
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনের পক্ষে জাতিসংঘে ভোট দিল ভারত

মধ্যপ্রাচ্য কাঁপাচ্ছে ইসরায়েল, বড় দ্বিধায় সৌদি-আমিরাত

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ১৯৭৩ সালে বিমান ছিনতাই করেছিলেন

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল রাশিয়ার পূর্ব উপকূল

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
লাগাতার অনশনের ‘হুঁশিয়ারি’ প্রাথমিকের শিক্ষকদের

আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চার দফা দাবি পূরণ করা না হলে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা টানা অনশন কর্মসূচি করবেন।
আজ শুক্রবার (১৮ জুলাই) দুপুরে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আবুল কাসেম এ ঘোষণা দেন।
বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, পদোন্নতিসহ চার দফা দাবিতে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেছেন তারা। মহাসমাবেশ থেকে দাবি আদায়ে সরকারকে এই আলটিমেটাম দিয়েছেন তারা।
এর আগে আজ সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে শুরু করেন দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে আসা প্রাথমিকের সহকারী ও প্রধান শিক্ষকরা। বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ব্যানারে বেলা ১১টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ মহাসমাবেশ শুরু হয়।
দুপুর ২টার দিকে
মহাসমাবেশের সমাপনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি মো. আবুল কাসেম বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্রে জেনেছি, রিট করা ৪৫ জন প্রধান শিক্ষকের জন্য দশম গ্রেড বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তাহলে যারা মামলা করেননি, তাদের জন্য কবে দশম গ্রেড বাস্তবায়ন হবে? তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, দেশের সব প্রধান শিক্ষক যেন সমানভাবে দশম গ্রেড পান। সহকারী শিক্ষকদের জন্য কনসালটেশন কমিটি ১২তম গ্রেডের প্রস্তাব দিয়েছে, অথচ আমাদের দাবি হচ্ছে ১১তম গ্রেড। এ দুটি মূল দাবির পাশাপাশি আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি অন্তর্ভুক্ত করে মোট চার দফা দাবিতে আজকে এ মহাসমাবেশ করছি।’ আবুল কাসেম বলেন, ‘আজকের সমাবেশ থেকে স্পষ্টভাবে ঘোষণা করছি, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চার দফা
দাবি পূরণ না করা হলে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশের সব সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষকরা লাগাতর অনশন কর্মসূচি শুরু করবেন। কোথাও কোনো ক্লাস-পরীক্ষা হবে না। তাই অবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি মেনে নিন।’ প্রাথমিক শিক্ষকদের চার দফা দাবি- ১. সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেডে বেতন-ভাতা প্রদান। ২. ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে সব প্রধান শিক্ষকের দশম গ্রেডে পদোন্নতির সরকারি আদেশ (জিও) জারি। ৩. চলতি দায়িত্বে থাকা সিনিয়র শিক্ষকদের শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে হবে। ৪. চাকরির ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড দিতে হবে।
মহাসমাবেশের সমাপনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি মো. আবুল কাসেম বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্রে জেনেছি, রিট করা ৪৫ জন প্রধান শিক্ষকের জন্য দশম গ্রেড বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তাহলে যারা মামলা করেননি, তাদের জন্য কবে দশম গ্রেড বাস্তবায়ন হবে? তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, দেশের সব প্রধান শিক্ষক যেন সমানভাবে দশম গ্রেড পান। সহকারী শিক্ষকদের জন্য কনসালটেশন কমিটি ১২তম গ্রেডের প্রস্তাব দিয়েছে, অথচ আমাদের দাবি হচ্ছে ১১তম গ্রেড। এ দুটি মূল দাবির পাশাপাশি আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি অন্তর্ভুক্ত করে মোট চার দফা দাবিতে আজকে এ মহাসমাবেশ করছি।’ আবুল কাসেম বলেন, ‘আজকের সমাবেশ থেকে স্পষ্টভাবে ঘোষণা করছি, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চার দফা
দাবি পূরণ না করা হলে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশের সব সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষকরা লাগাতর অনশন কর্মসূচি শুরু করবেন। কোথাও কোনো ক্লাস-পরীক্ষা হবে না। তাই অবিলম্বে শিক্ষকদের দাবি মেনে নিন।’ প্রাথমিক শিক্ষকদের চার দফা দাবি- ১. সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেডে বেতন-ভাতা প্রদান। ২. ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে সব প্রধান শিক্ষকের দশম গ্রেডে পদোন্নতির সরকারি আদেশ (জিও) জারি। ৩. চলতি দায়িত্বে থাকা সিনিয়র শিক্ষকদের শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে হবে। ৪. চাকরির ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড দিতে হবে।