ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশপ কুবির কঠোর সমালোচনা : আন্তর্জাতিক বিবেকের জাগরণ নাকি ইউনুসের পতনের শুরু?
“আমরা খুব দুর্ভোগের মধ্যে আছি, আগেই ভালো ছিলাম” — জনমত
জমিতে এখন ফসল নয়, ফলছে গ্রেনেড : ইউনুসের অবৈধ শাসনে বাংলাদেশ যেভাবে জঙ্গিদের স্বর্গভূমি হয়ে উঠছে . . .
ইউনুস সরকারের আইসিসি-ইন্টারপোল নাটক : ফাঁকা আওয়াজের রাজনীতি
শেখ হাসিনার রায়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক বাংলাদেশি সাংবাদিকদের উদ্বেগ
শাহরিয়ার কবিরের আটক ‘সম্পূর্ণ বেআইনি’ ও আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন: জাতিসংঘ,
সংকেত ও টেলিকমের কাজেই ৫০ কোটি টাকা নয়ছয়
‘প্রশাসন আমাদের কথায় ওঠবস করবে, আমাদের কথায় গ্রেফতার করবে : শাহজাহান চৌধুরী
আগামী নির্বাচনে প্রশাসনকে দলের নিয়ন্ত্রণে রাখার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শাহজাহান চৌধুরী। তিনি বলেছেন, শুধু জনগণ দিয়ে নির্বাচন হবে না, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের তাদের আন্ডারে (নিয়ন্ত্রণে) নিয়ে আসতে হবে।
সম্প্রতি এক কর্মী সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যে তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন। শাহজাহান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের আমিরে জামাত যদি থাকতো আমি বলতাম, নির্বাচন শুধু জনগণ দিয়ে নয়। যার যার নির্বাচনী এলাকায় প্রশাসনের যারা আছে, তাদের সবাইকে আমাদের আন্ডারে নিয়ে আসতে হবে।’
প্রশাসনের ওপর দলীয় প্রভাব বিস্তারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে। আমাদের কথায় গ্রেফতার করবে, আমাদের কথায় মামলা
হারাবে।’ বক্তব্যে তিনি শিক্ষক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় প্রাইমারি স্কুলের মাস্টার ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষককে দাঁড়িপাল্লার কথা বলতে হবে।’ পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নির্দেশ মানার বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ আপনার পেছনে পেছনে হাঁটবে। ওসি সাহেব সকালবেলায় আপনার প্রোগ্রাম জেনে নেবে এবং আপনাকে প্রটোকল দেবে। টিএনও সাহেব যা উন্নয়ন এসেছে, সমস্ত উন্নয়নের হিসাব নমিনির কাছে খুঁজে বের করে বুঝিয়ে দেবেন।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার এই বক্তব্যের ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা যেখানে কাম্য, সেখানে একজন প্রার্থীর
এমন বক্তব্য কতটা যৌক্তিক।
হারাবে।’ বক্তব্যে তিনি শিক্ষক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় প্রাইমারি স্কুলের মাস্টার ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষককে দাঁড়িপাল্লার কথা বলতে হবে।’ পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নির্দেশ মানার বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশ আপনার পেছনে পেছনে হাঁটবে। ওসি সাহেব সকালবেলায় আপনার প্রোগ্রাম জেনে নেবে এবং আপনাকে প্রটোকল দেবে। টিএনও সাহেব যা উন্নয়ন এসেছে, সমস্ত উন্নয়নের হিসাব নমিনির কাছে খুঁজে বের করে বুঝিয়ে দেবেন।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার এই বক্তব্যের ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা যেখানে কাম্য, সেখানে একজন প্রার্থীর
এমন বক্তব্য কতটা যৌক্তিক।



