
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নিহতদের মুখ ঝলসে গেছে, পরিচয় শনাক্ত হবে ডিএনএ পরীক্ষায়

চাঁদাবাজি করার সময় জনতার হাতে আটক বৈছার দুই কেন্দ্রীয় নেতা

ইউনূস শাসনে জাকার্তা মেথডে আওয়ামী লীগ নেতাদের হত্যাযজ্ঞ: স্বাধীনতাপরবর্তী বাংলাদেশে নয়া বিভীষিকা

চরম সংকটে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, আশার আলো দেখছেন না শিল্পোদ্যাক্তারা

জাতিসংঘের ঢাকা রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর গুইন লুইসের ইয়াঙ্গুন স্থানান্তর: বাংলাদেশে বিতর্কিত ভূমিকার পর নতুন দায়িত্ব

গ্রেফতারের ৪৮ ঘণ্টা পরও আদালতে তোলা হয়নি মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৪ সেনা কর্মকর্তাকে

গাড়ির হর্ন ব্যবহারে বিআরটিএ’র নির্দেশনা
প্রধানমন্ত্রী মেলোনির সাক্ষাৎ না পেয়ে রোমের মেয়রের অফিসে হাজির ড. ইউনূস: ক্ষুণ্ন দেশের ভাবমূর্তি, সমালোচনা

