
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জীবনে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন শাহরুখ খান

অস্বস্তিতে প্রিয়াঙ্কা

দ্বন্দ্বে জড়ালেন বাঁধন-সোহানা

বাঁধনের সঙ্গে ভার্চুয়াল দ্বন্দ্বে ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের সোহানা সাবা

বাঁধনের সঙ্গে ভার্চুয়াল দ্বন্দ্বে ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের সোহানা সাবা

প্রতিশোধ আর বাঁচার আকাঙ্ক্ষা মিলেমিশে চলবে এবার

কপিলের লড়াইয়ের পেছনের রহস্য ফাঁস করলেন অর্চনা সিং
আমি ৩৪ লাখ পারিশ্রমিকের টাকা রেখে আসছি : ডলি জহুর

চলতি মাসেই জীবনের ৭০ বসন্তে পা রেখেছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর। পর্দায় সাবলীল অভিনয়ে তিনি জয় করেছেন এদেশের মানুষের মন।
এবার সেই অভিনেত্রী জানালেন আক্ষেপের কথা। অনেক সিনেমাতেও কাজ করলেও নাকি তাকে ঠিক মতো দেওয়া হতো না পারিশ্রমিক!
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে ডলি জহুর আক্ষেপ নিয়ে বলেন, আমরা যারা মা-খালা চরিত্রে অভিনয় করি, কোন মর্যাদা ইন্ডাস্ট্রিতে পাইনি- এটা সত্যি কথা। এই অভিনেত্রীর কথায়, আমার সারাজীবন শুনতে হয়েছে, ‘আপনি টাকার জন্য কাজ করেন নাকি?’ টাকার জন্য নাকি কাজ করি না, অথচ আমি যে কষ্ট করেছি সিনেমাতে।
আমরা তো নায়ক-নায়িকার মতো বেশি টাকা পাই না। মায়ের অভিনয় করতাম, টাকা কম পেতাম। সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে
চলে আসি ২০১১ সালে, এরপর আর কাজ করিনি। তখনও আমি ৩৪ লাখ পারিশ্রমিকের টাকা রেখে আসছি। নিজের দুঃসময়ের সময়েও নিজের কাজের টাকা পাননি ডলি জহুর। কান্নাকাটি করে বলার পরও কোনও সুরাহা হয়নি, বরং যোগাযোগই বন্ধ করে দেন তার সঙ্গে। এই অভিনেত্রীর স্বামী তখন ক্যানসারে আক্রান্ত, সেই সময় যেন আকাশ মাথায় ভেঙে পড়ে তার। কারণ এই অভিনেত্রীর মাও একই রোগে আক্রান্ত হয়ে অনন্ত যাত্রায় গমন করেন। তাই স্বামীর উন্নত চিকিৎসার জন্য টাকার বিকল্প ছিল না। ডলি জহুর বলেন, সেই সময় আমি অনেক সিনেমা করি, অনেকের কাছে টাকা পাইতাম। এমনও হয়েছে সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তারপরও পুরো টাকাই পেতাম। ওই সময় আমি কেঁদে কেঁদে বলছি- ‘কিছু টাকা
আমার তুলে দেন আমার স্বামীকে নিয়ে ব্যাংককে যাব। ’ আমার পাওনা টাকা, যাকে দ্বায়িত্ব দিলাম তার কাছেও টাকা পাইতাম। এরপর তো আর ওই লোক যোগাযোগ করেই নাই নিজেও কোন টাকা দেয় নাই। এমন সময়ে এক পাইও ইন্ডাস্ট্রি থেকে পাইনি। তবে এই টাকার আশা ছেড়ে দিয়েছেন ডলি জহুর। তাই যাদের কাছে টাকা পান সরাসরি তাদের নাম প্রকাশ করে ছোট করেননি গুণী এই অভিনয়শিল্পী।
চলে আসি ২০১১ সালে, এরপর আর কাজ করিনি। তখনও আমি ৩৪ লাখ পারিশ্রমিকের টাকা রেখে আসছি। নিজের দুঃসময়ের সময়েও নিজের কাজের টাকা পাননি ডলি জহুর। কান্নাকাটি করে বলার পরও কোনও সুরাহা হয়নি, বরং যোগাযোগই বন্ধ করে দেন তার সঙ্গে। এই অভিনেত্রীর স্বামী তখন ক্যানসারে আক্রান্ত, সেই সময় যেন আকাশ মাথায় ভেঙে পড়ে তার। কারণ এই অভিনেত্রীর মাও একই রোগে আক্রান্ত হয়ে অনন্ত যাত্রায় গমন করেন। তাই স্বামীর উন্নত চিকিৎসার জন্য টাকার বিকল্প ছিল না। ডলি জহুর বলেন, সেই সময় আমি অনেক সিনেমা করি, অনেকের কাছে টাকা পাইতাম। এমনও হয়েছে সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তারপরও পুরো টাকাই পেতাম। ওই সময় আমি কেঁদে কেঁদে বলছি- ‘কিছু টাকা
আমার তুলে দেন আমার স্বামীকে নিয়ে ব্যাংককে যাব। ’ আমার পাওনা টাকা, যাকে দ্বায়িত্ব দিলাম তার কাছেও টাকা পাইতাম। এরপর তো আর ওই লোক যোগাযোগ করেই নাই নিজেও কোন টাকা দেয় নাই। এমন সময়ে এক পাইও ইন্ডাস্ট্রি থেকে পাইনি। তবে এই টাকার আশা ছেড়ে দিয়েছেন ডলি জহুর। তাই যাদের কাছে টাকা পান সরাসরি তাদের নাম প্রকাশ করে ছোট করেননি গুণী এই অভিনয়শিল্পী।