
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশের কিস্তির প্রস্তাব উঠছে আইএমএফ পর্ষদে

রসদ-পানি নিয়ে সাগরে নামছেন জেলেরা

বিদেশে চাকরির নামে যুবকদের পাঠানো হতো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে, চক্রের ‘হোতা’ গ্রেপ্তার

মে মাসে সড়কে নিহত ৬১৪, ৪১% মোটরসাইকেলে

২৪ ঘণ্টায় করোনায় ২ জনের মৃত্যু

চট্টগ্রাম বন্দরে ঈদের ছুটিতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ধস

ব্যর্থ সকল দেন-দরবার: ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর
আলোচনাকে স্বাগত জানালেও যৌথ বিবৃতি নিয়ে উদ্বেগ

লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠককে ইতিবাচকভাবে দেখছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। তবে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের যৌথ বিবৃতি প্রকাশের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে দলটি।
শনিবার (১৪ জুন) খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক, সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ এবং মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ এক যৌথ বিবৃতিতে লন্ডনে তারেক রহমান ও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন।
তারা বলেন, দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসন এবং একটি গ্রহণযোগ্য, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে গঠনমূলক সংলাপ ও আলোচনাকে খেলাফত মজলিস সবসময়ই স্বাগত জানায়। এ প্রেক্ষিতে ১৩ জুন বিএনপির
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যকার আলোচনা নীতিগতভাবে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এর আগে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি ঘোষণা করায় খেলাফত মজলিস তা ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। তবে দলটির পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন আয়োজনের বাস্তবতাও তুলে ধরা হয়, যদি প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচারিক অগ্রগতি নিশ্চিত করা যায়। লন্ডনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকেও অনুরূপ প্রস্তাব এবং প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে শর্তসাপেক্ষে ফেব্রুয়ারির সম্ভাবনা উন্মুক্ত রাখার ইঙ্গিত ইতিবাচক অগ্রগতি। তবে এক্ষেত্রে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দায়িত্ব ছিল সব
রাজনৈতিক দলের প্রতি সমান আচরণ নিশ্চিত করা। কিন্তু কোনো একক রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করায় তার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে এবং এটি রাষ্ট্রীয় বৈষম্যের বার্তা বহন করে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সব রাজনৈতিক দলের আস্থা অর্জন ও জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধান উপদেষ্টার আরও ভারসাম্যপূর্ণ, সতর্ক এবং বিচক্ষণ ভূমিকাই জাতি প্রত্যাশা করে। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আশা প্রকাশ করে, অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব ভবিষ্যতে সব পক্ষকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে একটি গ্রহণযোগ্য, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করবে।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যকার আলোচনা নীতিগতভাবে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এর আগে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি ঘোষণা করায় খেলাফত মজলিস তা ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। তবে দলটির পক্ষ থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন আয়োজনের বাস্তবতাও তুলে ধরা হয়, যদি প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচারিক অগ্রগতি নিশ্চিত করা যায়। লন্ডনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকেও অনুরূপ প্রস্তাব এবং প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে শর্তসাপেক্ষে ফেব্রুয়ারির সম্ভাবনা উন্মুক্ত রাখার ইঙ্গিত ইতিবাচক অগ্রগতি। তবে এক্ষেত্রে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দায়িত্ব ছিল সব
রাজনৈতিক দলের প্রতি সমান আচরণ নিশ্চিত করা। কিন্তু কোনো একক রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করায় তার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে এবং এটি রাষ্ট্রীয় বৈষম্যের বার্তা বহন করে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সব রাজনৈতিক দলের আস্থা অর্জন ও জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধান উপদেষ্টার আরও ভারসাম্যপূর্ণ, সতর্ক এবং বিচক্ষণ ভূমিকাই জাতি প্রত্যাশা করে। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস আশা প্রকাশ করে, অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব ভবিষ্যতে সব পক্ষকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে একটি গ্রহণযোগ্য, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করবে।