ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কি মামদানি?
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক মিসাইল তৈরির ঘোষণা পুতিনের
ভারতে দেবমূর্তির সাড়ে চার কেজি সোনা চুরি, পুরোহিতসহ গ্রেপ্তার ৩
যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা, ক্ষুধা-দুর্ভোগে কাতর ফিলিস্তিনিরা
মার্কিন তিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের বিপুল জয়, প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ ট্রাম্প
লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানালেন মামদানিকে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে ৪০ জনের প্রাণহানি
ইউক্রেনের সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে বৈধতা পেলেন জেলেনস্কি
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে এবার আনুষ্ঠানিক বৈধতা পেলেন ভলোদিমির জেলেনস্কি। দেশটির সংসদে উপস্থিত সব এমপি তাকে প্রেসিডেন্ট পদে রাখার পক্ষে উত্থাপিত একটি প্রস্তাবে (রেজ্যুলেশন) সমর্থন দিয়েছেন। খবর আল-জাজিরার।
জেলেনস্কির পদের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত বছর মে মাসে। তবে যুদ্ধের কারণে তখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা সম্ভব হয়নি। তাই নির্বাচন ছাড়া প্রেসিডেন্টের পদে বহাল থাকায় তাকে নিয়ে সম্প্রতি বাজে মন্তব্য করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ইউক্রেনের পার্লামেন্টে উত্থাপিত সেই রেজ্যুলেশনে বলা হয়েছে, যুদ্ধ চলাকালীন জেলেনস্কি প্রেসিডেন্ট পদে বহাল থাকবেন। এর পক্ষে ভোট দিয়েছেন ২৬৮ জন এমপি। আর সংসদে অনুপস্থিত ছিলেন ১২ জন।
কেউ-ই এই রেজ্যুলেশনের বিপক্ষে ভোট দেননি।
নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট না হওয়ার কারণে গত সপ্তাহে
ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরশাসক’ বলে অভিযুক্ত করেছিলেন। এর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনও তাকে ‘অবৈধ’ আখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, অবৈধ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কোনো চুক্তি হবে না। ইউক্রেনের আইন বলছে, যতদিন দেশজুড়ে সামরিক শাসন জারি থাকবে ততদিন নির্বাচন করা যাবে না। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশটিতে রুশ আগ্রাসনের পর সামরিক আইন জারি করা হয়। সেই হিসেবে জেলেনস্কি অবৈধ প্রেসিডেন্ট নয়। পার্লামেন্টে উত্থাপিত ওই প্রস্তাবে আরও বলা হয়, ভারখোভনা রাদা (ইউক্রেনের সংসদের নাম) আবারও স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অবাধ, স্বচ্ছ, গণতান্ত্রিক নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার ম্যান্ডেটকে ইউক্রেনের জনগণ বা সংসদ প্রশ্নবিদ্ধ করেনি। ওই নথিতে ইউক্রেনের সংবিধানের ১০৮ অনুচ্ছেদের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
যেখানে বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ক্ষমতায় থাকবেন।
ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরশাসক’ বলে অভিযুক্ত করেছিলেন। এর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনও তাকে ‘অবৈধ’ আখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, অবৈধ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কোনো চুক্তি হবে না। ইউক্রেনের আইন বলছে, যতদিন দেশজুড়ে সামরিক শাসন জারি থাকবে ততদিন নির্বাচন করা যাবে না। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে দেশটিতে রুশ আগ্রাসনের পর সামরিক আইন জারি করা হয়। সেই হিসেবে জেলেনস্কি অবৈধ প্রেসিডেন্ট নয়। পার্লামেন্টে উত্থাপিত ওই প্রস্তাবে আরও বলা হয়, ভারখোভনা রাদা (ইউক্রেনের সংসদের নাম) আবারও স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অবাধ, স্বচ্ছ, গণতান্ত্রিক নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার ম্যান্ডেটকে ইউক্রেনের জনগণ বা সংসদ প্রশ্নবিদ্ধ করেনি। ওই নথিতে ইউক্রেনের সংবিধানের ১০৮ অনুচ্ছেদের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
যেখানে বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণ না করা পর্যন্ত ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ক্ষমতায় থাকবেন।



