
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০

পথসভায় লোক ভাড়া করে এনে টাকা না দেয়ার অভিযোগে হট্টগোল

কুমিল্লায় শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন, যুবলীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় রয়েছে যেসব প্রতীক
আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি: কাদের সিদ্দিকী

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেছেন, আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি। এখন আমার ৮০ বছর বয়স হয়েছে, আমি এখন চলে যেতে পারলে আরও খুশি। সেজন্যই সরকারকে বলছি, যারা আন্দোলন করে শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছিলেন- শেখ হাসিনার পতন আর মুক্তিযুদ্ধের পতন এক কথা না, শেখ হাসিনার পতন আর বঙ্গবন্ধুর পতন এক কথা না, শেখ হাসিনার পতন আর স্বাধীনতার পতন এক কথা না। এই জিনিসগুলো এখন কেউ কেউ বুঝতে চাচ্ছেন না।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে পূর্ব ঘোষিত কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের জরুরি সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমার
জ্বলন ওখানেই, যারা চব্বিশে বিজয়ী হয়েছে, তারা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হয়, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হয়, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সেই জন্য তাদের সফর হওয়া উচিত ছিল। টাঙ্গাইলের বাসাইলে ১৪৪ ধারা জারি করার বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে আমরা মুক্তিযোদ্ধার মিটিং করতে চেয়েছিলাম। দেখে গেলাম জীবনে বেঁচে থেকে অনেক দিন যে মুক্তিযোদ্ধাদের মিটিংয়েও বাধা দেওয়া হয়- সেই দেশে, যে দেশকে পয়দা দিয়েছে মুক্তিযোদ্ধারা। সরকারের প্রধান কাজ হচ্ছে দেশে সুস্মৃতি ফিরিয়ে আনা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে যে স্বৈরাচার বলা হচ্ছে, সেই স্বৈরাচারী এখন চলবে না। আমার বাসায় আক্রমণ
করেছে যদি এটা সম্ভব হয় তাহলে এ দেশের সবার বাসায় আক্রমণ করা সম্ভব। কারো নিরাপত্তা নাই। দেশ যদি পাকিস্তান হয়ে যেত আমি পাকিস্তান ভেঙেছিলাম- তাহলে আইনানুগ আমার ফাঁসি হয়ে যেত। এতে আমার কোনো আপত্তি ছিল না, এখনো নাই। সেজন্যই বলছি দেশে আইনশৃঙ্খলা নাই।
জ্বলন ওখানেই, যারা চব্বিশে বিজয়ী হয়েছে, তারা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হয়, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হয়, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সেই জন্য তাদের সফর হওয়া উচিত ছিল। টাঙ্গাইলের বাসাইলে ১৪৪ ধারা জারি করার বিষয়ে তিনি বলেন, যেখানে আমরা মুক্তিযোদ্ধার মিটিং করতে চেয়েছিলাম। দেখে গেলাম জীবনে বেঁচে থেকে অনেক দিন যে মুক্তিযোদ্ধাদের মিটিংয়েও বাধা দেওয়া হয়- সেই দেশে, যে দেশকে পয়দা দিয়েছে মুক্তিযোদ্ধারা। সরকারের প্রধান কাজ হচ্ছে দেশে সুস্মৃতি ফিরিয়ে আনা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে যে স্বৈরাচার বলা হচ্ছে, সেই স্বৈরাচারী এখন চলবে না। আমার বাসায় আক্রমণ
করেছে যদি এটা সম্ভব হয় তাহলে এ দেশের সবার বাসায় আক্রমণ করা সম্ভব। কারো নিরাপত্তা নাই। দেশ যদি পাকিস্তান হয়ে যেত আমি পাকিস্তান ভেঙেছিলাম- তাহলে আইনানুগ আমার ফাঁসি হয়ে যেত। এতে আমার কোনো আপত্তি ছিল না, এখনো নাই। সেজন্যই বলছি দেশে আইনশৃঙ্খলা নাই।