ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিএনপির লংমার্চের সমাপনী সমাবেশ সফল করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
কলকাতায় ডিএনএ নমুনা দিলেন আনার কন্যা ডরিন
একটি পক্ষ চাচ্ছে সংস্কারের নামে নির্বাচন বিলম্ব করতে : ড. মোশাররফ
তারেক রহমানের অর্থ পাচার মামলার সাজা স্থগিত
আ.লীগের আমলে বঞ্চিত ৭৫৪ জনকে পদায়নের সুপারিশ
ময়ূখ রঞ্জন ঘোষের বক্তব্য এবং দেশের রাজনৈতিক উত্তেজনা
এখন চাঁদার রেট বাড়িয়ে নেয় বিএনপি, জামায়াত নেয় না : কাদের সিদ্দিকী
দেশের অবস্থা দেখে অনেকে আতঙ্কিত, এগুলো কী হচ্ছে
পতিত স্বৈরাচার পেছন থেকে দেশ অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টায় আছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ দেশের অবস্থা দেখে অনেকে আতঙ্কিত, উদ্বিগ্ন। এগুলো কি হচ্ছে? আসলে আপনাদের বুঝতে হবে, আমাদের সেই শত্রুরা যারা সামনে থেকে চলে গেছে। এখন তারা পেছনে থেকে দেশকে আবার অস্থির করে তুলছে। আমাদের সজাগ থেকে ধৈর্য ধরতে হবে।
মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘তারেক রহমান: পলিটিক্স এন্ড পলিসিস কনটেমপরারি বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এ অভিযোগ করেন। লেখক মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে নিউইয়র্কের ‘উড ব্রিজ’। ৫৭১ পৃষ্ঠার এই বইয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জীবন-কর্ম-রাজনীতির নানা দিক তুলে ধরা হয়েছে।
বিএনপি
মহাসচিব বলেন, এই সরকার ব্যর্থ হলে অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে যাবে, বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যাবে, আমরা আবার সেই অন্ধকারে চলে যাবো। তাই আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। তিনি বলেন, সংবাদপত্রের ওপর, স্বাধীন মত প্রকাশের ওপর আঘাত শুরু হয়েছে। যার জন্য আমরা সব সময় সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি। ২০০১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পর তিনি প্রথম সংবাদপত্রকে মুক্ত করেছিলেন। সংবাদপত্র সবচেয়ে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করেছে বিএনপির সময়ে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের সভাপতিত্বে ও সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফারজানা শারমিন পুতুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সাংবাদিক শফিক রেহমান, চারুকলা ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক আবদুস সাত্তার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এবিএম
ওবায়দুল ইসলামসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, কূটনীতিক ও বিএনপির বিভিন্ন স্তরের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
মহাসচিব বলেন, এই সরকার ব্যর্থ হলে অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে যাবে, বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যাবে, আমরা আবার সেই অন্ধকারে চলে যাবো। তাই আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। তিনি বলেন, সংবাদপত্রের ওপর, স্বাধীন মত প্রকাশের ওপর আঘাত শুরু হয়েছে। যার জন্য আমরা সব সময় সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি। ২০০১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পর তিনি প্রথম সংবাদপত্রকে মুক্ত করেছিলেন। সংবাদপত্র সবচেয়ে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করেছে বিএনপির সময়ে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের সভাপতিত্বে ও সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফারজানা শারমিন পুতুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সাংবাদিক শফিক রেহমান, চারুকলা ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক আবদুস সাত্তার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এবিএম
ওবায়দুল ইসলামসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, কূটনীতিক ও বিএনপির বিভিন্ন স্তরের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।