
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

‘চিরকুট লিখে না গেলে পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে’

শনিবার রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার অনুরোধ জানাল ডিএমপি

খাবারের অভাবে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর আত্মহত্যা

নদীর পানিতে বন্দি ১৩ পরিবার

‘ভিউ বাণিজ্যের জন্য আর কত নিচে নামবেন’— প্রশ্ন হৃদয়ের
ফেসবুকে কথাকাটাকাটি, টেঁটা-বল্লম নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় আধিপত্য নিয়ে ফেসবুকে কথাকাটাকাটির জেরে ঘণ্টাব্যাপী দুপক্ষের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষ চলে।
তাৎক্ষণিক আহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। আহতরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের হাজিপুর গ্রামের দুই যুবকের মধ্যে ফেসবুক কমেন্টে কথাকাটাকাটি হয় কয়েকদিন আগে। ফেসবুকের পোস্টটি ছিল বিজয়নগর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নকে দুই টুকরা করে ৩টি ইউনিয়নকে (বুধন্তি, হরষপুর ও চান্দুরা) ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এবং বাকি ৭টি ইউনিয়নকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে রেখে ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে ভাগ করা হয়েছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত, হতাশাজনক ও বেআইনি।
উপজেলার সব ইউনিয়নকে এক ও অভিন্ন রাখার পক্ষে ছিল কেউ, আবার কেউ ছিল বিপক্ষে। সেই পক্ষ-বিপক্ষের কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে গত তিন দিন আগে অক্ষি গোষ্ঠীর দানা মিয়া গত বুধবার রাতের অন্ধকারে আরজু মিয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধকে মারধর করেন। এরই জেরে শনিবার সকালে অক্ষি গোষ্টি ও পাঠান গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ ঘটনায় অন্তত ৫০ জন আহত হন। তবে আহতের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। সংঘর্ষে আহতরা বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা নিচ্ছে। বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম জানান, হরষপুরের দুই গ্রুপের মারামারির বিষয়ে এখন
পর্যন্ত থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মারামারির খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিজয়নগর থানা পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিযন্ত্রণে রয়েছে। পরবর্তী যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে এড়াতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ রয়েছে।
উপজেলার সব ইউনিয়নকে এক ও অভিন্ন রাখার পক্ষে ছিল কেউ, আবার কেউ ছিল বিপক্ষে। সেই পক্ষ-বিপক্ষের কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে গত তিন দিন আগে অক্ষি গোষ্ঠীর দানা মিয়া গত বুধবার রাতের অন্ধকারে আরজু মিয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধকে মারধর করেন। এরই জেরে শনিবার সকালে অক্ষি গোষ্টি ও পাঠান গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ ঘটনায় অন্তত ৫০ জন আহত হন। তবে আহতের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। সংঘর্ষে আহতরা বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা নিচ্ছে। বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম জানান, হরষপুরের দুই গ্রুপের মারামারির বিষয়ে এখন
পর্যন্ত থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মারামারির খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিজয়নগর থানা পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরিস্থিতি এখন পুলিশের নিযন্ত্রণে রয়েছে। পরবর্তী যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে এড়াতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ রয়েছে।