ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আবাহনীর প্রথম ‘ঐতিহাসিক’ জয় কিংসকে হারিয়ে
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ, প্রতিপক্ষ কে?
নেতৃত্বে ‘এ’ প্লাস, ব্যাটিংয়ে ফেল লিটন
ম্যাকসুইনি বাদ, অজি শিবিরে ১৯ বছরের ওপেনার
প্রস্তাব দীর্ঘমেয়াদি হলে নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত লিটন
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
৬ বছর পর উইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
ব্রাজিলে যৌন হয়রানির অভিযোগে মন্ত্রী বরখাস্ত
ব্রাজিলের মানবাধিকার বিষয়ক মন্ত্রী সিলভিও আলমেইদাকে বরখাস্ত করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। মন্ত্রিসভার এক সদস্যসহ একাধিক নারীর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগে শুক্রবার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। খবর রয়টার্সের
প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তার (আলমেইদা) বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে নিজ পদে বহাল রাখা প্রেসিডেন্টের কাছে সমীচীন মনে হয়নি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, পুলিশ তদন্তকাজ শুরু করেছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, হয়রানির শিকার হওয়া নারীদের মধ্যে একজন হচ্ছেন জাতিগত সমতাবিষয়ক মন্ত্রী ও মানবাধিকারকর্মী, আনিয়েলে ফ্র্যাংকো।
এদিকে বরখাস্ত হওয়ার পর একটি বিবৃতিতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন আলমেইদা। তিনি বলেছেন, তদন্তের নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে
তাকে বরখাস্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট। আর এমনটা করা হয়েছে তার অনুরোধেই। তিনি আরও বলেছেন, সব তথ্য প্রমাণ প্রকাশ করা হোক। আইনি কাঠামোতেই নিজেকে আমি রক্ষা করতে পারব। বরখাস্ত হওয়ার আগেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন আলমেইদা। সেখানে সব অভিযোগকে তিনি ‘ভিত্তিহীন’ ও ‘ডাহা মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। অন্যদিকে, পাশে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ফ্র্যাংকো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইন্সটাগ্রামে তিনি বলেছেন, আমার ব্যক্তিগত বিষয়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে আপনাদের অনুরোধ করছি। আর তদন্তের স্বার্থে আমি সবরকম সহায়তা করতে প্রস্তত আছি। এর আগে, স্থানীয় বেতার মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, হয়রানিমূলক অপরাধে জড়িত কেউ সরকারে থাকতে পারবে না। ফ্র্যাংকো ও আলমেইদা দু’জনেই প্রেসিডেন্ট সিলভার বর্তমান মেয়াদের শুরু
থেকেই আছেন। উভয়েই ব্রাজিলের গুরুত্বপূর্ণ মানবাধিকার কর্মী হিসেবে সম্মানিত হয়ে থাকেন।
তাকে বরখাস্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট। আর এমনটা করা হয়েছে তার অনুরোধেই। তিনি আরও বলেছেন, সব তথ্য প্রমাণ প্রকাশ করা হোক। আইনি কাঠামোতেই নিজেকে আমি রক্ষা করতে পারব। বরখাস্ত হওয়ার আগেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন আলমেইদা। সেখানে সব অভিযোগকে তিনি ‘ভিত্তিহীন’ ও ‘ডাহা মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। অন্যদিকে, পাশে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ফ্র্যাংকো। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইন্সটাগ্রামে তিনি বলেছেন, আমার ব্যক্তিগত বিষয়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে আপনাদের অনুরোধ করছি। আর তদন্তের স্বার্থে আমি সবরকম সহায়তা করতে প্রস্তত আছি। এর আগে, স্থানীয় বেতার মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, হয়রানিমূলক অপরাধে জড়িত কেউ সরকারে থাকতে পারবে না। ফ্র্যাংকো ও আলমেইদা দু’জনেই প্রেসিডেন্ট সিলভার বর্তমান মেয়াদের শুরু
থেকেই আছেন। উভয়েই ব্রাজিলের গুরুত্বপূর্ণ মানবাধিকার কর্মী হিসেবে সম্মানিত হয়ে থাকেন।