
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আওয়ামী লীগ নেতা বলে মামলা ছাড়াই জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তার

গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপি একীভূত হওয়ার ইতিবাচক আলোচনা হচ্ছে : রাশেদ খান

‘আ.লীগ ধরলেই ৫ হাজার টাকা পুরস্কার’ বিষয়ে যা জানাল ডিএমপি

নিক্সনের উসকানিতে ভাঙ্গায় সহিংসতা : পুলিশ

বৃহস্পতিবার থেকে ৫ দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে ৭ দল

এবার এনসিপি নেত্রীর পদত্যাগ

সাদা পাথর লুটকাণ্ডে বিএনপি নেতা সাহাব উদ্দিন গ্রেফতার
‘অন্যায় চলতে থাকলে প্রতিক্রিয়া আসবেই’— মোহাম্মদ এ. আরাফাতের হুঁশিয়ারি

আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ এ. আরাফাত এক টুইটে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও ড. ইউনূসের অনুসারীদের রাজনৈতিক সহিংসতার সংস্কৃতিকে কটাক্ষ করেছেন। তার মন্তব্যে উঠে এসেছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর অব্যাহত হামলা, নারীনেত্রীদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন।
এ. আরাফাত লিখেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ক্ষেত্রে সবাই “ভদ্রতা” দাবি করে, কিন্তু সাবের হোসেন চৌধুরী, সালমান এফ. রহমান, আনিসুল হক, জুনাইদ আহমেদ পলকের মতো আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর ডিম ছোড়াকে বৈধ মনে করা হয়।
তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, এটিই কি রাজনৈতিক সংস্কৃতি? একইভাবে, জাতীয় পার্টির নেতার বাড়িতে হামলা বা তাদের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগকে কি স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা উচিত? ১৪ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা
করাও কি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে? টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, এনসিপির কোনো নারী নেত্রীকে সমালোচনা করা মানেই ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলা হয়, অথচ আওয়ামী লীগের নারীনেত্রীদের জুতার মালা পরানো হয়েছে, চুল ধরে টেনে হিঁচড়ে মারধর করা হয়েছে। তখন ড. ইউনূসের অনুসারীরা এসব ঘটনা দেখতে চায়নি। তবুও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখেছে— তারা ফখরুলকে স্পর্শ করেনি, এমনকি এনসিপির নারী নেত্রীকেও ডিম ছুড়ে আক্রমণ করেনি। আরাফাত বলেন, যদি ফখরুলের জায়গায় ওবায়দুল কাদের থাকতেন, তবে নিশ্চিতভাবেই ডিম নিক্ষেপ হতো। একইভাবে, যদি সেই নারী নেত্রী আওয়ামী লীগের হতেন, তবে তাকেও ডিম হামলার শিকার হতে হতো। গত এক বছরে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি এবং ইউনূসের সশস্ত্র বাহিনী এই সংস্কৃতিই
চালু করেছে। একজন মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে অপমান করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের নারী নেত্রীদের লক্ষ্য করে জুতা নিক্ষেপ করা হয়েছে। এমনকি এক ঘটনায় ছাত্রলীগ কর্মীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে, তাকে না পেয়ে নামাজরত অবস্থায় তার মাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। রাজনৈতিক সহিংসতা পৌঁছেছে নৃশংসতার চরম পর্যায়ে। তবুও আওয়ামী লীগের কর্মীরা যখন ফখরুলের নাগাল পেয়েছিল, তখন তারা গালাগালও করেনি। ভিড়ের মধ্যে শুধু একজনকে শোনা গেছে বলতে: “আপাকে ছুঁবেন না, আখতারকে ডিম মারুন।” অর্থাৎ বিরোধী দলের নারী নেত্রীকেও ন্যূনতম সম্মান দেওয়া হয়েছে। এ. আরাফাতের মতে, আওয়ামী লীগ যতই রাজনৈতিক ক্ষতির শিকার হোক, প্রতিশোধ নেয়নি—বরং প্রতীকী প্রতিবাদ করেছে। তিনি আরও লিখেছেন, কোনো নির্দেশনা বা সাংগঠনিক চেইন অব
কমান্ড ছাড়াই আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মীরা যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রদর্শন করেছে, তা অন্য কোনো দলের নেতৃত্বে নেই। আজ আবারও সেটি প্রমাণিত হলো। আওয়ামী লীগ নেতা সতর্ক করে দেন, যদি ন্যায়বিচারের নামে অন্যায় চলতে থাকে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে, নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হয়, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা দমন করা হয়, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা হয়, হাজারো কর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়, পুত্রের পরিবর্তে পিতাকে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়, কিংবা সন্তানকে না পেয়ে মাকে হত্যা করা হয়—তাহলে প্রতিক্রিয়া আসবেই। এটাই বাস্তবতা। আরাফাতের ভাষায়, ড. ইউনূসের সশস্ত্র বাহিনী এবং তথাকথিত সোশ্যাল মিডিয়ার অনুগামীরা আওয়ামী লীগের প্রতিবাদকে “অপরাধ” আখ্যা দিয়ে সত্যকে আড়াল করলেও, তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে
