ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আমি ক্ষুব্ধ, আমি কষ্ট পাচ্ছি: শেখ হাসিনার আইনজীবী
অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূসের অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রদত্ত রায়ের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
‘ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় মানি না’, ট্রাইব্যুনালের রায় প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগের শাটডাউন ঘোষণা
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন শেখ হাসিনা
৩২ নম্বরে উত্তেজনা, সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের কারাদণ্ড
৩২ নম্বরে বুলডোজার নিয়ে যাওয়া দলকে ‘রাজাকার’ আখ্যা শাওনের
অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনুসের শাসনামলে কতটুকু শান্তিতে আছে দেশের মানুষ?
অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনুসের শাসনামলে কতটুকু শান্তিতে আছে দেশের মানুষ? দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেশের সংখ্যাগুরুদের হাতে, সেই সংখ্যালঘু মানুষেরা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যবসায়ীর অধীনে কেমন আছে?
একটা পরিসংখ্যান দেখা যাক। আগস্ট ২০২৪ সাল থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে সারাদেশে ২,৪৪২টি নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে যেখানে ধর্ষণ, হত্যা, অগ্নিসংযোগ, মন্দির ভাঙচুর, জমি দখল — সবই স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে শুধু ২০২৪ সালের ৫ আগস্টেই ১,৪৫২টি হামলা হয়েছে! এর পর ১৫ দিনে ২,০১০টি আক্রমণের ঘটনা ঘটে যেখানে ৬৯টি মন্দির আক্রান্ত, ১৫৭টি হিন্দু পরিবারের বাসস্থান ও ব্যবসা ধ্বংস করা হয়।
এই হামলা গুলোর রহস্য উদ্ঘাটন বা ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার প্রদানে ইউনুস সরকার কি উদ্যোগ
নিয়েছিল? সরকার বলেছিল এগুলো রাজনৈতিক হামলা, শুধু তাই নয় এই প্রতিটি হামলার পেছনে যারা দায়ী তাদেরকে গণহারে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এবার তাহলে ভাবুন, শান্তিব্যবসায়ী সুদখোর ইউনুসের আমলে কে শান্তিতে আছে? ুধু জুলাই জঙ্গি ও অন্তর্বর্তী লুটেরারা শান্তিতে আছে। দেশের আর একজন মানুষও এই অবৈধ সরকারের শাসনে নিরাপদ নেই, শান্তিতে নেই। ২০২৪ এর পরে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ২৭ জন সংখ্যালঘুকে খুন করা হয়েছে, ২০টি ধর্ষণ বা যৌন সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, ৫৯টি ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা হয়েছে। এই নাশকতারও কোন বিচার নেই। কারণ ইউনুস সরকার আগেই ধর্মীয় সহিংসতাকে রাজনৈতিক কোন্দল বলে ঘোষণা দিয়ে দিয়েছে, যাতে করে দেশ থেকে সকল অমুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করা যায়।
অমুসলিমদের সম্পত্তি, ব্যবসা, জমিজমার ওপর দখল চলছে, লুটপাট চলছে। এর সবই ঘটছে সরকারের প্ররোচনায়, ইউনুসপন্থীদের উসকানিতে, বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি-হেফাজত-চরমোনাইদের সন্ত্রাসীদের হাতে। জুলাই মাসে যারা তরুণদের উস্কে দিয়েছিল সেই সমন্বয়কেরা গলার রগ মোটা করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে কিন্তু সংখ্যালঘুদের অধিকারের পক্ষে কথা বলে না। যে শিল্পী-সাংবাদিক-সুশীলরা আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে সকাল-বিকাল, সেই বুদ্ধিজীবীরা সংখ্যালঘুদের পক্ষে কথা বলে না। কেন? শুধু মাত্র ডলারের লোভে, ক্ষমতার লোভে। বাংলাদেশ আজ সন্ত্রাসী-জঙ্গি-লুটেরা-ধর্ষক-নিপীড়ক-লোভী-ক্ষমতালিপ্সুদের খেলাঘরে পরিণত হয়েছে। এই বন্দোবস্ত নস্যাৎ করতে হবে। ইউনুসের জঙ্গিবাদ উৎখাত করতে হবে ১৭ নভেম্বর সর্বাত্মক লকডাউন সফল করুন ইউনুসের গদি ছিঁড়ে ফেলুন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
নিয়েছিল? সরকার বলেছিল এগুলো রাজনৈতিক হামলা, শুধু তাই নয় এই প্রতিটি হামলার পেছনে যারা দায়ী তাদেরকে গণহারে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এবার তাহলে ভাবুন, শান্তিব্যবসায়ী সুদখোর ইউনুসের আমলে কে শান্তিতে আছে? ুধু জুলাই জঙ্গি ও অন্তর্বর্তী লুটেরারা শান্তিতে আছে। দেশের আর একজন মানুষও এই অবৈধ সরকারের শাসনে নিরাপদ নেই, শান্তিতে নেই। ২০২৪ এর পরে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ২৭ জন সংখ্যালঘুকে খুন করা হয়েছে, ২০টি ধর্ষণ বা যৌন সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, ৫৯টি ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা হয়েছে। এই নাশকতারও কোন বিচার নেই। কারণ ইউনুস সরকার আগেই ধর্মীয় সহিংসতাকে রাজনৈতিক কোন্দল বলে ঘোষণা দিয়ে দিয়েছে, যাতে করে দেশ থেকে সকল অমুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করা যায়।
অমুসলিমদের সম্পত্তি, ব্যবসা, জমিজমার ওপর দখল চলছে, লুটপাট চলছে। এর সবই ঘটছে সরকারের প্ররোচনায়, ইউনুসপন্থীদের উসকানিতে, বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি-হেফাজত-চরমোনাইদের সন্ত্রাসীদের হাতে। জুলাই মাসে যারা তরুণদের উস্কে দিয়েছিল সেই সমন্বয়কেরা গলার রগ মোটা করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে কিন্তু সংখ্যালঘুদের অধিকারের পক্ষে কথা বলে না। যে শিল্পী-সাংবাদিক-সুশীলরা আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে সকাল-বিকাল, সেই বুদ্ধিজীবীরা সংখ্যালঘুদের পক্ষে কথা বলে না। কেন? শুধু মাত্র ডলারের লোভে, ক্ষমতার লোভে। বাংলাদেশ আজ সন্ত্রাসী-জঙ্গি-লুটেরা-ধর্ষক-নিপীড়ক-লোভী-ক্ষমতালিপ্সুদের খেলাঘরে পরিণত হয়েছে। এই বন্দোবস্ত নস্যাৎ করতে হবে। ইউনুসের জঙ্গিবাদ উৎখাত করতে হবে ১৭ নভেম্বর সর্বাত্মক লকডাউন সফল করুন ইউনুসের গদি ছিঁড়ে ফেলুন। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু



