ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
জাল ফেলেই মিলল ১০২ মণ ইলিশ
১০২ মণ ইলিশ নিয়ে আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে এসেছে একটি মাছ ধরা ট্রলার। শুক্রবার দুপুরে এসব মাছ আলীপুরে মেসার্স কামাল ফিস নামের একটি মৎস্য আড়তে পৌঁছানো হয়। পরে মাছগুলো নিলামের মাধ্যমে বিক্রি হয় ১৯ লাখ ২০ হাজার ৩শ টাকায়। বৃহস্পতিবার জাল ফেলে তুলতেই ১০২ মণ মাছ পেয়েছে ওই ট্রলারের জেলেরা।
বৃহস্পতিবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ৯৫ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে মাছগুলো ধরা পড়ে বলে ওই ট্রলারের জেলেরা জানিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আলীপুরের এফবি নাহিদা আক্তার নামের মাছধরা ট্রলারটি গত ১৬ সেপ্টেম্বর ঘাট থেকে সমুদ্রে মাছ শিকারে যায়। তিন দিন সমুদ্রের বিভিন্ন স্থানে জাল ফেলে কাঙ্ক্ষিত মাছ পায়নি। বৃহস্পতিবার জাল ফেলে তুলতেই
১০২ মণ মাছ পেয়েছে। মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে তিনটি সাইজে আলাদা করা হয়। তবে মাছের সাইজ ছোট হওয়ায় দাম কম পেয়েছেন বলেও জানান জেলেরা। ৬০০ গ্রাম থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ২৫ হাজার টাকা, ৪০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ মাছ ২০ হাজার টাকা এবং ছোট সাইজের প্রতি মণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ তিন লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৯ লাখ ২০ হাজার তিনশ টাকার মাছ বিক্রি হয়। এফবি নাহিদা আক্তার ট্রলারের মালিক আব্দুল মান্নান বেপারি জানান, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়েছে।
তারা লোকসান গুনছিলেন। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন বলে জানান মান্নান বেপারি।
১০২ মণ মাছ পেয়েছে। মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে তিনটি সাইজে আলাদা করা হয়। তবে মাছের সাইজ ছোট হওয়ায় দাম কম পেয়েছেন বলেও জানান জেলেরা। ৬০০ গ্রাম থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ২৫ হাজার টাকা, ৪০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ মাছ ২০ হাজার টাকা এবং ছোট সাইজের প্রতি মণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ তিন লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৯ লাখ ২০ হাজার তিনশ টাকার মাছ বিক্রি হয়। এফবি নাহিদা আক্তার ট্রলারের মালিক আব্দুল মান্নান বেপারি জানান, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়েছে।
তারা লোকসান গুনছিলেন। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন বলে জানান মান্নান বেপারি।