
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিমানবন্দরে আগুন: ২৫০ কারখানার পণ্য ধ্বংসের শঙ্কা, আতঙ্কে গার্মেন্টস খাত

৫ ঘন্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন, উল্টো বেড়েছে তীব্রতা: ইউনূস সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

বাংলাদেশ পুলিশের পর এবার বাংলাদেশি সেনা সদস্যদের ফেরত পাঠাচ্ছে জাতিসংঘ

সীমাহীন চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ব্যবসায়ী সমাজ: রোববার অর্ধদিবস বন্ধ থাকবে দেশের সব গাড়ির শোরুম

আবারও বাংলাদেশের বিপদে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ভারত

মিম্বারে বসেই ছিঁড়ে ফেললেন সেই খতিব

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
অর্থ পাচারে গন্তব্য দেশের দায় কম নয়: টিআইবি

বাংলাদেশ থেকে পাচার অর্থের বেশিরভাগই যায় উন্নত দেশে। রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের অনেকেরই ওইসব দেশে সম্পদ অর্জনের তথ্য আসছে। আর্ন্তজাতিক প্রতিশ্রুতি ও দায়িত্বের অংশ হিসাবে পাচারের অর্থ ফেরাতে ওইসব দেশকে দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছে। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে বিবৃতিটি পাঠানো হয়। সংস্থাটি মনে করে পাচার প্রতিরোধ ও পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার দায়িত্ব মূলত বাংলাদেশের। কিন্তু যেসব দেশে বিনিয়োগ করা হয়েছে ওই দেশের দায় কম নয়।
বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং সুইজারল্যান্ড অর্থ পাচারের স্বর্গে পরিণত হয়েছে। পাশাপাশি গত কয়েক দশকে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, মালয়েশিয়া
এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোও অর্থ পাচারের আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। ওইসব দেশে দক্ষ আইন সংস্থা, ট্রাস্ট কোম্পানি, অফশোর বিশেষজ্ঞ, রিয়েল এস্টেট এজেন্ট, হিসাবরক্ষক, নিয়ন্ত্রক বিশেষজ্ঞ, ব্যাংকিং এবং আর্থিক সেবা সংস্থার শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে। সিন্ডিকেটগুলো পাচারের জন্য গোপন চুক্তি করে। এরা অর্থ পাচার সহজ করে তুলেছে। তারা অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং বিলাসবহুল পণ্যে লাভজনক বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করে।’ তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সরকারের নীতিমালায় ঘাটতির সুযোগ নিয়ে অর্থ পাচার হয়। এমন অনেক দেশ রয়েছে, যারা পাচার অর্থ ট্রাস্ট, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ এমনকি বিনিয়োগের বিনিময়ে নাগরিকত্ব পর্যন্ত দিয়ে থাকে। এ সুযোগে পাচারকারীরা উৎসাহিত হচ্ছে।’ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, দুবাই এবং
সিঙ্গাপুরের মতো দেশের সরকারের প্রতি টিআইবি বেশ কিছু দাবি জানিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশি নাগরিক বা প্রতিষ্ঠানের অবৈধ সম্পদ চিহ্নিত ও স্থগিত করা, পাচারে জড়িত সিন্ডিকেট বিলুপ্তির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ এবং চুরি যাওয়া সম্পদ ফেরত পাঠাতে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা এবং পাচারকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনা।
এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোও অর্থ পাচারের আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। ওইসব দেশে দক্ষ আইন সংস্থা, ট্রাস্ট কোম্পানি, অফশোর বিশেষজ্ঞ, রিয়েল এস্টেট এজেন্ট, হিসাবরক্ষক, নিয়ন্ত্রক বিশেষজ্ঞ, ব্যাংকিং এবং আর্থিক সেবা সংস্থার শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে। সিন্ডিকেটগুলো পাচারের জন্য গোপন চুক্তি করে। এরা অর্থ পাচার সহজ করে তুলেছে। তারা অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং বিলাসবহুল পণ্যে লাভজনক বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করে।’ তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সরকারের নীতিমালায় ঘাটতির সুযোগ নিয়ে অর্থ পাচার হয়। এমন অনেক দেশ রয়েছে, যারা পাচার অর্থ ট্রাস্ট, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ এমনকি বিনিয়োগের বিনিময়ে নাগরিকত্ব পর্যন্ত দিয়ে থাকে। এ সুযোগে পাচারকারীরা উৎসাহিত হচ্ছে।’ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, দুবাই এবং
সিঙ্গাপুরের মতো দেশের সরকারের প্রতি টিআইবি বেশ কিছু দাবি জানিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশি নাগরিক বা প্রতিষ্ঠানের অবৈধ সম্পদ চিহ্নিত ও স্থগিত করা, পাচারে জড়িত সিন্ডিকেট বিলুপ্তির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ এবং চুরি যাওয়া সম্পদ ফেরত পাঠাতে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা এবং পাচারকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনা।