ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে চুক্তি বাস্তবায়নই একমাত্র পথ
ইউনূসের দুঃশাসনে আইন শৃঙ্খলার চরম অবনিত, নিরাপদ না আদালতও
“গান পাউডার ছিটাইলে ভাই আগুন ধরে বেশি, এটা ভাই করা হইছে, এটা পূর্বপরিকল্পিত” – কড়াইল বাসী
সিলেট জেলে বন্দিদের নির্যাতন ও প্রশাসনিক অমানবিকতা, নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেলার তরিকুল
আগুনে সর্বস্বান্ত কড়াইল বস্তিবাসীর পাশে ‘বিপ্লবী’ ছাত্রনেতা রানা শিকদার: ধ্বংসস্তূপের মাঝে পৌঁছে দিলেন শীতবস্ত্র
দিনাজপুরের হাকিমপুরে আ.লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্যকে চোখ উপড়ে নির্মমভাবে হত্যা
জমি নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩
খাবারের অভাবে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর আত্মহত্যা
রাজশাহীর পবা উপজেলায় স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন স্বামী। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহতরা হলেন- মিনারুল ইসলাম (৩০), তার স্ত্রী সাধিনা বেগম (২৮), ছেলে মাহিম (১৩), মেয়ে মিথিলা (১৮ মাস)। মাহিম খড়খড়ি উচ্চ বিদয়ালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করেত।
আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকালে উপজেলার ৯ নং পারিলা ইউনিয়নের ৭ নাম্বার ওয়ার্ড বামনশিকড় উত্তরপাড়া গ্রামে নিজ বাড়ী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন— মনিরুল, স্ত্রী মনিরা এবং তাদের দুই সন্তান মিথিলা এবং মাহিম।
নিহতদের পাশে একটি চিরকুটে লিখা আছে ‘ঋণের দায়ে এবং খাবারের অভাবে এ কাজ করতে বাধ্য হয়েছে।’
এ বিষয়ে ওসি আব্দুল মালেক বলেন, ‘ঘটনাস্থলে ইতোমধ্যে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
আমি নিজেও সেখানে রওনা হয়েছি। এখন বিস্তারিত কিছু বলতে পারছি না।’ তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে— মনিরুল তার স্ত্রী ও সন্তানদের শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেছেন। লাশ উদ্ধারের পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হবে। আবদুল মালেক নামে একজন বলেন, মনিরুল ইসলাম কৃষি কাজ করেন। জানা মতে তার ঋণ রয়েছে। তারা মাটির ঘরে বসবাস করেন। পরিবারে চারজন সদস্যই মারা গেছে। এরমধ্যে উত্তরের ঘরে মা ও মেয়ে, আর দক্ষিণের ঘরে ছেলে ও বাবা মিনারুল ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল।
আমি নিজেও সেখানে রওনা হয়েছি। এখন বিস্তারিত কিছু বলতে পারছি না।’ তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে— মনিরুল তার স্ত্রী ও সন্তানদের শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেছেন। লাশ উদ্ধারের পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হবে। আবদুল মালেক নামে একজন বলেন, মনিরুল ইসলাম কৃষি কাজ করেন। জানা মতে তার ঋণ রয়েছে। তারা মাটির ঘরে বসবাস করেন। পরিবারে চারজন সদস্যই মারা গেছে। এরমধ্যে উত্তরের ঘরে মা ও মেয়ে, আর দক্ষিণের ঘরে ছেলে ও বাবা মিনারুল ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল।



