
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রী ও চার বছরের শিশুর লাশ

‘সরকারি বেতন-রেশন খাস না, গুলি করবি না কেন?’

প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন দূতাবাসে বদলি, তালিকা প্রকাশ

সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

চার ‘কুতুবের’ হাতে জিম্মি ইআবির নিয়োগ-প্রশাসন

সমর্থন ফিরে পাচ্ছে হাসিনার দল, গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে ঢাকায় নিরাপত্তা বৈঠকে আলোচনা, উদ্বেগ

স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ
সংসদ ভবনে ভাঙচুর-লুটপাট, খোয়া গেছে ৯০ লাখ টাকা

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের দিন জাতীয় সংসদ ভবন ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এতে সংসদ ভবনের বিভিন্ন দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত আনুমানিক ৯০ লাখ টাকা হারিয়ে গেছে।
এ ছাড়া সংসদ ভবনের বিভিন্ন কার্যালয়, অধিশাখা ও শাখা থেকে বিভিন্ন ধরনের মালামাল হারিয়ে গেছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা জোরদার ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জাতীয় সংসদ ভবনের সার্বিক পরিস্থিতি অবহিতকরণ–সম্পর্কিত সভায় এসব ক্ষয়ক্ষতির তথ্য উঠে আসে। জাতীয় সংসদ ভবনে ৪ সেপ্টেম্বর ভারপ্রাপ্ত সচিব (অতিরিক্ত সচিব, কমিটি সাপোর্ট উইং) জেবুন্নেসা করিমের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
সভায় জাতীয় সংসদ ভবনের বিভিন্ন
অনুবিভাগপ্রধানেরা নিজ নিজ অনুবিভাগের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তাঁরা জরুরি ভিত্তিতে কিছু মেরামতের কাজ করানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সভায় জানানো হয়, দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত আনুমানিক ৯০ লাখ টাকা হারিয়ে যায়। এ নগদ অর্থ ফেরতের লক্ষ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সংসদ ভবনের বিভিন্ন কার্যালয়, অধিশাখা ও শাখার হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামালের তালিকা করে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগপ্রধানের কাছে দাখিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ওই সভায় সংসদ ভবন, সংসদ সদস্য ভবন (মানিক মিয়া ও নাখালপাড়া), পুরাতন এমপি হোস্টেল, মন্ত্রী হোস্টেল, সচিব হোস্টেল ও সংসদ ভবন আবাসিক এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা এবং এসব এলাকার ভাঙা, হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল পরিদর্শন করে
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তিনটি কমিটি গঠিত হয়। কমিটিগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত ও স্তূপীকৃত মালামাল সরেজমিন পরিদর্শন করে শপথকক্ষে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সভায় জাতীয় সংসদ ভবনে ক্ষতিগ্রস্ত কম্পিউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ইন্টারনেট সংযোগ, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, লাইন ও সেট জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এ সভায় বিভিন্ন অনুবিভাগপ্রধানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুবিভাগপ্রধানেরা নিজ নিজ অনুবিভাগের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন। তাঁরা জরুরি ভিত্তিতে কিছু মেরামতের কাজ করানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সভায় জানানো হয়, দাপ্তরিক ও ব্যক্তিগত আনুমানিক ৯০ লাখ টাকা হারিয়ে যায়। এ নগদ অর্থ ফেরতের লক্ষ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সংসদ ভবনের বিভিন্ন কার্যালয়, অধিশাখা ও শাখার হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামালের তালিকা করে সংশ্লিষ্ট অনুবিভাগপ্রধানের কাছে দাখিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ওই সভায় সংসদ ভবন, সংসদ সদস্য ভবন (মানিক মিয়া ও নাখালপাড়া), পুরাতন এমপি হোস্টেল, মন্ত্রী হোস্টেল, সচিব হোস্টেল ও সংসদ ভবন আবাসিক এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা এবং এসব এলাকার ভাঙা, হারানো ও ক্ষতিগ্রস্ত মালামাল পরিদর্শন করে
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তিনটি কমিটি গঠিত হয়। কমিটিগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত ও স্তূপীকৃত মালামাল সরেজমিন পরিদর্শন করে শপথকক্ষে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সভায় জাতীয় সংসদ ভবনে ক্ষতিগ্রস্ত কম্পিউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ইন্টারনেট সংযোগ, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ, লাইন ও সেট জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এ সভায় বিভিন্ন অনুবিভাগপ্রধানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।