষ্টা সফল হতে পারেনি। এদিকে ইসরাইলের কর্মকাণ্ডের জন্য আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যার মামলা শুরু হয়েছে। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি