ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
“আমার কোনো অভিভাবক নেই, তোমরাই আমার অভিভাবক” – জেনারেল ওয়াকার
হেফাজত আমির: জামায়াত সাহাবাদের দুষমন, মওদুদীর ইসলাম আর আমাদের ইসলাম এক নয়
শেখ হাসিনার রায় ও জঙ্গিবাদ নিয়ে ভারতের কঠোর আল্টিমেটাম এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ
কারণ দর্শানো ছাড়াই চাকরিচ্যুত বিসিএস (নিরীক্ষা ও হিসাব) ক্যাডারের দুই কর্মকর্তা
ট্র্যাইব্যুনালের রায়ের নিন্দা জানাল ৫ ইইউ সংগঠন
সাংবাদিকের পরে উদ্যোক্তা ‘অপহরণ’ ডিবির: দেশের সব মোবাইল ফোনের দোকান বন্ধের ঘোষণা
ইউনূস সরকারের অদক্ষতা-অব্যবস্থাপনায় উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে অর্থপাচার
শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন
চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন।সোমবার ঢাকার চীনা দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে জানানো হয়, গত ৫ সেপ্টেম্বর চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বেইজিংয়ে চীন-আফ্রিকা সহযোগিতামূলক সম্মেলনে চীনের বাজার স্বেচ্ছায় উন্মুক্ত করার ঘোষণা দেন। তবে যেসব দেশের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে এবং যারা স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে আছে, সেগুলোসহ আফ্রিকার ৩৩টি দেশ পণ্য রপ্তানিতে শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। চীনই প্রথম দেশ, যারা এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ সংক্রান্ত ঘোষণা সম্প্রতি চীনের শুল্ক দপ্তর দিয়েছে। আর এ সুবিধা পাওয়া যাবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তার পণ্য রপ্তানিতে শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে।
রপ্তানিকারকরা মনে
করেন, শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধায় চীনে পণ্য রপ্তানি নিঃসন্দেহে বাড়বে। তবে এ ঘোষণার শতভাগ সুবিধা আদায় করতে হলে তৈরি পোশাকের বাইরে অন্যান্য পণ্যেও মনোযোগ দিতে হবে। জানতে চাইলে তৈরি পোশাক খাতের বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান হান্নান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবিএম শামসুদ্দিন বলেন, বছরে এখন প্রায় ১০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। নতুন ঘোষণায় রপ্তানির পরিমাণ আরও বাড়বে। তবে রপ্তানি তালিকায় অনেক পণ্য না থাকায় আমরা এ সুবিধা শতভাগ কাজে লাগাতে পারব না। তিনি বলেন, আমরা শিল্পের কাঁচামালসহ এমন কোনো পণ্য নেই, যা আমদানি করি না। ফলে সরকারি পর্যায়ে ঘোষণার সুবিধা আদায় করতে হলে পোশাকের পাশাপাশি রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে। না
হলে এই ঘোষণা শেষ পর্যন্ত পৃথিবীকে খুশি করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে। ২০২২ সালে চীন ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়, যার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল। ২০২০ সালে এ সুবিধা ছিল ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে। বর্তমানে চীনের বাজারে বাংলাদেশের আম রপ্তানির সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে। আগামী মৌসুম থেকে বেইজিংয়ে আম রপ্তানি শুরু করতে পারবে ঢাকা। পাশাপাশি কাঁঠাল, পেয়ারাসহ বেশকিছু বাংলাদেশি ফল চীনের বাজারে রপ্তানি করার কাজ প্রক্রিয়াধীন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ চীন থেকে ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের পণ্য আমদানি করে। আর বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি হয় ৬৭৬ মিলিয়ন ডলারের
পণ্য।
করেন, শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধায় চীনে পণ্য রপ্তানি নিঃসন্দেহে বাড়বে। তবে এ ঘোষণার শতভাগ সুবিধা আদায় করতে হলে তৈরি পোশাকের বাইরে অন্যান্য পণ্যেও মনোযোগ দিতে হবে। জানতে চাইলে তৈরি পোশাক খাতের বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান হান্নান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবিএম শামসুদ্দিন বলেন, বছরে এখন প্রায় ১০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। নতুন ঘোষণায় রপ্তানির পরিমাণ আরও বাড়বে। তবে রপ্তানি তালিকায় অনেক পণ্য না থাকায় আমরা এ সুবিধা শতভাগ কাজে লাগাতে পারব না। তিনি বলেন, আমরা শিল্পের কাঁচামালসহ এমন কোনো পণ্য নেই, যা আমদানি করি না। ফলে সরকারি পর্যায়ে ঘোষণার সুবিধা আদায় করতে হলে পোশাকের পাশাপাশি রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে। না
হলে এই ঘোষণা শেষ পর্যন্ত পৃথিবীকে খুশি করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে। ২০২২ সালে চীন ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়, যার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল। ২০২০ সালে এ সুবিধা ছিল ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে। বর্তমানে চীনের বাজারে বাংলাদেশের আম রপ্তানির সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে। আগামী মৌসুম থেকে বেইজিংয়ে আম রপ্তানি শুরু করতে পারবে ঢাকা। পাশাপাশি কাঁঠাল, পেয়ারাসহ বেশকিছু বাংলাদেশি ফল চীনের বাজারে রপ্তানি করার কাজ প্রক্রিয়াধীন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ চীন থেকে ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের পণ্য আমদানি করে। আর বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি হয় ৬৭৬ মিলিয়ন ডলারের
পণ্য।