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ইতালি সফর ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সাথে সাক্ষাৎ না পেয়ে রোম শহরের মেয়র রবার্তো গুয়ালতিয়েরির সঙ্গে তার অফিসে গিয়ে সাক্ষাৎ এবং সেই সাক্ষাতের ধরন নিয়ে দেশজুড়ে চলছে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা। দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছেন ড. ইউনূস তার কর্মকাণ্ডে, এমনটাই বলছেন সাধারণ মানুষ।
সোমবার প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় থেকে প্রকাশিত ছবিগুলোতেও দেখা গেছে, রোমের মেয়র একক সোফায় বসা অবস্থায় রয়েছেন, আর ড. ইউনূস বসেছেন দুই আসনের সোফায় তার সফরসঙ্গী লামিয়া মোর্শেদের সঙ্গে। মেয়রের পেছনে দেখা গেছে ইতালি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং রোম সিটির পতাকা।
বিশ্ব খাদ্যফোরামে অংশ নিতে ড. ইউনূসের এই ইতালি সফর নিয়ে সমালোচকরা
বলছেন, এটি “দেশের ভাবমূর্তির জন্য নেতিবাচক”। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো দাবি করছে, এটি ছিল কেবল সৌজন্য সাক্ষাৎ, যার উদ্দেশ্য ছিল “আন্তর্জাতিক সম্পর্ক জোরদার করা।” কূটনীতিক আরিফা রহমান রুমা এ বিষয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন তার লেখায়। তিনি বলেন, “ইতালিতে বাংলাদেশের সম্মান এবং মর্যাদা ধুলোর সাথে মিশিয়ে দিয়েছেন বিশ্ব বেহায়া মোহাম্মদ ইউনূস।” রুমা বলেন, “আন্তর্জাতিক প্রোটোকলের এটি গুরুতর লঙ্ঘন। রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান কখনোই কোনো শহরের মেয়রের দপ্তরে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন না।” এই কূটনীতিক আরও বলেন, “ছবিতে দেখা গেছে মেয়র নিজে একক সোফায় বসে আছেন, অথচ মোহাম্মদ ইউনূসকে একক চেয়ারও দেয়া হয়নি। তার পাশে আরেকজনকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি বাংলাদেশের জন্য এক ধরনের কূটনৈতিক লজ্জা।” কঠোর
সমালোচনা করেছেন ড. ইউনূসের মেটিক্যুলাস প্ল্যানিংয়ের অন্যতম সমর্থক আখতারুজ্জামান আজাদ নামে একজন লেখক। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস যে আচরণ করেছেন, তা অপমানজনক এবং নজিরবিহীন। ইউনূস একজন সরকারপ্রধান হয়ে রোম সিটির মেয়রের অফিসে গিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন— যা আন্তর্জাতিক প্রোটোকল অনুযায়ী অসম্মানজনক। তার ভাষায়, “একটা দেশের সরকারপ্রধান হয়ে আজ ইউনূস অন্য একটা দেশের সামান্য একটা শহরের মেয়রের সাথে সেই মেয়রের অফিসে গিয়ে দেখা করে এসেছেন। বাংলাদেশের কোনো ইউপি মেম্বারও এভাবে নিজে গিয়ে দেখা দেন না।” এদিকে ড. ইউনূসের ইতালি সফরের প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও দেখে নেটিজেনরাও নানারকম প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। বিভিন্ন ছবিতে দেখা যায়, ইতালিতে ড. ইউনূসকে কেউ স্বাগত জানায়নি বিমানবন্দরে। এমনকি বিশ্ব খাদ্যফোরামের আয়োজক
সংস্থার পক্ষ থেকেও কেউ যাননি তাকে রিসিভ করতে। দেশের বুদ্ধিজীবী এবং বিশিষ্টজনরাও বলছেন- ইতালির প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাৎ না পেয়ে ড. ইউনূস রোমের মেয়রের সাথে তার অফিসে গিয়ে সাক্ষাৎ করে এসেছেন, এমন কাণ্ডে বিশ্ব দরবারে দেশের মর্যাদা খাটো হয়েছে।
বলছেন, এটি “দেশের ভাবমূর্তির জন্য নেতিবাচক”। অন্যদিকে প্রধান উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো দাবি করছে, এটি ছিল কেবল সৌজন্য সাক্ষাৎ, যার উদ্দেশ্য ছিল “আন্তর্জাতিক সম্পর্ক জোরদার করা।” কূটনীতিক আরিফা রহমান রুমা এ বিষয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন তার লেখায়। তিনি বলেন, “ইতালিতে বাংলাদেশের সম্মান এবং মর্যাদা ধুলোর সাথে মিশিয়ে দিয়েছেন বিশ্ব বেহায়া মোহাম্মদ ইউনূস।” রুমা বলেন, “আন্তর্জাতিক প্রোটোকলের এটি গুরুতর লঙ্ঘন। রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান কখনোই কোনো শহরের মেয়রের দপ্তরে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন না।” এই কূটনীতিক আরও বলেন, “ছবিতে দেখা গেছে মেয়র নিজে একক সোফায় বসে আছেন, অথচ মোহাম্মদ ইউনূসকে একক চেয়ারও দেয়া হয়নি। তার পাশে আরেকজনকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি বাংলাদেশের জন্য এক ধরনের কূটনৈতিক লজ্জা।” কঠোর
সমালোচনা করেছেন ড. ইউনূসের মেটিক্যুলাস প্ল্যানিংয়ের অন্যতম সমর্থক আখতারুজ্জামান আজাদ নামে একজন লেখক। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস যে আচরণ করেছেন, তা অপমানজনক এবং নজিরবিহীন। ইউনূস একজন সরকারপ্রধান হয়ে রোম সিটির মেয়রের অফিসে গিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন— যা আন্তর্জাতিক প্রোটোকল অনুযায়ী অসম্মানজনক। তার ভাষায়, “একটা দেশের সরকারপ্রধান হয়ে আজ ইউনূস অন্য একটা দেশের সামান্য একটা শহরের মেয়রের সাথে সেই মেয়রের অফিসে গিয়ে দেখা করে এসেছেন। বাংলাদেশের কোনো ইউপি মেম্বারও এভাবে নিজে গিয়ে দেখা দেন না।” এদিকে ড. ইউনূসের ইতালি সফরের প্রকাশিত ছবি ও ভিডিও দেখে নেটিজেনরাও নানারকম প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। বিভিন্ন ছবিতে দেখা যায়, ইতালিতে ড. ইউনূসকে কেউ স্বাগত জানায়নি বিমানবন্দরে। এমনকি বিশ্ব খাদ্যফোরামের আয়োজক
সংস্থার পক্ষ থেকেও কেউ যাননি তাকে রিসিভ করতে। দেশের বুদ্ধিজীবী এবং বিশিষ্টজনরাও বলছেন- ইতালির প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাৎ না পেয়ে ড. ইউনূস রোমের মেয়রের সাথে তার অফিসে গিয়ে সাক্ষাৎ করে এসেছেন, এমন কাণ্ডে বিশ্ব দরবারে দেশের মর্যাদা খাটো হয়েছে।