
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অভিনেত্রীকে আপত্তিকর স্পর্শ, ক্ষমা চাইলেন অভিনেতা পবন সিং

টেলর সুইফট–কেলসের বাগদানে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন

মুক্তির দিনেই রেকর্ড গড়ল ‘ধূমকেতু’ ও ‘কুলি’

বরিশালের আবাসিক হোটেল থেকে টিকটকার মাহিয়া মাহি আটক

প্রথম দিনেই ঝড় তুলল ‘পরম সুন্দরী’

গোপনে বিয়ে করেছেন জাহ্নবী, প্রকাশ করলেন স্বামীর পরিচয়

দ্বিতীয়বার কাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিলেন শেখা মাহরা
আজ পর্যন্ত আমি কুমারী : মেঘনা আলম

আমাকে চরিত্রহীন বা লম্পট প্রমাণের যে কোন অপচেষ্টা বন্ধ হোক- এমনটাই আহবান জানিয়েছেন মডেল মেঘনা আলম। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এমন আহবান করেছেন তিনি।
একইসঙ্গে ওই পোস্টে নিজেকে কুমারী দাবি করেছেন ২০২০ সালের মিস আর্থ বাংলাদেশ।
রোববার এক ফেসবুক পোস্টে মেঘনা আলম বলেন, আল-কোরআন আল্লাহর সর্বশেষ বাণী।
আজ আদালতে আমি শপথ করেছি সেই কোরআন হাতে নিয়ে যেটি আমাকে উপহার দিয়েছিল ঈসা, আরেকটি যেটি সৌদি বাদশাহ কর্তৃক মুদ্রিত ও সৌদি দূতাবাসের সরকারি অনুষ্ঠানে বিতরণকৃত।
আমি আল-কোরআনের উপর হাত রেখে ঘোষণা করেছি, আমার জীবনে আমি কখনো কারো সাথে যৌন সম্পর্ক করিনি, এমনকি ঈসার সাথেও নয়। আমাকে চরিত্রহীন বা লম্পট প্রমাণের যে কোন অপচেষ্টা বন্ধ হোক।
তিনি
বলেন, আমাদের সমাজে মানুষ প্রায়ই ভুল করে, দাড়ি-জুব্বা-বোরখা দেখলেই মনে করে সেটিই পবিত্রতার প্রতীক, আর কোনো নারী খোলামেলা পোশাক পরলেই ধরে নেয় সে সহজলভ্য। কিন্তু বাহ্যিক চেহারা দিয়ে অন্তর বোঝা যায় না… আমি কোরআনের কসম খেয়ে বলছি, আমি কখনো সচেতন অবস্থায় কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করিনি। আজ পর্যন্ত আমি কুমারী। মেঘনা আলম বলেন, শুধুমাত্র ক্ষমতাধর কারো সঙ্গে বিয়ে ভেঙে দেওয়ার কারণে আমাকে মিথ্যা মামলার মাধ্যমে হয়রানি করা বন্ধ হোক। ইতিহাসে বারবার নারীকেই অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়, অথচ পুরুষ থেকে যায় প্রশ্নহীন, নিরাপদ ও অব্যাহতি-প্রাপ্ত।
বলেন, আমাদের সমাজে মানুষ প্রায়ই ভুল করে, দাড়ি-জুব্বা-বোরখা দেখলেই মনে করে সেটিই পবিত্রতার প্রতীক, আর কোনো নারী খোলামেলা পোশাক পরলেই ধরে নেয় সে সহজলভ্য। কিন্তু বাহ্যিক চেহারা দিয়ে অন্তর বোঝা যায় না… আমি কোরআনের কসম খেয়ে বলছি, আমি কখনো সচেতন অবস্থায় কারো সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করিনি। আজ পর্যন্ত আমি কুমারী। মেঘনা আলম বলেন, শুধুমাত্র ক্ষমতাধর কারো সঙ্গে বিয়ে ভেঙে দেওয়ার কারণে আমাকে মিথ্যা মামলার মাধ্যমে হয়রানি করা বন্ধ হোক। ইতিহাসে বারবার নারীকেই অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়, অথচ পুরুষ থেকে যায় প্রশ্নহীন, নিরাপদ ও অব্যাহতি-প্রাপ্ত।