
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
‘আমার ছেলের বউ টিকটক করে, সে সব জানে’

বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ৮ বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চতুর্থ দিনের মতো সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। এজন্য বুধবার সকালে মামলাটির আসামি হিটু শেখ, তার স্ত্রী জাহেদা বেগম, তাদের দুই ছেলে সজিব ও রাতুলকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালতে নিয়ে যাওয়ার পথে জড়ো হওয়া সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ। তিনি বলেন, আমার ছেলের বউ টিকটক করে। সে সব জানে। তাকে রিমান্ডে নিলে সব স্বীকার করবে। সব সত্য বের হয়ে আসবে।
এ বিষয়ে সরকারপক্ষের আইনজীবী মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি মনিরুল ইসলাম মুকুল তার এ বক্তব্যকে পাগলের প্রলাপ
বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, শাস্তি নিশ্চিত জেনে আসামি এ ধরনের প্রলাপ বকছে। বুধবার মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ৩ চিকিৎসকের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। এ নিয়ে মামলাটির ৩৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হলো। মামলাটির যাবতীয় সাক্ষ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা গেলে মে মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে মামলাটির রায় ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে রিমান্ড চলাকালে পুলিশের বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ করেছেন মামলাটির প্রধান আসামি হিটু শেখ। তিনি ধর্ষণের শিকার শিশু আছিয়ার বড় বোন হামিদার শ্বশুর। মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে গিয়ে ৬ মার্চ ধর্ষণের শিকার হয় শিশু আছিয়া। ১৩ মার্চ ঢাকায়
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় ধর্ষণের শিকার ৮ বছরের শিশুটি। এ ঘটনার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে সারা দেশে স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে নামেন। স্থানীয় আইনজীবীরাও এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচার দাবির পাশাপাশি আসামিপক্ষকে কোনো প্রকার আইনি সহায়তা না দেওয়ার ঘোষণা দেন। মামলার মূল আসামি শিশুর বোনের শ্বশুর হিটু শেখ গত ১৫ মার্চ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। যেখানে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় তিনি একাই জড়িত বলে স্বীকারোক্তি দিলেও গত ১৩ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাগুরা সদর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মামলার চার আসামির বিরুদ্ধেই অভিযোগ এনে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, শাস্তি নিশ্চিত জেনে আসামি এ ধরনের প্রলাপ বকছে। বুধবার মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ৩ চিকিৎসকের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। এ নিয়ে মামলাটির ৩৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হলো। মামলাটির যাবতীয় সাক্ষ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা গেলে মে মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে মামলাটির রায় ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে রিমান্ড চলাকালে পুলিশের বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ করেছেন মামলাটির প্রধান আসামি হিটু শেখ। তিনি ধর্ষণের শিকার শিশু আছিয়ার বড় বোন হামিদার শ্বশুর। মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে গিয়ে ৬ মার্চ ধর্ষণের শিকার হয় শিশু আছিয়া। ১৩ মার্চ ঢাকায়
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় ধর্ষণের শিকার ৮ বছরের শিশুটি। এ ঘটনার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে সারা দেশে স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে নামেন। স্থানীয় আইনজীবীরাও এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিচার দাবির পাশাপাশি আসামিপক্ষকে কোনো প্রকার আইনি সহায়তা না দেওয়ার ঘোষণা দেন। মামলার মূল আসামি শিশুর বোনের শ্বশুর হিটু শেখ গত ১৫ মার্চ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। যেখানে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় তিনি একাই জড়িত বলে স্বীকারোক্তি দিলেও গত ১৩ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মাগুরা সদর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মামলার চার আসামির বিরুদ্ধেই অভিযোগ এনে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।