ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
র্যাঙ্কিং থেকে সাকিবের নাম সরিয়ে দিল আইসিসি
পাকিস্তানের জন্য সুখবর বয়ে আনলেন হারিস-আব্বাস
ফেব্রুয়ারিতে সাফ টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
আয়ারল্যান্ড সিরিজের দল ঘোষণা করল বিসিবি
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পতেই আটকে দিল পাকিস্তান
ভারতীয় ক্রিকেটারের সন্তান ছেলে থেকে মেয়ে
আফগানদের কাছে সিরিজ হারলেন শান্ত-মিরাজরা
১২ বলে লাগত মাত্র ৫ রান। শরিফুল ইসলামকে লম্বা এক ছক্কা হাঁকিয়ে ১১ বল রেখেই জয় নিশ্চিত করেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ম্যাচের মাঝে কিছুক্ষণের জন্য পেন্ডুলামের মতো দুলতেছিল ম্যাচ। কিন্তু শেষ দিকে এসে সমীকরণ সহজ করে নেয় আফগানিস্তান। ফিফটি পেরিয়ে একপাশ আগলে রাখেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। অন্যপাশে তাকে সঙ্গ দেন মোহাম্মদ নবি। এতে সিরিজ জয় নিশ্চিতে আর কোনো বাধায় পড়তে হয়নি আফগানদের। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ালেও শেষ পর্যন্ত ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হারলেন নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজরা। বাংলাদেশকে হারিয়ে এ নিয়ে টানা তিনটি ওয়ানডে সিরিজে জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখল তারা।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজা বাংলাদেশের দেওয়া ২৪৫ রানের চ্যালেঞ্জ ৫
উইকেট বাকি রেখেই পেরিয়ে গেছে আফগানরা। একাই ১০১ রান করেন কিপার ব্যাটার গুরবাজ। সিরিজ নির্ধারণীর দিনে ম্যাচসেরা হন ৭০ রানে অপরাজিত আজমতউল্লাহ। লক্ষ্যটা খুব বড় না হলেও ছিল চ্যালেঞ্জিং। তবে দ্বিতীয় ম্যাচের ভুলগুলোই যেন শুধরে এসেছিলেন আফগানরা। উদ্বোধনী জুটিতে তারা পায় ৪১ রানের দারুণ পুঁজি। দলীয় রান ১০০ ছোয়ার আগেই আরও দুই ব্যাটার হারালেও একপাশ ঠিকই আগলে ছিলেন গুরবাজ। একের পর এক বাউন্ডারিতে রানের চাকা এগিয়ে নিয়ে যান ডানহাতি এই ব্যাটার। পাঁচে নেমে তাকে সঙ্গ দেন আজমতউল্লাহ। দুজনের ১০০ রানের জুটিতে ম্যাচ মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে নেয় আফগানরা। গুরবাজ সেঞ্চুরি করে থামলেও বিধ্বংসী ছিলেন আজমতউল্লাহ। ৭৭ বলে ৭০ রানের অপরাজিত ইনিংসে ম্যাচ বের
করে আনেন তিনি।
উইকেট বাকি রেখেই পেরিয়ে গেছে আফগানরা। একাই ১০১ রান করেন কিপার ব্যাটার গুরবাজ। সিরিজ নির্ধারণীর দিনে ম্যাচসেরা হন ৭০ রানে অপরাজিত আজমতউল্লাহ। লক্ষ্যটা খুব বড় না হলেও ছিল চ্যালেঞ্জিং। তবে দ্বিতীয় ম্যাচের ভুলগুলোই যেন শুধরে এসেছিলেন আফগানরা। উদ্বোধনী জুটিতে তারা পায় ৪১ রানের দারুণ পুঁজি। দলীয় রান ১০০ ছোয়ার আগেই আরও দুই ব্যাটার হারালেও একপাশ ঠিকই আগলে ছিলেন গুরবাজ। একের পর এক বাউন্ডারিতে রানের চাকা এগিয়ে নিয়ে যান ডানহাতি এই ব্যাটার। পাঁচে নেমে তাকে সঙ্গ দেন আজমতউল্লাহ। দুজনের ১০০ রানের জুটিতে ম্যাচ মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে নেয় আফগানরা। গুরবাজ সেঞ্চুরি করে থামলেও বিধ্বংসী ছিলেন আজমতউল্লাহ। ৭৭ বলে ৭০ রানের অপরাজিত ইনিংসে ম্যাচ বের
করে আনেন তিনি।