
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

আমির হামজা হচ্ছে সেরা বেয়াদব, বললেন তাহেরী

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আদালতে আনার দাবি তাজুলের

ইতালিতে ড. ইউনূসের অপ্রয়োজনীয় সফর: বিশ্ব খাদ্য ফোরামে অংশগ্রহণ নিয়ে সমালোচনার ঝড়

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

অনলাইন জুয়া চক্রের শীর্ষ এজেন্ট লিপু গ্রেপ্তার

ইলিয়াস কাঞ্চনের মৃত্যুর খবর গুজব, বিভ্রান্ত না হবার আহ্বান ছেলে জয়ের
সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা এবং আরএসওকে মদদ দিচ্ছে বিজিবি: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আরাকান আর্মির হুঁশিয়ারি

মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির অভিযোগ, বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির কিছু কর্মকর্তা ও সদস্য সন্ত্রাসী সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)-এর সঙ্গে যোগসাজশে পরোক্ষভাবে তাদের (আরাকান আর্মি) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছেন।
১১ই অক্টোবর, শনিবার আরাকান আর্মির রাজনৈতিক শাখা ইউনাইটেড লীগ অব আরাকান (ইউএলএ) এক বিবৃতিতে এই গুরুতর অভিযোগ তোলে।
“বাংলাদেশ-আরাকান সীমান্তে সন্ত্রাসী সংগঠন আরসা ও আরএসও-এর সামরিক কর্মকাণ্ড এবং হামলা” শীর্ষক ওই বিবৃতিতে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত বিজিবি কর্মকর্তা ও সদস্য শুধু চরমপন্থী মতাদর্শে সহানুভূতিশীল নন, বরং আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষে আহত বা নিহত আরসা সদস্যদের পরিবহন, চিকিৎসা, খাদ্য
ও অস্ত্র সরবরাহের মতো কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করছেন। ইউএলএ-এর দাবি, এসব বিজিবি সদস্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর জন্য নেতৃত্ব, নিরাপত্তা, আকাশপথে নজরদারি এবং সামরিক গোয়েন্দা তথ্যও সরবরাহ করছেন। ফলে সীমান্তে উত্তেজনা ও সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ছে। আরও অভিযোগ করা হয়, আরসা ও আরএসও-র কাছ থেকে উদ্ধার করা অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম কিছু অসাধু বিজিবি কর্মকর্তারা বিক্রি করে দিচ্ছেন, যা প্রতিবেশী দেশে চরমপন্থা ও সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে। ইউএলএ মনে করছে, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত বিজিবি কর্মকর্তা এবং মিয়ানমারের সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে গোপন এক সমঝোতার ফলে সীমান্তে যৌথ আক্রমণের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। সংগঠনটি বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে, যেন দ্রুত এসব দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া
হয় এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা ও আরএসও-র বাংলাদেশ ভূখণ্ডে প্রবেশ বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। বিবৃতিতে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ইউনূস সরকারের নিষ্ক্রিয়তা শুধু সীমান্তের স্থিতিশীলতা নয়, দুই দেশের সম্পর্ক ও পারস্পরিক আস্থাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। একইসাথে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়, বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের দমনে ব্যর্থ হলে তা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, সীমান্তের স্থিতি এবং আসিয়ান অঞ্চলের সামগ্রিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ও অস্ত্র সরবরাহের মতো কাজে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করছেন। ইউএলএ-এর দাবি, এসব বিজিবি সদস্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর জন্য নেতৃত্ব, নিরাপত্তা, আকাশপথে নজরদারি এবং সামরিক গোয়েন্দা তথ্যও সরবরাহ করছেন। ফলে সীমান্তে উত্তেজনা ও সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ছে। আরও অভিযোগ করা হয়, আরসা ও আরএসও-র কাছ থেকে উদ্ধার করা অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম কিছু অসাধু বিজিবি কর্মকর্তারা বিক্রি করে দিচ্ছেন, যা প্রতিবেশী দেশে চরমপন্থা ও সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে। ইউএলএ মনে করছে, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা, কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত বিজিবি কর্মকর্তা এবং মিয়ানমারের সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে গোপন এক সমঝোতার ফলে সীমান্তে যৌথ আক্রমণের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। সংগঠনটি বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে, যেন দ্রুত এসব দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া
হয় এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা ও আরএসও-র বাংলাদেশ ভূখণ্ডে প্রবেশ বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। বিবৃতিতে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ইউনূস সরকারের নিষ্ক্রিয়তা শুধু সীমান্তের স্থিতিশীলতা নয়, দুই দেশের সম্পর্ক ও পারস্পরিক আস্থাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। একইসাথে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়, বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের দমনে ব্যর্থ হলে তা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, সীমান্তের স্থিতি এবং আসিয়ান অঞ্চলের সামগ্রিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।