ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বোর্নামাউথে বিধ্বস্ত আমোরিমের ম্যানইউ
যুদ্ধবিরতির দ্বারপ্রান্তে হামাস-ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধবিরতির আলোচনা ৯০ শতাংশ সম্পন্ন
দীর্ঘ ১২ বছর পর দামেস্কে কাজ শুরু করল তুরস্কের দূতাবাস
মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ইরানের ‘স্বপ্নভঙ্গ’, বিকল্প কী
সিরিয়ার ক্ষমতা দখলকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
হামাসের সাথে শান্তি চুক্তি চায় ৭২ শতাংশ ইসরাইলি
অবৈধ টাকা গুনতে মেশিন
অবৈধভাবে টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। এমন খবরে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। একযোগে অভিযানের নামে কয়েকটি তদন্ত দল নামে তল্লাশিতে। কলকাতার শীর্ষ এক ব্যবসায়ীর বাসায় চালানো হয় অভিযান। উদ্ধার করা হয় কোটি কোটি টাকা। বাসা যেন টাকার খনি! টাকা গুনতে ব্যাংক থেকে রীতিমতো আনা হয় টাকা গোনার মেশিন। একই সময়ে কয়েক জায়গায় চালানো হয়েছে অভিযান। উদ্ধার হয় ৩ কোটি টাকা। সেখান থেকে আরো কী কী উদ্ধার হয়েছে, সেই তথ্য এখনও জানানো হয়নি গণমাধ্যমকে।
ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদন বলছে, লটারী প্রতারণা মামলায় শুক্রবার তদন্ত চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। সকাল থেকেই কয়েকটি তদন্তকারী দল কলকাতার লেক মার্কেট এবং আরও কয়েকটি
জায়গায় তল্লাশী চালায়। ইডি সূত্র জানায় লেক মার্কেটের প্রিন্স গোলাম মোহাম্মদ রোডের একটি বহুতল ভবনের এক ব্যক্তির ফ্লাটে চালানো হয় অভিযান। সেখান থেকেই কয়েক কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ ওঠেছে, লটারীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা হয়েছে। আর এই প্রতারণার ঘটনায় বেশ কয়েকজন ভারতীয় প্রভাবশালী কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা যায়। সেই মামলারই বিশেষ তদন্তে দিল্লি থেকে আসে বিশেষ দল। তারা লেক মার্কেট এবং বিমানবন্বদর সংলগ্ন মাইকেল নগরে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করেন। এর আগেও ২০২৩ সালে লটারীর বেআইনি টাকার যোগসূত্র খুঁজতে উত্তর ২৪ পরগনার একটি লটারী সংস্থার ছাপাখানায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেই সময়েও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ ওঠেছিল। বলা হয়,
ইচ্ছেমতো লটারী ছাপিয়ে তা বাজারে বিক্রি হতো। কিন্তু সেই লটারী ড্র করা হতো না কখনোই। সূত্র : ইকোনোমিক টাইমস।
জায়গায় তল্লাশী চালায়। ইডি সূত্র জানায় লেক মার্কেটের প্রিন্স গোলাম মোহাম্মদ রোডের একটি বহুতল ভবনের এক ব্যক্তির ফ্লাটে চালানো হয় অভিযান। সেখান থেকেই কয়েক কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ ওঠেছে, লটারীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা হয়েছে। আর এই প্রতারণার ঘটনায় বেশ কয়েকজন ভারতীয় প্রভাবশালী কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা যায়। সেই মামলারই বিশেষ তদন্তে দিল্লি থেকে আসে বিশেষ দল। তারা লেক মার্কেট এবং বিমানবন্বদর সংলগ্ন মাইকেল নগরে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করেন। এর আগেও ২০২৩ সালে লটারীর বেআইনি টাকার যোগসূত্র খুঁজতে উত্তর ২৪ পরগনার একটি লটারী সংস্থার ছাপাখানায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেই সময়েও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ ওঠেছিল। বলা হয়,
ইচ্ছেমতো লটারী ছাপিয়ে তা বাজারে বিক্রি হতো। কিন্তু সেই লটারী ড্র করা হতো না কখনোই। সূত্র : ইকোনোমিক টাইমস।