
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নীতা আম্বানির ১৩৮ কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি

চীনে ‘কুৎসিত পণ্যের’ প্রদর্শনী, তরুণদের ভিড়

২৩ বছর ধরে কারাগারে ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’

ধর্মঘটে বাতিল এয়ার কানাডার ৬’শর বেশি ফ্লাইট

চীনে অবৈধ সরবরাহ ঠেকাতে চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা চালাল রাশিয়া

কেন আফগানিস্তানেই নজর চীন, ভারত ও পাকিস্তানের?
আসামে ‘বিদেশি’ বলে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়া অনেকে ফিরেছেন, ১৪৫ জন নিখোঁজ- সরেজমিন প্রতিবেদন

শুরুটা হয়েছিল ২২শে এপ্রিল ভারত-শাসিত কাশ্মীরের পহেলগামে হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই। ভারতের নানা রাজ্যে শুরু হয় এক বিশেষ অভিযান – 'অবৈধ বাংলাদেশি চিহ্নিত' করার অভিযান।
প্রথম অভিযানটা হয়েছিল গুজরাতে।
গুজরাত পুলিশের সূত্রগুলো বিবিসিকে জানিয়েছে যে ওই বিশেষ অভিযানে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষকে আটক করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে ছিলেন অনেক ভারতীয় বাংলাভাষীও।
শেষমেশ অবশ্য মাত্র ৪৫০ জনকে নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশি বলে চিহ্নিত করতে পেরেছে সেখানকার পুলিশ।
প্রায় একই সময়ে রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লিতেও খোঁজা শুরু হয়েছিল যে কারা অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসে বসবাস করছেন। নথি যাচাইয়ের পরে যারা ভারতীয় বলে নিজেদের প্রমাণ করতে পেরেছেন, তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আর অন্যদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়াও চলছে বলে
বিবিসি জানতে পেরেছে। উত্তরপূর্ব ভারতের আসামে 'বিশেষ অভিযান' শুরু হয় অবশ্য গুজরাত বা রাজস্থান অথবা দিল্লি কিংবা উত্তরপ্রদেশের কিছুটা পরেই। সরকারি ভাষ্যমতে এই বিশেষ অভিযান অবশ্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতোই চালানো হয়েছে এবং যাদের আটক করা হয়েছে, তারা অনেক আগেই 'বাংলাদেশি হিসেবে ঘোষিত' হয়েছেন সেরাজ্যের 'বিদেশি ট্রাইব্যুনাল'গুলোতে। সরকারি পরিভাষায় এরা 'ডিক্লেয়ার্ড ফরেন ন্যাশনাল'। আসামের আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মীরা ব্যাখ্যা দেন যে এই 'ঘোষিত বিদেশি'রা প্রায় সকলেই ভারতেরই নাগরিক, কিন্তু নামের বানানের সামান্য ভুল অথবা সঠিক নথি না দেখাতে পারার ফলে 'বিদেশি' বলে ঘোষিত হয়ে গেছেন। আসামের ওই বিশেষ অভিযানে কতজন আটক হয়েছেন, সেই সংখ্যা সরকার বা আসাম পুলিশ জানায়নি, তবে মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন
যে তাদের হিসাব মতো তিনশোরও বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ১৪৫ জন যে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন, সেই অভিযোগ জমা পড়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে।
বিবিসি জানতে পেরেছে। উত্তরপূর্ব ভারতের আসামে 'বিশেষ অভিযান' শুরু হয় অবশ্য গুজরাত বা রাজস্থান অথবা দিল্লি কিংবা উত্তরপ্রদেশের কিছুটা পরেই। সরকারি ভাষ্যমতে এই বিশেষ অভিযান অবশ্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মতোই চালানো হয়েছে এবং যাদের আটক করা হয়েছে, তারা অনেক আগেই 'বাংলাদেশি হিসেবে ঘোষিত' হয়েছেন সেরাজ্যের 'বিদেশি ট্রাইব্যুনাল'গুলোতে। সরকারি পরিভাষায় এরা 'ডিক্লেয়ার্ড ফরেন ন্যাশনাল'। আসামের আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মীরা ব্যাখ্যা দেন যে এই 'ঘোষিত বিদেশি'রা প্রায় সকলেই ভারতেরই নাগরিক, কিন্তু নামের বানানের সামান্য ভুল অথবা সঠিক নথি না দেখাতে পারার ফলে 'বিদেশি' বলে ঘোষিত হয়ে গেছেন। আসামের ওই বিশেষ অভিযানে কতজন আটক হয়েছেন, সেই সংখ্যা সরকার বা আসাম পুলিশ জানায়নি, তবে মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন
যে তাদের হিসাব মতো তিনশোরও বেশি মানুষকে আটক করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ১৪৫ জন যে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন, সেই অভিযোগ জমা পড়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে।