
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
অজ্ঞান অবস্থায় ৬ জনকে উদ্ধার, তাদের সঙ্গে যা ঘটেছিল

নওগাঁয় অজ্ঞান অবস্থায় ছয়জনকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (২৬ মার্চ) সকাল ১০টায় নওগাঁ সদর থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শহরের বরুনকান্দি এলাকায় অজ্ঞান অবস্থায় পড়েছিলেন তারা। এখনো জ্ঞান না ফেরায় তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। তবে তাদের বাড়ি রংপুর ও গাইবান্ধা জেলায় বলে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অজ্ঞান ব্যক্তিরা সবাই পেশায় রাজমিস্ত্রি। তারা ঢাকা থেকে ট্রাকযোগে ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরছিলেন। ভোরে সেহরির খাবার হিসেবে পথিমধ্যে পাউরুটি, কলা ও পানি খেয়েছিলেন। এর কিছুক্ষণ পর অচেতন হয়ে পড়েন। ভোরে নওগাঁ শহরের বাইপাস বরুনকান্দি মোড়ে তাদের ফেলে রেখে চলে
যায় ট্রাকটি। সকাল ৮টায় স্থানীয়রা বিষয়টি দেখে পুলিশকে জানায়। পরে সদর থানা পুলিশ তাদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে নওগাঁ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। নওগাঁ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, খাবারের সঙ্গে তাদের উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয়েছে। এজন্য রোগীরা এখনো ঘুমে আছে। সবাই সুস্থ আছে। গুরুতর মনে হচ্ছে না। ওষুধের ক্ষমতা শেষ হয়ে গেলে তারা সুস্থ হয়ে উঠবে। তবে স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে। অজ্ঞান অবস্থায় ৬ জনকে উদ্ধার, তাদের সঙ্গে যা ঘটেছিল সদর হাসপাতালের চিকিৎসক মো. আবু জার গাফফার বলেন, হাসপাতালে আসার পরে তাদের প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা সার্বক্ষণিক তাদের দেখাশোনা করছেন। নওগাঁ সদর মডেল থানার থানার উপপরিদর্শক
(এসআই) হারুন রশিদ বলেন, সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে শহরের বাইপাস এলাকার বরুনকান্দি এলাকার একটি গ্যাস পাম্পের পাশ থেকে ছয়জনকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপর নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ছয়জনের মধ্যে একজনের সঙ্গে কথা বলতে পেরেছি। অস্পষ্টভাবে তিনি জানান, তারা হেমায়েতপুর থেকে ট্রাকে উঠে বাড়ি ফিরছিলেন। এরপর তাদের কলা, পানি আর রুটি খাওয়ানো হয়েছে। এর বেশি তিনি কিছু বলতে পারেননি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এরা সবাই অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে পুলিশ। শহরের এবং শহরের বাইপাস এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ চেক করা হচ্ছে। নওগাঁঅজ্ঞান পার্টির খপ্পররাজমিস্ত্রিহাসপাতাল
যায় ট্রাকটি। সকাল ৮টায় স্থানীয়রা বিষয়টি দেখে পুলিশকে জানায়। পরে সদর থানা পুলিশ তাদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে নওগাঁ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। নওগাঁ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, খাবারের সঙ্গে তাদের উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয়েছে। এজন্য রোগীরা এখনো ঘুমে আছে। সবাই সুস্থ আছে। গুরুতর মনে হচ্ছে না। ওষুধের ক্ষমতা শেষ হয়ে গেলে তারা সুস্থ হয়ে উঠবে। তবে স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে। অজ্ঞান অবস্থায় ৬ জনকে উদ্ধার, তাদের সঙ্গে যা ঘটেছিল সদর হাসপাতালের চিকিৎসক মো. আবু জার গাফফার বলেন, হাসপাতালে আসার পরে তাদের প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা সার্বক্ষণিক তাদের দেখাশোনা করছেন। নওগাঁ সদর মডেল থানার থানার উপপরিদর্শক
(এসআই) হারুন রশিদ বলেন, সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে শহরের বাইপাস এলাকার বরুনকান্দি এলাকার একটি গ্যাস পাম্পের পাশ থেকে ছয়জনকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এরপর নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ছয়জনের মধ্যে একজনের সঙ্গে কথা বলতে পেরেছি। অস্পষ্টভাবে তিনি জানান, তারা হেমায়েতপুর থেকে ট্রাকে উঠে বাড়ি ফিরছিলেন। এরপর তাদের কলা, পানি আর রুটি খাওয়ানো হয়েছে। এর বেশি তিনি কিছু বলতে পারেননি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এরা সবাই অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে পুলিশ। শহরের এবং শহরের বাইপাস এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ চেক করা হচ্ছে। নওগাঁঅজ্ঞান পার্টির খপ্পররাজমিস্ত্রিহাসপাতাল