
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কিংস পার্টি কী, কেন তৈরি হয়, পরিণতি যেমন

নওগাঁ জেলাজুড়ে “পুলিশ হত্যার বিচার চাই” পোস্টার: জেলা জুড়ে সোচ্চার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা

ফেনীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫, অনুপ্রবেশকারী লীগারদের দোষারোপ

ঢাবিতে রাজাকারদের ছবি ঝোলানো এবং নালায় ফেলা নিয়ে গুপ্ত শিবির-বাম দল মুখোমুখি

ছাত্রশিবির-ছাত্রদল নেতাদের খুনসুটির ভিডিও ভাইরাল

সারাদেশে আওয়ামী লীগের ১ হাজার ৫৯৩ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

বাগেরহাটে বিএনপির সম্মেলন ঘিরে সহিংসতা, আহত অন্তত ৫০
জামায়াতে ইসলামীকে ‘ভণ্ড ইসলামি দল’ বলে আখ্যায়িত করলেন হেফাজত আমির

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে ‘ভণ্ড ইসলামি দল’ হিসেবে আখ্যায়িত করে তীব্র সমালোচনা করেছেন। সোমবার সন্ধ্যায় ফটিকছড়ির নাজিরহাট পৌরসভায় এক সম্মেলনে তিনি এই মন্তব্য করেন, যা রাজনৈতিক ও ধর্মীয় মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, “জামায়াতে ইসলামী কোনো প্রকৃত ইসলামি দল নয়। তারা মদিনার ইসলামের পরিবর্তে মওদুদীর ইসলাম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে। তাদের দ্বারা ইসলামের যে ক্ষতি হয়েছে, তা কাদিয়ানি সম্প্রদায়ও করতে পারেনি।” তিনি আরও দাবি করেন, জামায়াত সকল ভ্রান্ত ফেরকার মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট।
এই বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠেছে। একজন নেটিজেন, আকাশ, মুহিব্বুল্লাহকে আওয়ামী লীগের ‘দালাল’ বলে সম্বোধন করেছেন। নুরুল ইসলাম নামে
আরেকজন লিখেছেন, “ইসলামি দলগুলোর মধ্যে এত মতপার্থক্য কাম্য নয়। এ দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে তা জামায়াতের অবদানে হবে।” এমএম জামাল উদ্দিন বলেন, “জামায়াতের ভুল কী, তা কুরআন-হাদিসের দলিল দিয়ে প্রমাণ করুন, নয়তো তওবা করুন।” তবে কিছু নেটিজেন হেফাজত আমিরের বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের মুখপাত্র মতিউর রহমান আকন্দ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, “আমরা ইসলামি ভাবধারায় বিশ্বাসী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে চাই। জনগণ চায় আমরা এক হই।” তিনি এই মন্তব্যের বিষয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসলামি দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চলছে। এমন সময়ে হেফাজত আমিরের এই মন্তব্য
ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে। হেফাজতে ইসলাম একটি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক অরাজনৈতিক সংগঠন হলেও এর অনেক নেতা বিভিন্ন ইসলামি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের বৃহত্তম ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দল, যারা শরিয়াহ আইন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই মন্তব্যের ফলে হেফাজত ও জামায়াতের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি এবং ইসলামি রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কীভাবে প্রভাবিত হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে।
আরেকজন লিখেছেন, “ইসলামি দলগুলোর মধ্যে এত মতপার্থক্য কাম্য নয়। এ দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে তা জামায়াতের অবদানে হবে।” এমএম জামাল উদ্দিন বলেন, “জামায়াতের ভুল কী, তা কুরআন-হাদিসের দলিল দিয়ে প্রমাণ করুন, নয়তো তওবা করুন।” তবে কিছু নেটিজেন হেফাজত আমিরের বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের মুখপাত্র মতিউর রহমান আকন্দ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, “আমরা ইসলামি ভাবধারায় বিশ্বাসী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে চাই। জনগণ চায় আমরা এক হই।” তিনি এই মন্তব্যের বিষয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসলামি দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চলছে। এমন সময়ে হেফাজত আমিরের এই মন্তব্য
ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে। হেফাজতে ইসলাম একটি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক অরাজনৈতিক সংগঠন হলেও এর অনেক নেতা বিভিন্ন ইসলামি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের বৃহত্তম ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দল, যারা শরিয়াহ আইন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই মন্তব্যের ফলে হেফাজত ও জামায়াতের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি এবং ইসলামি রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কীভাবে প্রভাবিত হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে।