ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মসজিদের শহর ঢাকা থেকে লাশের শহরের অভিমুখে যাত্রা
ড. ইউনুস দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে কূটনৈতিক দৌড়ঝাপ
এবার বাংলাদেশ পুলিশকে পুলিশিং শেখাতে আসছে পাকিস্তান
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শুভেচ্ছা বার্তা
২০১৭ সালে মৃত ব্যক্তিও মামলার আসামি! ফেসবুকে ছেলের স্ট্যাটাস
‘সাজানো নির্বাচনের’ লক্ষ্যেই তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা এখনই কার্যকর হচ্ছে না: জয়
“আমার কোনো অভিভাবক নেই, তোমরাই আমার অভিভাবক” – জেনারেল ওয়াকার
শেখ হাসিনার রায় ও জঙ্গিবাদ নিয়ে ভারতের কঠোর আল্টিমেটাম এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ
দিল্লির হাতে জঙ্গিবাদের প্রমাণ: বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতে হামলার ছক কষা হচ্ছে—এমন অভিযোগে অজিত দোভালের ‘ডসিয়ার’ বা প্রমাণপত্র হস্তান্তর।
শেখ হাসিনা ইস্যুতে চরম অসন্তোষ: শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড বা সম্ভাব্য রায় নিয়ে ভারতের তীব্র প্রতিক্রিয়া ও সতর্কবার্তা।
আইএসআই ও জঙ্গি যোগসাজশ: স্যাটেলাইট ইমেজ ও ডিজিটাল রেকর্ডসহ বাংলাদেশে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার সক্রিয়তার অভিযোগ।
বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত, বাংলাদেশ ও ভারতীয় সেনা উপস্থিতি: দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের নজিরবিহীন অংশগ্রহণ ও নির্বাচন নিয়ে আলোচনা।
বাংলাদেশ ও ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কে নতুন করে টানাপড়েন সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক ইস্যুতে নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ঢাকাকে কড়া বার্তা দিয়েছে ভারত। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও
বাংলাদেশের বিশেষ প্রতিনিধি নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের মধ্যকার এই বৈঠকে জঙ্গিবাদ দমন এবং শেখ হাসিনার বিচার ইস্যুতে ভারতের অবস্থান ছিল অত্যন্ত কঠোর, যা কার্যত আল্টিমেটামের রূপ নিয়েছে। বৈঠকের সবচেয়ে উত্তপ্ত বিষয় ছিল আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ। ভারত অভিযোগ করেছে, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগে বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। অজিত দোভাল অভিযোগের স্বপক্ষে খলিলুর রহমানের হাতে একটি সুনির্দিষ্ট ‘ডসিয়ার’ বা প্রমাণপত্র তুলে দেন। এই নথিতে জঙ্গিদের গোপন আস্তানা, ডিজিটাল যোগাযোগ রেকর্ড, স্যাটেলাইট ইমেজ এবং ধৃত জঙ্গিদের জবানবন্দি রয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া বাংলাদেশে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI)-এর তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং
এ বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করে। নিরাপত্তা ইস্যুর বাইরেও রাজনৈতিক আলোচনায় বড় ছায়া ফেলেছে শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড বা তার বিরুদ্ধে কঠোর কোনো রায় হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ভারত চরম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত দুই দেশের সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বৈঠকের দ্বিতীয় পর্বে এক নজিরবিহীন ঘটনা দেখা যায়, যেখানে অজিত দোভাল ও খলিলুর রহমানের সাথে যোগ দেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের দুই শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা। সেখানে নিরাপত্তা ইস্যুর পাশাপাশি বাংলাদেশে একটি ‘ইনক্লুসিভ’ বা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে আলোচিত হয়। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তৃতীয় কোনো
দেশের রাষ্ট্রদূতের উপস্থিতি কূটনৈতিক মহলে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বৈঠক শেষে খলিলুর রহমান দ্রুত ঢাকা ফিরে এলেও, ভারতের দেওয়া এই ডসিয়ার এবং রাজনৈতিক বার্তা ঢাকার জন্য বড় ধরনের অস্বস্তি ও চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
বাংলাদেশের বিশেষ প্রতিনিধি নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের মধ্যকার এই বৈঠকে জঙ্গিবাদ দমন এবং শেখ হাসিনার বিচার ইস্যুতে ভারতের অবস্থান ছিল অত্যন্ত কঠোর, যা কার্যত আল্টিমেটামের রূপ নিয়েছে। বৈঠকের সবচেয়ে উত্তপ্ত বিষয় ছিল আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ। ভারত অভিযোগ করেছে, সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগে বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। অজিত দোভাল অভিযোগের স্বপক্ষে খলিলুর রহমানের হাতে একটি সুনির্দিষ্ট ‘ডসিয়ার’ বা প্রমাণপত্র তুলে দেন। এই নথিতে জঙ্গিদের গোপন আস্তানা, ডিজিটাল যোগাযোগ রেকর্ড, স্যাটেলাইট ইমেজ এবং ধৃত জঙ্গিদের জবানবন্দি রয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া বাংলাদেশে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই (ISI)-এর তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও ভারত উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং
এ বিষয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করে। নিরাপত্তা ইস্যুর বাইরেও রাজনৈতিক আলোচনায় বড় ছায়া ফেলেছে শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড বা তার বিরুদ্ধে কঠোর কোনো রায় হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ভারত চরম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত দুই দেশের সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বৈঠকের দ্বিতীয় পর্বে এক নজিরবিহীন ঘটনা দেখা যায়, যেখানে অজিত দোভাল ও খলিলুর রহমানের সাথে যোগ দেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের দুই শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা। সেখানে নিরাপত্তা ইস্যুর পাশাপাশি বাংলাদেশে একটি ‘ইনক্লুসিভ’ বা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের বিষয়টিও গুরুত্বের সাথে আলোচিত হয়। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তৃতীয় কোনো
দেশের রাষ্ট্রদূতের উপস্থিতি কূটনৈতিক মহলে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বৈঠক শেষে খলিলুর রহমান দ্রুত ঢাকা ফিরে এলেও, ভারতের দেওয়া এই ডসিয়ার এবং রাজনৈতিক বার্তা ঢাকার জন্য বড় ধরনের অস্বস্তি ও চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।



