ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আসলে শেখ হাসিনা আমার মায়ের মতো : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী
রাজধানীতে ‘লকডাউন প্রতিরোধে’ জামায়াতের ভঙ্গুর উপস্থিতি, সাংগাঠনিক শক্তি কী নগরীতে নগণ্য?
ঝিনাইদহে সাবেক এমপি নাসের শাহরিয়ার জাহেদীর বাড়িতে হামলা,
ছাত্রলীগের ডাক: অবৈধ সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত, লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগকে ফাঁসাতে মেট্রো রেলে সম্ভাব্য নাশকতার পরিকল্পনার গোপন তথ্য ফাঁস
তুর্কি লবি–জামায়াতের ভরসায় লীগ থেকে ভোল পাল্টে জামায়াতে, তবুও শেষ রক্ষা হয়নি জাহেদীর
লকডাউন কর্মসূচি সফল ও সার্থক করায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
স্বৈরাচার হাসিনা ফিরলে দেশ হবে ‘জল্লাদের উল্লাসভূমি’: রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, পতিত স্বৈরাচারের পুনর্বাসন হলে বাংলাদেশ হবে ‘জল্লাদের উল্লাসভূমি’। যারা এতদিন গুম-খুন আর আয়নাঘরের সংস্কৃতি তৈরি করেছিল, তাদের যদি পুনর্বাসন হয়- তাহলে এ দেশে আর মানুষ বসবাস করতে পারবে না। এ দেশ হবে জল্লাদের উল্লাসভূমি। এখানে গণতন্ত্র, কথা বলা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা চিরদিনের জন্য গোরস্থানে চলে যাবে।
Advertisement
সোমবার রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে ডেঙ্গু প্রতিরোধে গণসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, কেউ কেউ যখন স্বৈরাচারের পুনর্বাসনের কথা বলে, তখন বিপজ্জনক বার্তা দেয় জনগণের কাছে। যখন কোনো উপদেষ্টা বলেন, তাদের নিজেদের ঘর গোছানোর জন্য, সেটি অত্যন্ত বিপজ্জনক বার্তা দেয়।
স্বৈরাচারের প্রশ্নে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি
বলেন, এখনো যারা গণতন্ত্রের সুফল ভোগ করছেন, আন্দোলন এবং বিপ্লবের সুবিধা নিচ্ছেন, বিভিন্ন পদে যাচ্ছেন; তারা যখন বলেন আওয়ামী লীগের ঘর গোছানো উচিত-এই ধরনের বার্তা দেন, তখন এটা সাংঘাতিক ধরনের মরণঘাতী বার্তা। এটা হতে পারে না। রিজভী বলেন, আজকে যারা বিভিন্ন জায়গায় সেই স্বৈরাচার, গুম-খুন, আয়নাঘরের সংস্কৃতি চালু করেছিল; তারা গণতন্ত্রকামী মানুষকে ধরে নিয়ে গিয়ে আয়নাঘর বছরের পর বছর আটকে রেখেছিল, তাদের হাত-পা পঙ্গু করে দিয়েছে। তিনি বলেন, যাদের জীবন কেড়ে নিয়েছে, সেসব পুলিশ কর্মকর্তাদের পোস্টিং দেওয়া হচ্ছে কাউকে গুলশানে, কাউকে গুলিস্তানে, কাউকে মিরপুরে, কাউকে আজিমপুরে, সেই সব ঘাপটি ধরা পুলিশ কর্মকর্তাদের সেখানে রাখা হয়েছে। এটাই যদি উদ্দেশ্য হয় এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের,
তাহলে ছাত্র-জনতার এই আত্মত্যাগের কী হবে? এ সময় বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন, সহ-প্রচার সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিনসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বলেন, এখনো যারা গণতন্ত্রের সুফল ভোগ করছেন, আন্দোলন এবং বিপ্লবের সুবিধা নিচ্ছেন, বিভিন্ন পদে যাচ্ছেন; তারা যখন বলেন আওয়ামী লীগের ঘর গোছানো উচিত-এই ধরনের বার্তা দেন, তখন এটা সাংঘাতিক ধরনের মরণঘাতী বার্তা। এটা হতে পারে না। রিজভী বলেন, আজকে যারা বিভিন্ন জায়গায় সেই স্বৈরাচার, গুম-খুন, আয়নাঘরের সংস্কৃতি চালু করেছিল; তারা গণতন্ত্রকামী মানুষকে ধরে নিয়ে গিয়ে আয়নাঘর বছরের পর বছর আটকে রেখেছিল, তাদের হাত-পা পঙ্গু করে দিয়েছে। তিনি বলেন, যাদের জীবন কেড়ে নিয়েছে, সেসব পুলিশ কর্মকর্তাদের পোস্টিং দেওয়া হচ্ছে কাউকে গুলশানে, কাউকে গুলিস্তানে, কাউকে মিরপুরে, কাউকে আজিমপুরে, সেই সব ঘাপটি ধরা পুলিশ কর্মকর্তাদের সেখানে রাখা হয়েছে। এটাই যদি উদ্দেশ্য হয় এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের,
তাহলে ছাত্র-জনতার এই আত্মত্যাগের কী হবে? এ সময় বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন, সহ-প্রচার সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিনসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।



