
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ বুধবার(১৫ অক্টোবর) বিকেল চারটায় আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। এদিকে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্ব, দুর্বল ব্যবস্থাপনা এবং নির্বাচন আচরণবিধি উপেক্ষার অভিযোগ এনেছে ছাত্রদল।
ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন অভিযোগ করেন, `ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে কমিশন যে সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তা পালন করতে পারেনি।' তিনি আরও বলেন, `ভোটে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় একাধিকবার ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকছে, যা গ্রহণযোগ্য নয়।'
ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান নির্বাচন কমিশনকে ‘মেরুদণ্ডহীন’ আখ্যা দিয়ে বলেন, `এই নির্বাচন কমিশনারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রত্যাশা করা যায় না। তিনি
বিশেষ একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো আমলে নেননি।' তিনি আরও বলেন, `এটি আরেকটি প্রহসনের নির্বাচন হতে যাচ্ছে—ডাকসু, জাকসুর পথেই।' এদিকে বিকেল চারটায় ভোট গ্রহণের সময় শেষ হলে ব্যবসায়ী প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় কয়েকজন ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ চাইলেও তাঁদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। এ ছাড়া ব্যবসায়ী প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের এলইডি স্ক্রিনও এ সময় বন্ধ ছিল। বিষয়টি জানার পর ছাত্রদলসহ চারটি প্যানেলের একাধিক প্রার্থী সেখানে জড়ো হয়ে দায়িত্বরত শিক্ষকদের সঙ্গে তর্কে জড়ান।
বিশেষ একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো আমলে নেননি।' তিনি আরও বলেন, `এটি আরেকটি প্রহসনের নির্বাচন হতে যাচ্ছে—ডাকসু, জাকসুর পথেই।' এদিকে বিকেল চারটায় ভোট গ্রহণের সময় শেষ হলে ব্যবসায়ী প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় কয়েকজন ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ চাইলেও তাঁদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। এ ছাড়া ব্যবসায়ী প্রশাসন অনুষদ কেন্দ্রের এলইডি স্ক্রিনও এ সময় বন্ধ ছিল। বিষয়টি জানার পর ছাত্রদলসহ চারটি প্যানেলের একাধিক প্রার্থী সেখানে জড়ো হয়ে দায়িত্বরত শিক্ষকদের সঙ্গে তর্কে জড়ান।