প্রতিরোধ গড়ে উঠবেই। এটিই হবে প্রকৃতির বিচার। এছাড়াও তিনি ছবি সংযুক্ত করে দেখিয়েছেন, কীভাবে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি এবং ইউনূসপন্থীরা আওয়ামী লীগের নারী নেত্রী ও কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এসব ছবি বাংলাদেশের নারীদের বিরুদ্ধে সংঘটিত লিঙ্গভিত্তিক রাজনৈতিক সহিংসতার প্রমাণ বহন করে।
করাও কি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে? টুইটে তিনি উল্লেখ করেন, এনসিপির কোনো নারী নেত্রীকে সমালোচনা করা মানেই ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলা হয়, অথচ আওয়ামী লীগের নারীনেত্রীদের জুতার মালা পরানো হয়েছে, চুল ধরে টেনে হিঁচড়ে মারধর করা হয়েছে। তখন ড. ইউনূসের অনুসারীরা এসব ঘটনা দেখতে চায়নি। তবুও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখেছে— তারা ফখরুলকে স্পর্শ করেনি, এমনকি এনসিপির নারী নেত্রীকেও ডিম ছুড়ে আক্রমণ করেনি। আরাফাত বলেন, যদি ফখরুলের জায়গায় ওবায়দুল কাদের থাকতেন, তবে নিশ্চিতভাবেই ডিম নিক্ষেপ হতো। একইভাবে, যদি সেই নারী নেত্রী আওয়ামী লীগের হতেন, তবে তাকেও ডিম হামলার শিকার হতে হতো। গত এক বছরে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি এবং ইউনূসের সশস্ত্র বাহিনী এই সংস্কৃতিই
চালু করেছে। একজন মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে অপমান করা হয়েছে, আওয়ামী লীগের নারী নেত্রীদের লক্ষ্য করে জুতা নিক্ষেপ করা হয়েছে। এমনকি এক ঘটনায় ছাত্রলীগ কর্মীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে, তাকে না পেয়ে নামাজরত অবস্থায় তার মাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। রাজনৈতিক সহিংসতা পৌঁছেছে নৃশংসতার চরম পর্যায়ে। তবুও আওয়ামী লীগের কর্মীরা যখন ফখরুলের নাগাল পেয়েছিল, তখন তারা গালাগালও করেনি। ভিড়ের মধ্যে শুধু একজনকে শোনা গেছে বলতে: “আপাকে ছুঁবেন না, আখতারকে ডিম মারুন।” অর্থাৎ বিরোধী দলের নারী নেত্রীকেও ন্যূনতম সম্মান দেওয়া হয়েছে। এ. আরাফাতের মতে, আওয়ামী লীগ যতই রাজনৈতিক ক্ষতির শিকার হোক, প্রতিশোধ নেয়নি—বরং প্রতীকী প্রতিবাদ করেছে। তিনি আরও লিখেছেন, কোনো নির্দেশনা বা সাংগঠনিক চেইন অব
কমান্ড ছাড়াই আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মীরা যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রদর্শন করেছে, তা অন্য কোনো দলের নেতৃত্বে নেই। আজ আবারও সেটি প্রমাণিত হলো। আওয়ামী লীগ নেতা সতর্ক করে দেন, যদি ন্যায়বিচারের নামে অন্যায় চলতে থাকে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে, নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হয়, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা দমন করা হয়, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা হয়, হাজারো কর্মী মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হয়, পুত্রের পরিবর্তে পিতাকে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়, কিংবা সন্তানকে না পেয়ে মাকে হত্যা করা হয়—তাহলে প্রতিক্রিয়া আসবেই। এটাই বাস্তবতা। আরাফাতের ভাষায়, ড. ইউনূসের সশস্ত্র বাহিনী এবং তথাকথিত সোশ্যাল মিডিয়ার অনুগামীরা আওয়ামী লীগের প্রতিবাদকে “অপরাধ” আখ্যা দিয়ে সত্যকে আড়াল করলেও, তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে
প্রতিরোধ গড়ে উঠবেই। এটিই হবে প্রকৃতির বিচার। এছাড়াও তিনি ছবি সংযুক্ত করে দেখিয়েছেন, কীভাবে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি এবং ইউনূসপন্থীরা আওয়ামী লীগের নারী নেত্রী ও কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এসব ছবি বাংলাদেশের নারীদের বিরুদ্ধে সংঘটিত লিঙ্গভিত্তিক রাজনৈতিক সহিংসতার প্রমাণ বহন করে।