ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
ট্যানেল দিয়ে ইউরোপে অনুপ্রবেশ, বাংলাদেশিসহ আটক ১৩০
থাইল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করল কম্বোডিয়া
মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা
বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ইরান
ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ বললেও থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘাত চলছে
ইসরায়েলকে বাঁচাতে শক্তিধর আরব দেশের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
মধ্যপ্রাচ্যে একসঙ্গে দুই দেশে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। নতুন করে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। যদি তা বাস্তবে রূপ নেয় তবে নিরাপদ থাকবে না তেলআবিব। তাই নিজের পরম মিত্র ইসরায়েলকে বাঁচাতে এবার আরব বিশ্বের শক্তিধর এক দেশের দ্বারস্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
অনেকে বলছেন, ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ালে ইসরায়েল রাষ্ট্রেরই অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। তাই বন্ধুকে বাঁচাতে যতভাবে চেষ্টা-তদবির করা যায়, তা করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এরই অংশ হিসেবে সামরিক দিক থেকে আরব বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশ মিসরের দ্বারস্থ হয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বেদর আব্দুলাতির সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন তার মার্কিন
সমকক্ষ অ্যান্টনি ব্লিনকেন। পরে এ নিয়ে এক বিবৃতি দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। বিবৃতিতে বলা হয়, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত এবং ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির ব্যাপারে কায়রোর আরও সহায়তা চায় ওয়াশিংটন। অতীতে সুদানের সংঘাত নিরসনে ভূমিকা রেখেছিল কায়রো। আর তাই মিসরকে গাজা ইস্যুতে একই ভূমিকায় দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। গেল সপ্তাহে ইসরায়েলে হামলা চালায় ইরান। এরপর লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। হত্যা করা হয় হিজুবল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে। এরপর ইসরায়েলে ১৮০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। এতে মধ্যপ্রাচ্যে বড় সংঘাতের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ইরান বলছে, তারা আর হামলা করবে না। তবে ইসরায়েল জবাব দিলে তাদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত। কিন্তু এবার পাল্টাপাল্টি হামলা না হলেও উত্তেজনা থামছে
না। লেবানন ও গাজায় যুদ্ধবিরতি হলেই সেই উত্তেজনা প্রশমন হতে পারে।
সমকক্ষ অ্যান্টনি ব্লিনকেন। পরে এ নিয়ে এক বিবৃতি দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। বিবৃতিতে বলা হয়, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত এবং ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির ব্যাপারে কায়রোর আরও সহায়তা চায় ওয়াশিংটন। অতীতে সুদানের সংঘাত নিরসনে ভূমিকা রেখেছিল কায়রো। আর তাই মিসরকে গাজা ইস্যুতে একই ভূমিকায় দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। গেল সপ্তাহে ইসরায়েলে হামলা চালায় ইরান। এরপর লেবাননে স্থল অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। হত্যা করা হয় হিজুবল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে। এরপর ইসরায়েলে ১৮০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। এতে মধ্যপ্রাচ্যে বড় সংঘাতের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ইরান বলছে, তারা আর হামলা করবে না। তবে ইসরায়েল জবাব দিলে তাদের ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত। কিন্তু এবার পাল্টাপাল্টি হামলা না হলেও উত্তেজনা থামছে
না। লেবানন ও গাজায় যুদ্ধবিরতি হলেই সেই উত্তেজনা প্রশমন হতে পারে।



