ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
শুল্ক ফাঁকির অপচেষ্টা রোধে কাজ করছে এনবিআর
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেন, অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ডের সার্ভারের সংকট নিরসন ও পূর্ণাঙ্গ অটোমেশনে এনবিআর জোর দিচ্ছে। এই সিস্টেমে জালিয়াতি ও কারসাজির মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকির অপচেষ্টা রোধ ও জালিয়াত চক্র চিহ্নিত করতে এনবিআর কাজ করছে। কোনো হয়রানি ছাড়া ব্যবসায়ীদের দ্রুত ও হয়রানিমুক্ত সিমলেস সেবা নিশ্চিতে কর্মকর্তাদের দক্ষতাও বাড়াতে হবে।
বুধবার সকালে চট্টগ্রাম বন্দর ভবনের কনফারেন্স রুমে বন্দর ও কাস্টমস কর্মকতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এনবিআর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। সভায় বন্দরের স্ক্যানার সংকট নিরসনে নতুন ৫টি স্ক্যানার দ্রুত স্থাপনের পাশাপাশি বন্দরের কনটেইনার জট নিরসনে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস কাজ করছে বলেও জানান এনবিআর চেয়ারম্যান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও সার্ভার জটিলতায় জুলাই
ও আগস্টে চট্টগ্রাম বন্দরে জট বেড়েছে। এতে কমেছে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ। রাজস্ব আদায়ের গুরুত্বপূর্ণ এ ক্ষেত্রে গতি আনতে দুই কর্মদিবসের সফরে এসেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তাকে পেয়ে বিভিন্ন দাবি উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ সংস্থাটির কর্মকর্তারা। সভায় বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা চিঠিপত্র চালাচালির সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করতে চাই। এজন্য পানগাঁওসহ বিভিন্ন অফডকে ৩৮টির বেশি পণ্য রাখার প্রয়োজন। বন্দরে পড়ে থাকা কনটেনারের পণ্য দ্রুততার সাথে নিলাম প্রক্রিয়ায় যাওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে বিস্ফোরক পণ্য যেগুলো বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে, সেগুলো ধ্বংস করার প্রক্রিয়া শুরু
করা প্রয়োজন। সভায় বিভিন্ন সমস্যা ও দাবি নিয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিবহন বিভাগের পরিচালক এনামুল করিম। প্রেজেন্টেশনে তিনি পানগাঁওয়ে স্ক্যানার বসানোসহ কাস্টমসের সঙ্গে অনলাইন কানেক্টিভিটি বাড়ানোর প্রস্তাব দেন। এছাড়া নিলামে বিক্রি করা পণ্যের বিপরীতে বকেয়া ১৪১ কোটি ২১ লাখ ৫৫ হাজার ৯০০ টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করার কথা বলা হয়।
ও আগস্টে চট্টগ্রাম বন্দরে জট বেড়েছে। এতে কমেছে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ। রাজস্ব আদায়ের গুরুত্বপূর্ণ এ ক্ষেত্রে গতি আনতে দুই কর্মদিবসের সফরে এসেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তাকে পেয়ে বিভিন্ন দাবি উপস্থাপন করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ সংস্থাটির কর্মকর্তারা। সভায় বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা চিঠিপত্র চালাচালির সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করতে চাই। এজন্য পানগাঁওসহ বিভিন্ন অফডকে ৩৮টির বেশি পণ্য রাখার প্রয়োজন। বন্দরে পড়ে থাকা কনটেনারের পণ্য দ্রুততার সাথে নিলাম প্রক্রিয়ায় যাওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে বিস্ফোরক পণ্য যেগুলো বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে আছে, সেগুলো ধ্বংস করার প্রক্রিয়া শুরু
করা প্রয়োজন। সভায় বিভিন্ন সমস্যা ও দাবি নিয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিবহন বিভাগের পরিচালক এনামুল করিম। প্রেজেন্টেশনে তিনি পানগাঁওয়ে স্ক্যানার বসানোসহ কাস্টমসের সঙ্গে অনলাইন কানেক্টিভিটি বাড়ানোর প্রস্তাব দেন। এছাড়া নিলামে বিক্রি করা পণ্যের বিপরীতে বকেয়া ১৪১ কোটি ২১ লাখ ৫৫ হাজার ৯০০ টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করার কথা বলা হয়।