
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন

গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত

ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে আগুন

আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কে এই ‘লৌহমানবী’

চার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড: ২২ বছর বয়সী উগ্রবাদী তরুণ রবিনসন গ্রেপ্তার

রক্ষণশীল তারকা রাজনীতিবিদ কার্কের মৃত্যু রক্ষণশীলদের হাতেই?
‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প

সম্প্রতি ‘ইউক্রেন একদিন রাশিয়ার অংশ হয়ে যেতে পারে’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় ফ্রন্টলাইনগুলোতে যখন রুশ সেনাবাহিনীর অগ্রাভিযান চলছে, ঠিক তখনই এমন মন্তব্য করলেন ট্রাম্প।
তিনি ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আরও বলেছেন, ‘(যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য) ইউক্রেন একটি চুক্তি করতে পারে, আবার নাও করতে পারে। দেশটি কোনো একদিন রাশিয়ার অংশ হয়ে যেতে পারে, আবার নাও হতে পারে’।
ব্যবসা থেকে রাজনীতিতে উঠে আসলেও ব্যবসায়িক মনোবৃত্তি ত্যাগ করতে পারেননি ট্রাম্প। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেছেন, বিগত বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে যে অপরিসীম সাহায্য দিয়েছে, কিয়েভকে তার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। ইউক্রেন কীভাবে সেই অর্থ ফেরত দেবে তার পথও বাতলে দিয়েছেন ট্রাম্প।
তিনি বলেছেন, ‘দেশটিতে রয়েছে পৃথিবীর উর্বরতম কৃষিজমি, তেল ও গ্যাস সম্পদসহ আরও অনেক সম্পদ। কাজেই আমি আমাদের অর্থ ফেরত চাই’। ইউক্রেন সরকার ওয়াশিংটনকে এই ক্ষতিপূরণ দিতে সম্মত হয়েছে বলেও দাবি করেন এই স্পষ্টভাষী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের পূর্বসূরি জো বাইডেন বিগত প্রায় তিন বছরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য ইউক্রেনকে হাজার হাজার কোটি ডলারের সমরাস্ত্র দিয়েছেন। তখন ক্ষমতার বাইরে থাকলেও জাত ব্যবসায়ী ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রতি এভাবে আমেরিকার অর্থ ও অস্ত্রের ভাণ্ডার খুলে দেওয়ার বিরোধিতা করে বক্তব্য দিতেন। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটনে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তবে তার আগেই ট্রাম্প এসব কড়া কথা বললেন। একই
সঙ্গে তিনি দাবি করেছেন, কিয়েভ ও মস্কোর মধ্যে শান্তি আলোচনা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ অর্জিত হয়েছে। এদিকে ট্রাম্পের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, পূর্ব ইউক্রেনের রুশ-ভাষাভাষী ডনবাস অঞ্চলের জনগণ এরইমধ্যে রুশ ফেডারেশনে যুক্ত হয়েছে। দেশটির আরও বহু এলাকা আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়। পাশাপাশি তিনি এও বলেন, ইউক্রেনের পরিস্থিতি বহুলাংশে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যকেই প্রতিফলিত করে। সূত্র: তাস
তিনি বলেছেন, ‘দেশটিতে রয়েছে পৃথিবীর উর্বরতম কৃষিজমি, তেল ও গ্যাস সম্পদসহ আরও অনেক সম্পদ। কাজেই আমি আমাদের অর্থ ফেরত চাই’। ইউক্রেন সরকার ওয়াশিংটনকে এই ক্ষতিপূরণ দিতে সম্মত হয়েছে বলেও দাবি করেন এই স্পষ্টভাষী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের পূর্বসূরি জো বাইডেন বিগত প্রায় তিন বছরে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য ইউক্রেনকে হাজার হাজার কোটি ডলারের সমরাস্ত্র দিয়েছেন। তখন ক্ষমতার বাইরে থাকলেও জাত ব্যবসায়ী ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রতি এভাবে আমেরিকার অর্থ ও অস্ত্রের ভাণ্ডার খুলে দেওয়ার বিরোধিতা করে বক্তব্য দিতেন। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটনে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তবে তার আগেই ট্রাম্প এসব কড়া কথা বললেন। একই
সঙ্গে তিনি দাবি করেছেন, কিয়েভ ও মস্কোর মধ্যে শান্তি আলোচনা অনুষ্ঠানের ব্যাপারে ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ অর্জিত হয়েছে। এদিকে ট্রাম্পের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রুশ প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, পূর্ব ইউক্রেনের রুশ-ভাষাভাষী ডনবাস অঞ্চলের জনগণ এরইমধ্যে রুশ ফেডারেশনে যুক্ত হয়েছে। দেশটির আরও বহু এলাকা আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়। পাশাপাশি তিনি এও বলেন, ইউক্রেনের পরিস্থিতি বহুলাংশে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যকেই প্রতিফলিত করে। সূত্র: তাস