ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিনিয়োগ স্থবিরতা এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার শঙ্কা
পাকিস্তানের থেকে আলোচিত জাহাজ আবারও চট্টগ্রামের পথে
অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সংকটের দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ
সুদহার বৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক সংকট: ব্যবসা-বাণিজ্যে বিপর্যয়
দেশের শেয়ার বাজারে আবারও বড় দরপতন
এনআরবিসি ব্যাংকের ৬ বিভাগীয় প্রধানের অ্যাকাউন্ট তলব
আদানির চুক্তি বাতিলের পথ খুঁজছে বাংলাদেশ
আদানির বিদ্যুৎ আমদানি কমিয়েছে বাংলাদেশ
শীতকালে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা তুলনামূলক কমে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করে ভারতের আদানি পাওয়ার থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পরিমাণ অর্ধেক কমিয়েছে বাংলাদেশ।
সোমবার (২ ডিসেম্বর) রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ বকেয়া পরিশোধে দেরি করায় আদানি পাওয়ার গত ৩১ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে। সেসময় বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতির মুখোমুখি ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকার আদানিকে আপাতত অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখতে বলেছে। তবে পুরোনো বকেয়া পরিশোধের আশ্বাস দিয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম বলেন, তারা আমাদের সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় আমরা হতবাক ও ক্ষুব্ধ হয়েছি। শীতের সময় বিদ্যুৎ চাহিদা কম থাকায় আমরা তাদের বলেছি, প্ল্যান্টের দুটি
ইউনিট চালানোর প্রয়োজন নেই। আদানি পাওয়ারের একজন মুখপাত্র বলেন, আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যাচ্ছি। তবে বকেয়া পরিশোধ নিয়ে তৈরি হওয়া পরিস্থিতি আমাদের জন্য একটি বড় উদ্বেগের কারণ। এটি প্ল্যান্টের কার্যক্রমকে টেকসই রাখতে চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে। আমরা বিপিডিবি ও সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, শিগগিরই সব বকেয়া পরিশোধ করা হবে। ভারতের ১ টাকা দিলে পাকিস্তান 'কত' দেবে বলুন তো? শুনলেই চমকে উঠবেন বিপিডিবি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম জানান, বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত আদানির প্রায় ৬৫০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া রয়েছে। এর মধ্যে গত মাসে প্রায় ৮৫ মিলিয়ন ডলার এবং অক্টোবরে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে।
ইউনিট চালানোর প্রয়োজন নেই। আদানি পাওয়ারের একজন মুখপাত্র বলেন, আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যাচ্ছি। তবে বকেয়া পরিশোধ নিয়ে তৈরি হওয়া পরিস্থিতি আমাদের জন্য একটি বড় উদ্বেগের কারণ। এটি প্ল্যান্টের কার্যক্রমকে টেকসই রাখতে চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে। আমরা বিপিডিবি ও সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, শিগগিরই সব বকেয়া পরিশোধ করা হবে। ভারতের ১ টাকা দিলে পাকিস্তান 'কত' দেবে বলুন তো? শুনলেই চমকে উঠবেন বিপিডিবি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম জানান, বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত আদানির প্রায় ৬৫০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া রয়েছে। এর মধ্যে গত মাসে প্রায় ৮৫ মিলিয়ন ডলার এবং অক্টোবরে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে।