ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতে দেবমূর্তির সাড়ে চার কেজি সোনা চুরি, পুরোহিতসহ গ্রেপ্তার ৩
যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা, ক্ষুধা-দুর্ভোগে কাতর ফিলিস্তিনিরা
মার্কিন তিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের বিপুল জয়, প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ ট্রাম্প
লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানালেন মামদানিকে
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে ৪০ জনের প্রাণহানি
‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা
গাজা এখন ‘মাইনের শহর’
আমাজনের শহরে বিশাল গর্ত
ব্রাজিলের আমাজন বনাঞ্চলের একটি শহরে কয়েকটি বিশাল গর্তের (সিঙ্কহোল) সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্ত আশপাশের কয়েকশ বাড়ি গ্রাস করে ফেলতে পারে– এমন আশঙ্কায় শহরটিতে জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। আমাজনের মারানহোর বুরিতিকুপু নামে শহরটির বেশ কয়েকটি ভবন ইতোমধ্যে সিঙ্কহোলে বিলীন হয়ে গেছে। ৫৫ হাজার বাসিন্দার শহরটির অন্তত ১ হাজার ২০০ মানুষের বাড়ি এসব গর্তের কারণে ধ্বংস হতে পারে বলে আশঙ্কা শহর কর্তৃপক্ষের।
এ মাসের শুরুতে সেখানকার স্থানীয় সরকার একটি ডিক্রি জারি করে। এতে বলা হয়, ‘গত কয়েক মাসের মধ্যে সিঙ্কহোলটির পরিধি বিস্তৃত হয়েছে, যা এখন আবাসিক ভবনের দিকে এগোচ্ছে।’ বুরিতিকুপু নামে শহরটিতে গত ৩০ বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে এমন সিঙ্কহোল। তবে সম্প্রতি
এগুলোর পরিধি এতটাই বেড়েছে, মানুষের বসতির জন্য এখন এগুলো হুমকি হয়ে উঠেছে। মূলত বৃষ্টির কারণে মাটি ক্ষয়, বন উজাড় করে অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণে বাড়ছে সিঙ্কহোলের বিস্তৃতি। ভূগোলবিদ ও মারানহাউ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্সিলিনো ফারিয়াস বলেছেন, ভারী বৃষ্টির কারণে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। বুরিতিকুপু শহরটিতে দীর্ঘ ২২ বছর ধরে থাকছেন ৬৫ বছর বয়সী বৃদ্ধ অ্যান্তোনিয়া দোস অ্যাঞ্জস। তিনি জানান, এখানে হয়তো আরও সিঙ্কহোলের সৃষ্টি হতে পারে। এ নিয়ে তারা সবাই আতঙ্কিত। শহরটির পাবলিক ওয়ার্কসের সেক্রেটারি ও প্রকৌশলী লুকাস কোনসিকা বলেন, তাদের কাছে এ সমস্যার সমাধান নেই।
এগুলোর পরিধি এতটাই বেড়েছে, মানুষের বসতির জন্য এখন এগুলো হুমকি হয়ে উঠেছে। মূলত বৃষ্টির কারণে মাটি ক্ষয়, বন উজাড় করে অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণে বাড়ছে সিঙ্কহোলের বিস্তৃতি। ভূগোলবিদ ও মারানহাউ ফেডারেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মার্সিলিনো ফারিয়াস বলেছেন, ভারী বৃষ্টির কারণে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। বুরিতিকুপু শহরটিতে দীর্ঘ ২২ বছর ধরে থাকছেন ৬৫ বছর বয়সী বৃদ্ধ অ্যান্তোনিয়া দোস অ্যাঞ্জস। তিনি জানান, এখানে হয়তো আরও সিঙ্কহোলের সৃষ্টি হতে পারে। এ নিয়ে তারা সবাই আতঙ্কিত। শহরটির পাবলিক ওয়ার্কসের সেক্রেটারি ও প্রকৌশলী লুকাস কোনসিকা বলেন, তাদের কাছে এ সমস্যার সমাধান নেই।



