ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও স্বতন্ত্র এমপি জাহেদী চান বিএনপির মনোনয়ন
সকল নেতাকর্মীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করলো যুবলীগ
বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, ‘খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং-এর’ পতন নিশ্চিতের নির্দেশ
সম্রাটসহ বহিষ্কৃতদের শর্তসাপেক্ষ সাধারণ ক্ষমা, ‘খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং-এর’ পতন নিশ্চিতের নির্দেশ যুবলীগের
পাকিস্তানের আগ্রাসনে আফগানিস্তান ভারতমুখী- এস এম সাদ্দাম হোসাইন
রাজধানীতে ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগের ৮ জন গ্রেফতার
বিএনপি স্বেচ্ছায় অংশগ্রহণ করেনি, আওয়ামী লীগের আমলে সকল নির্বাচন ছিল অন্তর্ভুক্তিমূলক
অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করলেন মুফতি মুহিব্বুল্লাহ!
গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকার টিঅ্যান্ডটি বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহিবুল্লাহ মিয়াজী নিজেই তাঁর কথিত অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করেছেন। সম্পূর্ণ খেয়ালের বশে তিনি নিজ এলাকা থেকে পঞ্চগড় চলে গিয়েছিলেন এবং সেখানে গিয়ে স্বেচ্ছায় পায়ে শিকল পরেন বলে জানিয়েছেন।
ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে মুফতি মুহিবুল্লাহ বলেন, তাঁর এই যাত্রার কোনো পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না। তিনি হাঁটতে বের হয়ে হঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত নেন তিনি চলতে থাকবেন।
মুফতি মুহিবুল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, "আমি হাঁটতে গেছি। হাঁটতে যাওয়ার পরে আমার মাথায় আসলো যে আমি চলতে থাকি, যাই। কোন দিকে যাই, বলতে পারি না। একপর্যায়ে আমি অটো পাইছি, অটোতে উঠছি, মীরের বাজার নামছি। নামার পরে
মনে চাইল যে আমি জয়দেবপুর যাই। সিএনজি দিয়ে জয়দেবপুর গেছি।" তিনি জানান, জয়দেবপুর থেকে বাসে উঠে গাবতলী যান এবং সেখান থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই পঞ্চগড়ের টিকিট করেন। অনেক রাতে তিনি পঞ্চগড় নামেন এবং এরপরও তিনি উদ্দেশ্যহীনভাবে হাঁটতে থাকেন। পঞ্চগড়ে পৌঁছানোর পরের ঘটনা আরও বিস্ময়কর। তিনি জানান, হাঁটতে হাঁটতে একপর্যায়ে তিনি পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও পুলিশ লাইনস হেঁটে পার হয়ে যান। তিনি বলেন, "পার হয়ে গিয়ে আমি একটা শিকল কুড়িয়ে পাইলাম। ওইটা নিয়ে আমি এক যায়গায় প্রস্রাব করতে বসলাম। প্রস্রাব করলাম আর পায়জামায় প্রস্রাব লাগল, এর পরে জামায়ও লাগল। জামা খুইলা ফালাইলাম, পায়জামাও খুললাম। কিন্তু খোলার পরে আবার পরতে হবে এই জিনিসটা
আমি আর পারি নাই ঠাণ্ডায়। ঠাণ্ডায় ওইখানে শুইয়া পড়লাম আর পায়ে শিকল দিলাম।" মুফতি মুহিব্বুল্লাহ স্পষ্ট জানিয়েছেন, কেন তিনি এমন কাজ করেছেন, তার কোনো যুক্তি বা চিন্তাভাবনা তাঁর মাথায় ছিল না। তিনি শুধুমাত্র তাঁর তাৎক্ষণিক খেয়ালে যা এসেছে, তাই করেছেন। তিনি স্বীকার করেন, "এইটা কেন করতেছি এইটার কোনো চিন্তাভাবনা আমার নাই, খালি যা মাথায় আসতেছে তা করতেছি।"
মনে চাইল যে আমি জয়দেবপুর যাই। সিএনজি দিয়ে জয়দেবপুর গেছি।" তিনি জানান, জয়দেবপুর থেকে বাসে উঠে গাবতলী যান এবং সেখান থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই পঞ্চগড়ের টিকিট করেন। অনেক রাতে তিনি পঞ্চগড় নামেন এবং এরপরও তিনি উদ্দেশ্যহীনভাবে হাঁটতে থাকেন। পঞ্চগড়ে পৌঁছানোর পরের ঘটনা আরও বিস্ময়কর। তিনি জানান, হাঁটতে হাঁটতে একপর্যায়ে তিনি পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও পুলিশ লাইনস হেঁটে পার হয়ে যান। তিনি বলেন, "পার হয়ে গিয়ে আমি একটা শিকল কুড়িয়ে পাইলাম। ওইটা নিয়ে আমি এক যায়গায় প্রস্রাব করতে বসলাম। প্রস্রাব করলাম আর পায়জামায় প্রস্রাব লাগল, এর পরে জামায়ও লাগল। জামা খুইলা ফালাইলাম, পায়জামাও খুললাম। কিন্তু খোলার পরে আবার পরতে হবে এই জিনিসটা
আমি আর পারি নাই ঠাণ্ডায়। ঠাণ্ডায় ওইখানে শুইয়া পড়লাম আর পায়ে শিকল দিলাম।" মুফতি মুহিব্বুল্লাহ স্পষ্ট জানিয়েছেন, কেন তিনি এমন কাজ করেছেন, তার কোনো যুক্তি বা চিন্তাভাবনা তাঁর মাথায় ছিল না। তিনি শুধুমাত্র তাঁর তাৎক্ষণিক খেয়ালে যা এসেছে, তাই করেছেন। তিনি স্বীকার করেন, "এইটা কেন করতেছি এইটার কোনো চিন্তাভাবনা আমার নাই, খালি যা মাথায় আসতেছে তা করতেছি।"



