ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জাপা, মনোনয়ন বিক্রি শুরু
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ
ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।
ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
সম্রাটসহ বহিষ্কৃতদের শর্তসাপেক্ষ সাধারণ ক্ষমা, ‘খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং-এর’ পতন নিশ্চিতের নির্দেশ যুবলীগের
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ সংগঠনের শৃঙ্খলা জোরদার এবং চলমান রাজনৈতিক আন্দোলনকে তীব্র করার লক্ষ্যে বড় ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটসহ পূর্বে সাময়িক বা স্থায়ীভাবে বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীদের প্রতি সাধারণ ক্ষমা প্রদর্শন করে তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। তবে এই সাধারণ ক্ষমার সঙ্গে শর্ত জুড়ে দিয়ে সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ড. ইউনূসের পতন নিশ্চিতের জন্য কঠোর রাজনৈতিক নির্দেশনা জারি করেছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের দপ্তর সেল থেকে প্রেরিত এক জরুরি বার্তায় এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
শর্তসাপেক্ষ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
দপ্তর সেলের বার্তায় বলা হয়, সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এবং সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব
মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল গঠনতন্ত্রের ২২ (ক) ধারা মোতাবেক এই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন। এই ক্ষমা শর্তসাপেক্ষ। শর্ত হলো, সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীরা ভবিষ্যতে সংগঠনের স্বার্থবিরোধী বা শৃঙ্খলাভঙ্গমূলক কর্মকান্ডে অথবা গঠনতন্ত্র, নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপে আর কোনোভাবে সম্পৃক্ত হবেন না। এই প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হলো বলে বার্তায় উল্লেখ করা হয়। ‘খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং-এর’ পতন নিশ্চিতের ডাক বহিষ্কৃতদের ক্ষমা প্রদর্শনের পাশাপাশি সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব অবিলম্বে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়ার কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। বার্তায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সরাসরি আক্রমণ করে বলা হয়: সকল নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে খুনি-ফ্যাসিস্ট ও গণশত্রু ইউনূস গং-এর পদত্যাগ নিশ্চিত করবেন। নির্দেশনায় যুবলীগের নেতা-কর্মীদের খুন, নৃশংসতা, কারাবন্দীকরণ
ও নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়ে চলমান পতন আন্দোলনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এই আন্দোলনের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো—রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্তরণ নিশ্চিত করা। দপ্তর সেল থেকে প্রেরিত বার্তায় সকল নেতা-কর্মীকে মনোবল চাঙ্গা রাখার আহ্বান জানিয়ে শেষে বলা হয়, "বিজয় আসবেই।" বার্তা প্রেরক: দপ্তর সেল, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।
মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল গঠনতন্ত্রের ২২ (ক) ধারা মোতাবেক এই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন। এই ক্ষমা শর্তসাপেক্ষ। শর্ত হলো, সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীরা ভবিষ্যতে সংগঠনের স্বার্থবিরোধী বা শৃঙ্খলাভঙ্গমূলক কর্মকান্ডে অথবা গঠনতন্ত্র, নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপে আর কোনোভাবে সম্পৃক্ত হবেন না। এই প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হলো বলে বার্তায় উল্লেখ করা হয়। ‘খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং-এর’ পতন নিশ্চিতের ডাক বহিষ্কৃতদের ক্ষমা প্রদর্শনের পাশাপাশি সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব অবিলম্বে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়ার কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। বার্তায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সরাসরি আক্রমণ করে বলা হয়: সকল নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে খুনি-ফ্যাসিস্ট ও গণশত্রু ইউনূস গং-এর পদত্যাগ নিশ্চিত করবেন। নির্দেশনায় যুবলীগের নেতা-কর্মীদের খুন, নৃশংসতা, কারাবন্দীকরণ
ও নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়ে চলমান পতন আন্দোলনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এই আন্দোলনের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো—রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার উত্তরণ নিশ্চিত করা। দপ্তর সেল থেকে প্রেরিত বার্তায় সকল নেতা-কর্মীকে মনোবল চাঙ্গা রাখার আহ্বান জানিয়ে শেষে বলা হয়, "বিজয় আসবেই।" বার্তা প্রেরক: দপ্তর সেল, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ।



