ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চিফ অফ স্টাফ হিসেবে সুসি ওয়াইলসকে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে যে বার্তা দিলেন পুতিন
চিফ অফ স্টাফ হিসেবে সুসি ওয়াইলসকে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
যোদ্ধাদের প্রতিরোধ মানে ইসরায়েলের পরাজয় : খামেনি
‘যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের চিন্তাভাবনা ‘পরিপক্ব’ হয়েছে’
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া সম্পর্ক নিয়ে যে ইঙ্গিত দিলেন ল্যাভরভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম বন্ধের চেষ্টা
মরিশাসের হাতে গুরুত্বপূর্ণ দ্বীপপুঞ্জ তুলে দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় পর ভারত মহাসাগরের বিতর্কিত চাগোস দ্বীপপুঞ্জের সার্বভৌমত্ব মরিশাসের হাতে তুলে দিতে চলেছে যুক্তরাজ্য।
কয়েকবছরের আলোচনার পর একটি চুক্তির আওতায় এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে যুক্তরাজ্য দ্বীপপুঞ্জটি মরিশাসের কাছে হস্তান্তর করবে।
বিবিসি জানিয়েছে, চুক্তিটি এখনও চূড়ান্ত হওয়া বাকি। তবে দুই পক্ষই যত দ্রুত সম্ভব চুক্তি চূড়ান্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ও মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী এক যৌথ ঘোষণায় বলেছেন, কয়েক দশক ধরে চলে আসা বিরোধের অবসান হতে চলেছে চাগোস দ্বীপপুঞ্জ মরিশাসের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে।
এই দ্বীপপুঞ্জে আছে দিয়েগো গার্সিয়ার গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্রবালপ্রাচীর। এটি যুক্তরাষ্ট্র সরকার তার নৌবাহিনীর জাহাজ এবং দূরপাল্লার বোমারু বিমানের সামরিক ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহার করে।
তবে মরিশাসকে চাগোস
ফিরিয়ে দেওয়া হলেও এর অন্তর্ভুক্ত ছোট ও প্রবালসমৃদ্ধ দিয়েগো গার্সিয়াতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে যাবে। এই ঘাঁটি সেখানে রেখে দেওয়ার শর্তেই মরিশাসের চাগোস দ্বীপপুঞ্জের সার্বভৌমত্ব ফিরে পাওয়ার চুক্তিটি সামনে এগুতে পেরেছে; বিশেষ করে, অঞ্চলটিতে পশ্চিমা দেশগুলো এবং ভারত ও চীনের মধ্যকার ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়তে থাকার এই সময়ে। ১৯৬৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্য চাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিজেদের দখলে নিয়ে নেয় এবং এখানে বসবাসরত ১ হাজার অধিবাসীকে জোর করে উচ্ছেদ করে। এ ঘটনার জন্য যুক্তরাজ্য পরে ক্ষমাও চেয়েছে। মরিশাস সরকারের অভিযোগ ছিল, যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়ার বিনিময়ে তাদেরকে বেআইনিভাবে চাগোস দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে দিতে বাধ্য করা হয়েছে। ওই সময় ব্রিটিশ সরকার গোপনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি
চুক্তিও করে ফেলেছিল। যার আওতায় দিয়াগো গার্সিয়া যুক্তরাষ্ট্রকে সামরিক ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহার করতে দেওয়ার বিষয়ে দু’পক্ষ একমত হয়েছিল। তবে পরে দ্বীপপুঞ্জটি আর কৌশলগত উদ্দেশ্য সাধনের জন্য প্রয়োজনীয় না হওয়ায় যুক্তরাজ্য এটি মরিশাসের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। যদিও অতিসম্প্রতি যুক্তরাজ্য জোর দিয়েই বলে এসেছে এই দ্বীপপুঞ্জের ওপর মরিশসের কোনো বৈধ দাবি নেই।
ফিরিয়ে দেওয়া হলেও এর অন্তর্ভুক্ত ছোট ও প্রবালসমৃদ্ধ দিয়েগো গার্সিয়াতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে যাবে। এই ঘাঁটি সেখানে রেখে দেওয়ার শর্তেই মরিশাসের চাগোস দ্বীপপুঞ্জের সার্বভৌমত্ব ফিরে পাওয়ার চুক্তিটি সামনে এগুতে পেরেছে; বিশেষ করে, অঞ্চলটিতে পশ্চিমা দেশগুলো এবং ভারত ও চীনের মধ্যকার ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়তে থাকার এই সময়ে। ১৯৬৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্য চাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিজেদের দখলে নিয়ে নেয় এবং এখানে বসবাসরত ১ হাজার অধিবাসীকে জোর করে উচ্ছেদ করে। এ ঘটনার জন্য যুক্তরাজ্য পরে ক্ষমাও চেয়েছে। মরিশাস সরকারের অভিযোগ ছিল, যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়ার বিনিময়ে তাদেরকে বেআইনিভাবে চাগোস দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে দিতে বাধ্য করা হয়েছে। ওই সময় ব্রিটিশ সরকার গোপনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি
চুক্তিও করে ফেলেছিল। যার আওতায় দিয়াগো গার্সিয়া যুক্তরাষ্ট্রকে সামরিক ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহার করতে দেওয়ার বিষয়ে দু’পক্ষ একমত হয়েছিল। তবে পরে দ্বীপপুঞ্জটি আর কৌশলগত উদ্দেশ্য সাধনের জন্য প্রয়োজনীয় না হওয়ায় যুক্তরাজ্য এটি মরিশাসের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। যদিও অতিসম্প্রতি যুক্তরাজ্য জোর দিয়েই বলে এসেছে এই দ্বীপপুঞ্জের ওপর মরিশসের কোনো বৈধ দাবি নেই।