
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পশ্চিমা ১৫ দেশের বড় পদক্ষেপ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পশ্চিমা ১৫ দেশের বড় পদক্ষেপ

গাজার একাংশ দখলের ইঙ্গিত ইসরাইল মন্ত্রীর

জাপান পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে সুনামির আঘাত

ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বানে ১৫ দেশের যৌথ বিবৃতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিচ্ছে মাল্টা
আজ মহাকাশে পাড়ি দেবে ‘নিসার’

আজ বুধবার বিকেল ৫টায় অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশকেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে ‘নিসার’ নামের একটি অত্যাধুনিক কৃত্রিম উপগ্রহ।
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) এবং মার্কিন মহাকাশ সংস্থা (নাসা)-র যৌথ প্রচেষ্টায় তৈরি এই উপগ্রহের পূর্ণ নাম NASA-ISRO Synthetic Aperture Radar (NISAR)।
কীভাবে কাজ করবে 'নিসার'?
প্রায় ২,৮০০ কেজি ওজনের এই উপগ্রহটিকে জিএসএলভি-এমকে২ রকেটের মাধ্যমে পৃথিবীর ৭৪৭ কিলোমিটার উচ্চতার কক্ষপথে স্থাপন করা হবে। সেখান থেকে এটি উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি তুলে পৃথিবীর পরিবেশগত পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করবে।
বিশেষভাবে, এটি দ্বৈত ফ্রিকোয়েন্সির রেডার প্রযুক্তি (L-band ও S-band) ব্যবহার করে কাজ করবে, যা বিশ্বের প্রথম কোনো উপগ্রহে এই প্রযুক্তি একসঙ্গে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মাধ্যমে বরফপাত, বনভূমি, মাটি ক্ষয়, ভূমি
কম্পন, প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ অন্যান্য ভূ-পরিবর্তন মিলিমিটার পর্যায়েও নির্ণয় করা সম্ভব হবে। সব ঋতুতেই ছবি তুলতে সক্ষম: নিসার দিন-রাত, গ্রীষ্ম-শীত বা বর্ষা — যে কোনো আবহাওয়ায় পৃথিবীর পৃষ্ঠের সুনির্দিষ্ট ছবি তুলতে পারবে। এর ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নজরদারি, কৃষি ব্যবস্থাপনা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে দ্রুত সাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। শুধু বৈজ্ঞানিক নয়, কূটনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ: বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নিসার শুধু একটি প্রযুক্তিগত অর্জন নয়, বরং এটি ভারত ও আমেরিকার বৈজ্ঞানিক সহযোগিতার এক গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন। ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিংহ জানিয়েছেন, “নিসার পৃথিবী পর্যবেক্ষণে ইসরো ও নাসার প্রথম যৌথ উদ্যোগ। এটি আন্তর্জাতিক পরিসরে ভারতের বিজ্ঞান ও গবেষণার অগ্রগতির একটি গর্বিত মাইলফলক।” তিনি আরও
বলেন, “এই অভিযান কেবল উপগ্রহ উৎক্ষেপণ নয়, বরং বিশ্ব কল্যাণে দুটি দেশের প্রযুক্তিগত প্রতিশ্রুতির প্রতীক।” উপসংহার: পরিবেশ পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা—বহুমাত্রিক কাজে নিসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। বিশ্ব জলবায়ুর ক্রমবর্ধমান পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে এমন একটি উপগ্রহ নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কম্পন, প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ অন্যান্য ভূ-পরিবর্তন মিলিমিটার পর্যায়েও নির্ণয় করা সম্ভব হবে। সব ঋতুতেই ছবি তুলতে সক্ষম: নিসার দিন-রাত, গ্রীষ্ম-শীত বা বর্ষা — যে কোনো আবহাওয়ায় পৃথিবীর পৃষ্ঠের সুনির্দিষ্ট ছবি তুলতে পারবে। এর ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নজরদারি, কৃষি ব্যবস্থাপনা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে দ্রুত সাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। শুধু বৈজ্ঞানিক নয়, কূটনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ: বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নিসার শুধু একটি প্রযুক্তিগত অর্জন নয়, বরং এটি ভারত ও আমেরিকার বৈজ্ঞানিক সহযোগিতার এক গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন। ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিংহ জানিয়েছেন, “নিসার পৃথিবী পর্যবেক্ষণে ইসরো ও নাসার প্রথম যৌথ উদ্যোগ। এটি আন্তর্জাতিক পরিসরে ভারতের বিজ্ঞান ও গবেষণার অগ্রগতির একটি গর্বিত মাইলফলক।” তিনি আরও
বলেন, “এই অভিযান কেবল উপগ্রহ উৎক্ষেপণ নয়, বরং বিশ্ব কল্যাণে দুটি দেশের প্রযুক্তিগত প্রতিশ্রুতির প্রতীক।” উপসংহার: পরিবেশ পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা—বহুমাত্রিক কাজে নিসার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। বিশ্ব জলবায়ুর ক্রমবর্ধমান পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে এমন একটি উপগ্রহ নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।