ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি নিয়ে সারজিসের স্ট্যাটাস
দুর্নীতি ঢাকতে গোপন বৈঠক রসিদ দিয়ে ঘুষের ফান্ড
৩৮০১ কোটি টাকার প্রকল্পে পরামর্শেই খরচ ৮০৮ কোটি
জাহাঙ্গীরের অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি নাকি দায়িত্বহীনতার প্রমাণ? – হত্যাকাণ্ড বন্ধে ম্যাজিক লাগে না, লাগে সৎসাহস আর যোগ্যতা
দুদকের তদন্তে অর্ধেক আসামি খালাস : ইউনুসের রাজনৈতিক মামলাবাজির চূড়ান্ত পরাজয়
“যখন ৬ টা লাশ পড়লো আমি সাথে সাথে ইনকোয়ারি কমিটি করলাম তদন্ত করতে, সেই তদন্ত ইউনূস সাহেব বন্ধ করলো কেন?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
জুলাই–আগস্ট ২০২৪-এর সহিংসতা নিয়ে পিবিআই তদন্ত: ৫৬% মামলা “মিথ্যা ও ভিত্তিহীন”, বেশির ভাগ মামলায় ৯০% পর্যন্ত আসামির সঙ্গে ঘটনার কোনো সংযোগ নেই
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে আযমীর বক্তব্য ব্যক্তিগত
জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আযমীর বক্তব্যকে ‘তার ব্যক্তিগত’ দাবি করে এর দায় জামায়াতে ইসলামীর নয় বলে জানিয়েছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীতে একটি হোটেলে আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও সহানুভূতি বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন তিনি।
জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আব্দুল্লাহিল আমান আযমী জামায়াতের সদস্য নন। সুতরাং তিনি জাতীয় সংগীত পরিবর্তন নিয়ে যা বলেছেন তা তার একান্ত ব্যক্তিগত মন্তব্য। এর ব্যাখ্যার দায় জামায়াতে ইসলামীর নয়।
দেশের ৪৮ জন বিশিষ্ট নাগরিকের দেওয়া
বিবৃতিতে ‘জামায়াতে ইসলামীর আমির জাতিকে অতীতের সবকিছু ভুলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন’ বলে উল্লেখ করা হলেও জামায়াতের আমির এ ধরনের কথা বলেননি বলে জানান তিনি। তাই এমন বিবৃতির কোনো প্রতিক্রিয়া জামায়াত দেখাবে না বলেও যোগ করেন কেন্দ্রীয় এই নেতা। তিনি বলেন, দেশের সংস্কার এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রযন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ফ্যাসিবাদের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে। সংবিধানের সংস্কার, ইলেকশন কমিশনের সংস্কার করতে হবে। আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে গত ১৫ বছরে দলীয়করণ হয়েছিল, সেগুলোর সংস্কার করতে হবে। অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, গত ১৫ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগবে। অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য সব সংস্কার সম্ভব না হলেও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে
যেগুলো করা দরকার, এখন সেটি করাই বড় চ্যালেঞ্জ। প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে মহানগর জামায়াতের আমির এটিএম আজম খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাহবুবুর রহমান বেলাল, জামায়াতের জেলা আমির অধ্যাপক গোলাম রব্বানী, সেক্রেটারি ওবায়দুল্লাহ সালাফী ও মহানগর শিবিরের সেক্রেটারী নুরুল হুদাসহ অন্য নেতারা। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে জামায়াতের পক্ষ থেকে সহায়তার অর্থ তুলে দেওয়া হয়। এসময় শহীদ পরিবারের সদস্যসহ জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিবৃতিতে ‘জামায়াতে ইসলামীর আমির জাতিকে অতীতের সবকিছু ভুলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন’ বলে উল্লেখ করা হলেও জামায়াতের আমির এ ধরনের কথা বলেননি বলে জানান তিনি। তাই এমন বিবৃতির কোনো প্রতিক্রিয়া জামায়াত দেখাবে না বলেও যোগ করেন কেন্দ্রীয় এই নেতা। তিনি বলেন, দেশের সংস্কার এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। গত ১৫ বছরে রাষ্ট্রযন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ফ্যাসিবাদের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে। সংবিধানের সংস্কার, ইলেকশন কমিশনের সংস্কার করতে হবে। আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে গত ১৫ বছরে দলীয়করণ হয়েছিল, সেগুলোর সংস্কার করতে হবে। অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, গত ১৫ বছরের জঞ্জাল পরিষ্কার করতে দীর্ঘ সময় লাগবে। অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য সব সংস্কার সম্ভব না হলেও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে
যেগুলো করা দরকার, এখন সেটি করাই বড় চ্যালেঞ্জ। প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো করে একটি নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে মহানগর জামায়াতের আমির এটিএম আজম খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাহবুবুর রহমান বেলাল, জামায়াতের জেলা আমির অধ্যাপক গোলাম রব্বানী, সেক্রেটারি ওবায়দুল্লাহ সালাফী ও মহানগর শিবিরের সেক্রেটারী নুরুল হুদাসহ অন্য নেতারা। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে জামায়াতের পক্ষ থেকে সহায়তার অর্থ তুলে দেওয়া হয়। এসময় শহীদ পরিবারের সদস্যসহ জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।



