ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতে নো এন্ট্রি ফর বাংলাদেশি: ফ্যাক্ট চেক যা বলছে
অস্ট্রেলিয়ায় দাবানলে পুড়ে গেছে সিঙ্গাপুরের সমান অঞ্চল
৬৩ বাংলাদেশি ইন্টারপোলের রেড লিস্টে
অস্ট্রেলিয়ায় দাবানলে পুড়ে গেছে সিঙ্গাপুরের সমান অঞ্চল
তিব্বতে চীনের জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
২০২৫ সালের বিদেশ নীতি: ভারতের কৌশলগত অগ্রগতি
‘ইন্ডিয়া’ থেকে কংগ্রেসের বহিষ্কার চায় কেজরিওয়ালের দল!
ইউরোপ-আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা কমাতে চায় না: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপীয় দেশগুলো মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আগ্রহী নয় বলে অভিযোগ তুলেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
শুক্রবার তুর্কমেনিস্তানের রাজধানী আশখাবাদে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে একান্ত বৈঠকে ইরানি প্রেসিডেন্ট এ অভিযোগ তোলেন।
দুই নেতা এদিনই নিজেদের মধ্যে প্রথম দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হলেন।
এ সময় পেজেশকিয়ান বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে যাক, তা ইউরোপীয় দেশগুলো এবং যুক্তরাষ্ট্র চায় না’।
তিনি বলেন, দখলদার ইসরাইল কোনো আন্তর্জাতিক আইন বা মানবিক কাঠামো মানছে না, যার ফলে মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বেশ ভয়াবহ।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে বর্তমানে উত্তেজনার মূল কারণ ইসরাইলের আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন এবং মানবিক মানদণ্ডের প্রতি সম্মান না দেখানো’।
এর আগে ইরানের সর্বোচ্চ
নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিও একই অভিযোগ তোলেন। গত ৪ অক্টোবর তেহরানে দেওয়া জুমার খুতবায় তিনি বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা ইসরাইলের সমর্থনে কাজ করছে এবং এর পেছনে তাদের মূল উদ্দেশ্য হলো- মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে মূলত ৭ অক্টোবর। যখন গাজা উপত্যকা ভিত্তিক ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলি ভূখণ্ডে আকস্মিক আক্রমণ চালায়। এতে প্রায় ১,২০০ ইসরাইলি নাগরিক নিহত হন এবং ২৫০ জনেরও বেশি মানুষকে অপহরণ করা হয়। এর পর ইসরাইল গাজা উপত্যকায় পূর্ণ অবরোধ ঘোষণা করে এবং বিমান হামলা শুরু করে। পাশাপাশি লেবানন ও সিরিয়ার কিছু অঞ্চলেও হামলা চালানো হয়। একই সঙ্গে ইসরাইল গাজা উপত্যকায়
হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযানেরও সূচনা করে। পশ্চিম তীরেও সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। পালটা জবাব হিসেবে দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরাইলের দখলকৃত ভূমিতে ক্রমাগত হামলা চালাতে থাকে হিজবুল্লাহ। তারই জেরে ইসরাইল চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে হিজবুল্লাহর সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়ে আসছে। ‘নর্দার্ন অ্যারোজ’ নামে ইসরাইলি বাহিনীর এই অভিযান শুরু করার লক্ষ্য ছিল ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ইসরাইলের দাবি, ২৭ সেপ্টেম্বরের বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ নিহত হয়েছেন। পরে ১ অক্টোবর থেকে ইসরাইল লেবাননের সীমান্ত এলাকায় স্থল অভিযানের ঘোষণা দেয়। ইসরাইলি বাহিনীর চলমান হামলায় লেবাননে এ পর্যন্ত ১,৩২৩ জন নিহত এবং ৩,৭০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। সেই
সঙ্গে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১২ লাখের বেশি লেবানিজ। অন্যদিকে গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪২,১২১ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন প্রায় এক লাখ। যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। সূত্র: তাস ও আল-জাজিরা
নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিও একই অভিযোগ তোলেন। গত ৪ অক্টোবর তেহরানে দেওয়া জুমার খুতবায় তিনি বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা ইসরাইলের সমর্থনে কাজ করছে এবং এর পেছনে তাদের মূল উদ্দেশ্য হলো- মধ্যপ্রাচ্যের সম্পদগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে মূলত ৭ অক্টোবর। যখন গাজা উপত্যকা ভিত্তিক ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরাইলি ভূখণ্ডে আকস্মিক আক্রমণ চালায়। এতে প্রায় ১,২০০ ইসরাইলি নাগরিক নিহত হন এবং ২৫০ জনেরও বেশি মানুষকে অপহরণ করা হয়। এর পর ইসরাইল গাজা উপত্যকায় পূর্ণ অবরোধ ঘোষণা করে এবং বিমান হামলা শুরু করে। পাশাপাশি লেবানন ও সিরিয়ার কিছু অঞ্চলেও হামলা চালানো হয়। একই সঙ্গে ইসরাইল গাজা উপত্যকায়
হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযানেরও সূচনা করে। পশ্চিম তীরেও সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়। পালটা জবাব হিসেবে দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরাইলের দখলকৃত ভূমিতে ক্রমাগত হামলা চালাতে থাকে হিজবুল্লাহ। তারই জেরে ইসরাইল চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে লেবাননে হিজবুল্লাহর সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়ে আসছে। ‘নর্দার্ন অ্যারোজ’ নামে ইসরাইলি বাহিনীর এই অভিযান শুরু করার লক্ষ্য ছিল ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। ইসরাইলের দাবি, ২৭ সেপ্টেম্বরের বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ নিহত হয়েছেন। পরে ১ অক্টোবর থেকে ইসরাইল লেবাননের সীমান্ত এলাকায় স্থল অভিযানের ঘোষণা দেয়। ইসরাইলি বাহিনীর চলমান হামলায় লেবাননে এ পর্যন্ত ১,৩২৩ জন নিহত এবং ৩,৭০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। সেই
সঙ্গে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১২ লাখের বেশি লেবানিজ। অন্যদিকে গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪২,১২১ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন প্রায় এক লাখ। যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। সূত্র: তাস ও আল-জাজিরা