ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সালমান শাহ হত্যাকাণ্ড : সামীরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এখানে মনে হয় আমিই সবচেয়ে বয়স্ক, নিশোকে খোঁচা পূজা চেরীর
সাংস্কৃতিক অঙ্গন ও রাজনীতির আলোকবর্তিকা আসাদুজ্জামান নূরের জন্মদিন আজ
সালমান শাহর মৃত্যুর দিন পাশের বাসাতেই ছিলেন দীপা খন্দকার
সালমান শাহর লাশ দেখে মাটিতে বসে পড়েছিলেন আহমেদ শরীফ
স্রোতের বাইরের শিল্পীদের নিয়ে কনসার্ট
ঢাকায় আরেকটি জাপানি সিনেমা
অনন্ত-বর্ষাসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা
ঢালিউড তারকা জুটি অনন্ত জলিল ও আফিয়া নুসরাত বর্ষাসহ পাঁচজনের নামে মামলা হয়েছে। প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাব্বি টেক্সটাইলের কর্ণধার ইলিয়াস মিয়া বাদী হয়ে গত ২০ আগস্ট সাভার মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শোবিজ মহলে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা। মামলার অন্য আসামিরা হলেন অনন্ত জলিলের এবি অ্যাপ্যারেলস লিমিটেডের মার্চেন্ডাইজার আকরাম, মুনির ও কামরুল।
আদালত সূত্রে জানা যায়, সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম এ কে এম মহিউদ্দিনের আদালতে আসামি আকরাম আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর মুনির জামিন পান। তবে অনন্ত জলিল ও
বর্ষা এখনো জামিন আবেদন করেননি। মামলার নথিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ৪ আগস্ট বুকিংয়ের মাধ্যমে রাব্বি টেক্সটাইল থেকে ২০ হাজার গজ কাপড় নেন আকরাম, মুনির ও কামরুল। এর দাম ১০ লাখ টাকা। কিন্তু এলসি না খুলে বারবার তারিখ পরিবর্তন করে টালবাহানা করতে থাকেন তারা। পরে অনন্ত জলিলের নির্দেশে প্রতিষ্ঠানের অডিটর আব্দুর রহিম রাব্বি টেক্সটাইলের দেওয়া চালানের মূল কপি জোর করে রেখে দেন। চালান ফেরত চাইতে গেলে নানা অজুহাত দেখিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান এবং টেক্সটাইলের প্রতিনিধিদের অফিসে প্রবেশে বাধা দেন। এমনকি মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বর্ষা এখনো জামিন আবেদন করেননি। মামলার নথিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ৪ আগস্ট বুকিংয়ের মাধ্যমে রাব্বি টেক্সটাইল থেকে ২০ হাজার গজ কাপড় নেন আকরাম, মুনির ও কামরুল। এর দাম ১০ লাখ টাকা। কিন্তু এলসি না খুলে বারবার তারিখ পরিবর্তন করে টালবাহানা করতে থাকেন তারা। পরে অনন্ত জলিলের নির্দেশে প্রতিষ্ঠানের অডিটর আব্দুর রহিম রাব্বি টেক্সটাইলের দেওয়া চালানের মূল কপি জোর করে রেখে দেন। চালান ফেরত চাইতে গেলে নানা অজুহাত দেখিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান এবং টেক্সটাইলের প্রতিনিধিদের অফিসে প্রবেশে বাধা দেন। এমনকি মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।



